হয়েছি আমি সর্বভুক
যা কিছু আসে মুখে
গিলে চলি দুঃখে
আগুন জ¦লছে উদরে
ছাই করে দেয় সব পুড়ে
জ¦ালাতনের সুযোগ কোথায়?
মান, অপমান, শ্লেষ, বিদ্রæপ,
আঘাত, মর্মে, দেহে, বিবেকে
সয়ে চলছি-
তবুও গতি সম্মুখে
রোধ করার কাউকে পেলাম না
শুধু ভেংচি কাটে, তাও দূর থেকে
সাহস নেই ওদের,
মাজা ভাঙ্গা, চূর্ণ-মস্তিস্ক
শুধু লেজ নাড়ে, ইঙ্গিতে ডাকে
মিথ্যা প্রলোভন, নব নব ফান
তা-ও হজম করি অবলীলায়
পাচক-প্রকৃয়া বড়ই যবরদস্ত
আশ্চর্য লাগে, এমন তো ছিল না
কী হল, কে দিল এত পাক-শক্তি?
ওহ্। বুঝেছি, আমার মৃত্যুর পরে
আমার দেহে জুড়ে দেয়া হয়েছে
নব শ´ি শৌর্য্য বীর্য্য, কান্তি
যা আমার টের পাবার নয়
ছিলেম আমি সংগাহীন
বিদ্ধ ক্রুশে, ধার্মিকের সাথে
একীভুত হয়ে যাবার এক অপূর্ব সুযোগ
সমস্ত ক্লেদ, আবর্জনা, যন্ত্রণা
অনলে সব করে লয়,
ফিরিয়ে দেয় ছাই যা একাকার, একীভূত
বড়-ছোট, মলিন-কুলীন, সুজন-কুজন, দুর্জন-প্রিয়জন
সব একাকার
প্রেমের বাহার
করেছে সাধন
সলীবের দহন।
যত ভেদাভেদ বা তার হোতা
নেই তাদের প্রভাব, হয়েছে ভোতা
অমূল্য রক্তের মূল্যে
যার মাঝে নেই কোন দোষ
পক্ষপাত শূন্য, সর্বভূত, সহজ লভ্য
সর্বজনে বরেণ্য,
নেই শঙ্কা, নেই ধাঁধাঁ, নহে বাঁধা
মুক্ত সবার তরে, দাঁড়িয়ে সবার দ্বারে
কী অমায়িক, হাসি খুশী,
উচ্ছলতা, সজীবতা, হাস্য, লাস্য
জীবন নহে কারো দাস্য,
তাঁরই ছোঁয়াছে আমি- যা কিছু বাস্তব
প্রেম অনুভূতি, আবেগ বিবেক
তাঁরই দান,
মুক্ত হস্তে করেছেন- এবং আরো আছে
অগনিত, সীমাহীন, অতুল
বললো, কানে কানে, সংগোপনে
যাও, দাও নিমন্ত্রণ, আছে যারা অভূক্ত
বন্দি, শয্যাসায়ী, নির্বাক, ঘা খেয়ে পর্যুদস্ত
সবার জন্য এ আয়োজন
কাউকে বাদ দিয়ে নয়,
আজ, কাল, পরশু
সর্বক্ষণে, প্রত্যেক জনে
পাবে সম অধিকার
বাজবে নতুন ধ্বনি, বিজয় কেতন
বিগত আজ অশুভ ক্ষণ।
হে মহামহিম, মহীয়ান
তোমাতে এত প্রেম ধারণা ছিল না আমার
প্রথম দিনে দিলে যখন
হাঁক পাঁক করে ধরেছিলুম
শেষ রতœটি ভেবে, অতি সন্তর্পণে
কাউকে জানতে দেয়া যাবে না
একান্ত আমার, হোকনা দান
দাতা যতই উদার
সীমিত তাঁর ভান্ডার
আহ! এ যে সব বিপরীত
যা পেয়েছিলুম, সে তো আগাম মাত্র
শুধু নমুনা, যেন প্রস্তুত হতে পারি
অপরিসীম দান গ্রহনে
বিতরণ করতে সর্বজনে
তৃপ্ত হবে গোটা বিশ^
অশেষ ভান্ডার হতে
সততঃ তর তাজা
তবেই তো তিনি দাতা
নহে গ্রহীতা
দান করে সুখ
পরোম্মুখ
তাঁকে দেখে হলেম আধোমুখ
বিনতি, কাকুতি,
হলফ করে বলা
যোগাও আমাতে নব গতি
তোমার অপার করুণা বইব সবার তরে,
ঘরে ঘরে, খুঁজে খুঁজে,
প্রবাহ নব জোয়ার
ভাটির এলাকা হবে প্লাবিত
সজীব হয়ে উঠবে
নাচবে, গাইবে
বিশে^ আজ একই ধ্বনি
হে অন্তরের ধন
চোখের মনি
ভুলায়ে দিলে চুড়ান্ত মূল্যে
বিগত জীবনের হয়রানী
তুমিই মহীয়ান, মহাজ্ঞানী
নব সৃষ্টির কৌশল আছে জানা
প্রতিঘাতে নয়, আঘাত বইতে হয়
প্রেমের মূল বাণী
পুষিয়ে যাবে শত ক্ষোভ, অভিমান
হয়েছি বলীয়ান
ভাগ পেয়ে তোমার দান
কণ্ঠে তাই আজ নব কেতন
তোমারই গান
হে মসীহ মহীয়ান
যা কিছু আসে মুখে
গিলে চলি দুঃখে
আগুন জ¦লছে উদরে
ছাই করে দেয় সব পুড়ে
জ¦ালাতনের সুযোগ কোথায়?
মান, অপমান, শ্লেষ, বিদ্রæপ,
আঘাত, মর্মে, দেহে, বিবেকে
সয়ে চলছি-
তবুও গতি সম্মুখে
রোধ করার কাউকে পেলাম না
শুধু ভেংচি কাটে, তাও দূর থেকে
সাহস নেই ওদের,
মাজা ভাঙ্গা, চূর্ণ-মস্তিস্ক
শুধু লেজ নাড়ে, ইঙ্গিতে ডাকে
মিথ্যা প্রলোভন, নব নব ফান
তা-ও হজম করি অবলীলায়
পাচক-প্রকৃয়া বড়ই যবরদস্ত
আশ্চর্য লাগে, এমন তো ছিল না
কী হল, কে দিল এত পাক-শক্তি?
ওহ্। বুঝেছি, আমার মৃত্যুর পরে
আমার দেহে জুড়ে দেয়া হয়েছে
নব শ´ি শৌর্য্য বীর্য্য, কান্তি
যা আমার টের পাবার নয়
ছিলেম আমি সংগাহীন
বিদ্ধ ক্রুশে, ধার্মিকের সাথে
একীভুত হয়ে যাবার এক অপূর্ব সুযোগ
সমস্ত ক্লেদ, আবর্জনা, যন্ত্রণা
অনলে সব করে লয়,
ফিরিয়ে দেয় ছাই যা একাকার, একীভূত
বড়-ছোট, মলিন-কুলীন, সুজন-কুজন, দুর্জন-প্রিয়জন
সব একাকার
প্রেমের বাহার
করেছে সাধন
সলীবের দহন।
যত ভেদাভেদ বা তার হোতা
নেই তাদের প্রভাব, হয়েছে ভোতা
অমূল্য রক্তের মূল্যে
যার মাঝে নেই কোন দোষ
পক্ষপাত শূন্য, সর্বভূত, সহজ লভ্য
সর্বজনে বরেণ্য,
নেই শঙ্কা, নেই ধাঁধাঁ, নহে বাঁধা
মুক্ত সবার তরে, দাঁড়িয়ে সবার দ্বারে
কী অমায়িক, হাসি খুশী,
উচ্ছলতা, সজীবতা, হাস্য, লাস্য
জীবন নহে কারো দাস্য,
তাঁরই ছোঁয়াছে আমি- যা কিছু বাস্তব
প্রেম অনুভূতি, আবেগ বিবেক
তাঁরই দান,
মুক্ত হস্তে করেছেন- এবং আরো আছে
অগনিত, সীমাহীন, অতুল
বললো, কানে কানে, সংগোপনে
যাও, দাও নিমন্ত্রণ, আছে যারা অভূক্ত
বন্দি, শয্যাসায়ী, নির্বাক, ঘা খেয়ে পর্যুদস্ত
সবার জন্য এ আয়োজন
কাউকে বাদ দিয়ে নয়,
আজ, কাল, পরশু
সর্বক্ষণে, প্রত্যেক জনে
পাবে সম অধিকার
বাজবে নতুন ধ্বনি, বিজয় কেতন
বিগত আজ অশুভ ক্ষণ।
হে মহামহিম, মহীয়ান
তোমাতে এত প্রেম ধারণা ছিল না আমার
প্রথম দিনে দিলে যখন
হাঁক পাঁক করে ধরেছিলুম
শেষ রতœটি ভেবে, অতি সন্তর্পণে
কাউকে জানতে দেয়া যাবে না
একান্ত আমার, হোকনা দান
দাতা যতই উদার
সীমিত তাঁর ভান্ডার
আহ! এ যে সব বিপরীত
যা পেয়েছিলুম, সে তো আগাম মাত্র
শুধু নমুনা, যেন প্রস্তুত হতে পারি
অপরিসীম দান গ্রহনে
বিতরণ করতে সর্বজনে
তৃপ্ত হবে গোটা বিশ^
অশেষ ভান্ডার হতে
সততঃ তর তাজা
তবেই তো তিনি দাতা
নহে গ্রহীতা
দান করে সুখ
পরোম্মুখ
তাঁকে দেখে হলেম আধোমুখ
বিনতি, কাকুতি,
হলফ করে বলা
যোগাও আমাতে নব গতি
তোমার অপার করুণা বইব সবার তরে,
ঘরে ঘরে, খুঁজে খুঁজে,
প্রবাহ নব জোয়ার
ভাটির এলাকা হবে প্লাবিত
সজীব হয়ে উঠবে
নাচবে, গাইবে
বিশে^ আজ একই ধ্বনি
হে অন্তরের ধন
চোখের মনি
ভুলায়ে দিলে চুড়ান্ত মূল্যে
বিগত জীবনের হয়রানী
তুমিই মহীয়ান, মহাজ্ঞানী
নব সৃষ্টির কৌশল আছে জানা
প্রতিঘাতে নয়, আঘাত বইতে হয়
প্রেমের মূল বাণী
পুষিয়ে যাবে শত ক্ষোভ, অভিমান
হয়েছি বলীয়ান
ভাগ পেয়ে তোমার দান
কণ্ঠে তাই আজ নব কেতন
তোমারই গান
হে মসীহ মহীয়ান