Monday, September 1, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

ঈদে রাজধানীর মার্কেটগুলোতে ভারতীয় কাপড়ের চাহিদা কম

alorfoara by alorfoara
March 18, 2025
in তথ্য, বাংলাদেশ, সংখ্যা ১২০ (১৫-০৩-২০২৫)
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

দেশে ৫০ সহস্রাধিক ফ্যাশন হাউজ গড়ে উঠেছে : তারা নতুন নতুন ডিজাইনের বাহারি পোশাক বাজারে এনেছে দেশি পোশাকের পাশাপাশি পাকিস্তানি বোরকা, থ্রিপিস, পাঞ্জাবির কদর বেড়েছে একসময় ঈদ মানেই ছিল ভারতীয় পোশাকের রমরমা ব্যবসা। ঈদুল ফিতরের আগে রমজান মাসের ১০ দিন যেতে না যেতেই রাজধানী ঢাকার মার্কেটগুলোতে ভারত থেকে আসা নানান বাহারি পোশাক বেচাকেনা হতো। ভারতের বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচারিত সিরিয়াল–নাটকের নামে তৈরি পোশাক কেনার জন্য ক্রেতারা হুমড়ি খেয়ে পড়তেন। ঈদে ভারতের পোশাক কিনে না দেয়ায় আত্মহত্যা এমনকি স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে ছাড়াছাড়ির ঘটনা পর্যন্ত ঘটেছে। এখন আর সেই পরিস্থিতি নেই। গত কয়েক দশকে বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে অনেক ফ্যাশন হাউজ। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ফ্যাশন হাউজের সংখ্যা ৫০ সহ¯্রাধিক। ফ্যাশন হাউজগুলো ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নতুন নতুন পোশাক বাজারে নিয়ে এসেছে। ক্রেতাদের মধ্যে সে সব কাপড়ের চাহিদা ব্যাপক।

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটের বিক্রেতারা বলছেন, কয়েক বছর আগেও ঈদের বাজারে ভারতীয় পোশাকের আধিপত্য ছিল। এখন দেশি ফ্যাশন হাউজগুলোর তৈরি বাহারি পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, এবারের ঈদে পাকিস্তানি জামা, বোরকা, থ্রিপিস, পাঞ্জাবি বিক্রি হলেও ভারতীয় কাপড়ের বিক্রি অস্বাভাবিকভাবে কমে গেছে। ক্রেতাদের মধ্যে ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’ আন্দোলন হয়তো প্রভাব ফেলেছে। ফ্যাশন উদ্যোক্তারা বলছেন, মানুষ এখন দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলোতে তৈরি বিভিন্ন ডিজাইনের পণ্য বেশি কিনছেন। রাজধানীর কয়েকটি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে দোকান–শোরুমে ভারতীয় কাপড় খুবই কম। বিক্রেতা জানান, এবার শোরুমে ভারতীয় কাপড়ের সংখ্যা খুবই কম; দেশীয় কাপড় বেশি। ভারতীয় কাপড় বিক্রি কমে যাওয়ায় ভারতীয় পণ্য তোলা হয়েছে সামান্যই।

নতুন কাপড়ে ঈদ উৎযাপন মুসলমানদের রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। ছোট বাচ্চা, তরুণ, যুবক–যুবতী এবং নারীদের জন্য রমজানের মাঝামাঝি থেকেই শুরু হয় ঈদের পোশাক কেনাকাটা। কেউ কেউ মার্কেটে এসে নতুন কালেশন দেখে দেখে বাজেটের হিসাব–নিকাশ করেন। ব্যস্ততা আর ভিড়ে জমজমাট হতে থাকে রাজধানীসহ দেশের কাপড়ের মার্কেটগুলো। রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা মার্কেটসহ শপিংমল, সুপারশপে সাজানো রয়েছে নানা রকম দেশি–বিদেশি ব্রান্ডের জামা–কাপড়, পাঞ্জাবি, শাড়ি, থ্রিপিসসহ ছোট বাচ্চাদের নানা রকম পোশাক। তবে এবার তুলনামূলক কমেছে বিদেশি ব্রান্ডের পোশাকের আমদানি, ক্রেতাদের চাহিদার তালিকায় নেই ভারতীয় ব্রান্ডের ও ডিজাইনের জামা, থ্রিপিস, পাঞ্জাবি ও পোশাকে। রাজধানীর ইসলামপুর, পাটুয়াটুলি, চকবাজার, কেরানীগঞ্জের পাইকারি মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, ইদের বাজারে দোকানিদের ব্যস্ততা। দেশের বিভিন্ন জেলা ও স্থান থেকে খুচরা বিক্রেতারা এখানে আসেন পাইকারি দরে পোশাক কিনতে। ইসলামপুরে বড় মার্কেটের মধ্যে অন্যতম চায়না মার্কেট, এসি মার্কেট, লায়ন টাওয়ার, আইসিটিটি টাওয়ার, জেফসেল মার্কেট, কেহাবুল্লাহ মার্কেট, ইসলামপুর প্লাজা, জাহাঙ্গীর টাওয়ার, দৌলত কমপ্লেক্স, রয়েল টাওয়ার, হায়াত–দৌলত শপিংমল, মনসুর মার্কেট, হামিদ ম্যানশন ইত্যাদি। এসব মার্কেটের ব্যবসায়ীরা বলেন, ইসলামপুরে পাইকারি বাজারে তিন ধাপে বেচাকেনা হয়। রমজানের আগ মুহূর্তে বেচাকেনা হয় সবচেয়ে বেশি। ১০ রমজানের পরে ২০ রমজান পর্যন্ত দ্বিতীয় ধাপে বেচাকেনা হয়। ২০ রমজানের পর পাইকারি বেচাকেনা কমে যায়। এ সময় খুচরা মালামাল বিক্রি হয়। বর্তমানে ঈদের আগে পাইকারি বাজারের শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা চলছে।

কয়েকটি মার্কেট ঘুরে জানা গেল, এবার ভারতীয় পোশাক বিক্রি খুবই কম। কাঞ্চিপুরম সিল্ক শাড়ি ভারতের তামিলনাড়ুর কাঞ্চিপুরম অঞ্চলে তৈরি এক ধরনের রেশম শাড়ি। একরঙা কিংবা চওড়া কনট্রাস্ট পার দেয়া এই শাড়ি মহিলাদের পছন্দের শীর্ষের তালিকায় ছিল। এবার বিক্রিই হচ্ছে না বলে জানান পাইকারি মার্কেটের বিক্রেতারা। এছাড়াও ভারতের আইস্তা, রাখি, বর্ষা, কাভি, কোরা, কিলল, জিবা, রিলেসা, সামার, মিলান, আনজারা ব্র্যান্ডের কটন ও জর্জেট কাপড়ের থ্রিপিসের চাহিদাও বাজারে নেই বললেই চলে। ব্যাঙ্গালুরু, গুটিবক্স, মার্বেলবক্স, গুটিমশারি, লিলেন, গুজরাটি সিল্কসহ নানারকম ভারতীয় গজ কাপড়ের চাহিদাও শূন্যের কোটায় বলে জানান ভারতীয় কাপড় আমদানিকারক কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। ভারতীয় কাপড় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান জনি ট্রেডার্সের মালিক বলেন, এবার ঈদের বাজারের জন্য নতুন করে কোনো কাপড় আমদানি করিনি। দেশের অবস্থা স্থিতিশীল না হওয়া পযর্ন্ত আমদানি হবে মনে হচ্ছে না। দোকানে যেগুলো সাজানো দেখছেন এগুলো সব গত বছরের, এগুলোই বিক্রি করছি। তারপর ক্রেতা আসছে না, টুকটাক যা বিক্রি হয় বেশির ভাগ হিন্দুরা আসেন। হিন্দুদের দোলযাত্রা উপলক্ষে একটু বিক্রি হচ্ছে। তবে এইবার ঈদের জন্য কোনো চাহিদাই নেই এসব কাপড়ের। গুলশান আরা সিটি মার্কেটের ভারতীয় আমদানিকারক আরেক প্রতিষ্ঠান সিয়াম এন্টারপ্রাইজের কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশের অবস্থা আগের চেয়ে ভারসাম্যহীন, ডলারের দাম বেড়েছে। এই বাজারে বেশি দামে কাপড় কিনে বিক্রি করা যাবে না। শুধু শুধু পুঁজি আটকিয়ে লাভ নেই। এজন্য দেশি কাপড় বিক্রি করছি। এছাড়াও গত বছরের এই সময় ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক উঠেছিল ওই সময়ও অনেকের বহু টাকা লোকসান হয়েছে। গুলশান আরা সিটি মার্কেটের সায়েম সেন্টারে দেখা যায়, কাটা কাপড়ের মধ্যে চিলি কাপড় বিক্রি হচ্ছে প্রতি গজ ১৩৫ থেকে ১৬০ টাকা পর্যন্ত। বয়েল কাপড় রয়েছে প্রতি গজ ১০০ থেকে ১৭০ টাকার মধ্যে। টিস্যু কাপড় রয়েছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে। এই মার্কেটের ব্যবসায়ী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, বিগত বছরের তুলনায় এবার কাপড়ের দাম ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বেড়েছে। ডলারের দাম বাড়া ও আমদানি খরচ বেশি হওয়ায় আমরা কম দামে বিক্রি করতে পারছি না। সাব্বির ফেব্রিক্সের প্রোপাইটর সাব্বির হোসেন বলেন, আমরা কাটা কাপড়ের লেহেঙ্গা, থ্রি–পিস ও পাঞ্জাবির কাপড় বিক্রি করি। বেচাকেনা একটু কম।

তবে পর্যাপ্ত পণ্যের জোগান রেখেছি। এবার ইন্ডিয়া থেকে কাপড় আনা ঝামেলা, কেয়ারিং চার্জ বেড়েছে, ডলার সঙ্কট এখনো রয়েছে। ফেন্সি কাপড়, লেহেঙ্গা কাপড় এগুলোর গজ ৫০০ থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত রয়েছে। পাঞ্জাবির মধ্যে চিকেন কারি প্রতি গজ ৪০০ টাকা ও সিকোয়েন্স পাঞ্জাবি প্রতি গজ ৩৫০ টাকা করে দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলেন, গত বছর সিকোয়েন্স পাঞ্জাবির চাহিদা বেশি থাকলেও এ বছর কম। গরমের কারণে এত মোটা কাপড় দিয়ে অনেক পাঞ্জাবি বানাতে চাচ্ছেন না। মহিলাদের জামা ও মেক্সির জন্য লিনেন কাপড়ের গজ বিক্রি হচ্ছে ৯৮ থেকে ১০০ টাকায়। চায়না কাপড় বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। মহিলাদের শাড়ির বাজারেও রয়েছে জমজমাট। বিশেষ করে জামদানি ও কাতান শাড়ির চাহিদা বেশি। বি প্লাসের শাড়ি পাওয়া যাচ্ছে ৮৫০ থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত দামে। এছাড়া পাইকারি বাজারে ৫০০ থেকে শুরু করে চার হাজার টাকার মধ্যে শাড়ি রয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। দেশি কাপড়ের থ্রি–পিস ৫৯০ থেকে তিন হাজার ২০০ টাকার মধ্যে রয়েছে। এছাড়া ভারতীয় ও পাকিস্তানি থ্রি–পিস রয়েছে আড়াই থেকে শুরু করে ছয় হাজার টাকার পর্যন্ত। তবে ভারতীয় থ্রিপিস মাঝারি ধরনেরগুলো পাওয়া যাচ্ছে এক হাজার ২০০ থেকে দুই হাজার টাকায়। শহীদ গার্মেন্টসের দোকানি জহিরুল বলেন, কয়েক হাজার থ্রিপিস স্টক করেছি। আমাদের এখানে ৪৫০ থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকার পর্যন্ত থ্রিপিস রয়েছে। চাহিদা বেশি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকার থ্রিপিসের। যেগুলো খুচরা বাজারে এক হাজার ১০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। বাজারের খুচরা বিক্রেতা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের দেশেই এখন ভালো মানের কাপড় তৈরি হয়, এগুলোর দামও তুলনামূলক কম। ভারতীয় ডিজাইন দেখে বাংলাদেশেই থ্রিপিস বানানো হচ্ছে। দেখতে হুবহু এক কিন্তু দামে কম। ক্রেতারা কম দামেই যখন একই ডিজাইনের ড্রেস পাবেন তখন বেমি দামে কিনবে কেন? কাপড়ে হিন্দি ভাষায় সিলও দেয়া আছে আপনি বুঝতেই পারবেন না এটি বাংলাদেশেই তৈরি। তবে বর্তমানে সনাতনীদের মধ্যে এখনো ভারতীয় ডিজাইনের পোশাকের চাহিদা রয়েছে। দাম এবং মানের পার্থক্যের কারণে ক্রেতাদের কাছে দিন দিন চাহিদা কমছে। তবে যুবতী ও তরুণীদের মধ্যে পাকিস্তানের গুলজি, মর্জা, আগানুর, তায়াক্কাল, রাঙরাসিয়া, রুহাই সাকুন, মাহাজাল, বিনসাইদ, বিনহামিদ, মার্শাল, আলিয়াসহ আরো বেশ কিছু ব্র্যান্ডের থ্রিপিসের চাহিদা বেড়েছে। পাকিস্তানি স্টার লোন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের মালিক রিফাত হাসান জানান, পাকিস্তানি ডিজাইনের পোশাকের চাহিদা বাড়ছে। এই ইদের জন্য ব্যাপক অর্ডার পেয়েছি, কারখানায় দিন–রাত কাজ করছে কর্মচারীরা। রোজার আগে বিভিন্ন ডিজাইনের সব মিলিয়ে দুই কোটি থ্রিপিসের অর্ডার পেয়েছিলাম, সব পাইকারি মার্কেটে চলে গেছে। মাঝামাঝি সময়ে আবারো নতুন করে অর্ডার পাবো বলে আশা করছি। আমাদের অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে এই মার্কেটে যারা শুধু পাকিস্তানি পোশাক আমদানি করে ও তৈরি করে। ইসলামপুরের বিক্রেতারা জানান, আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে চলতি বছর উন্নতমানের এসি কটন, লিলেন, জর্জেট, ইউনিটিকা, জিমিচু, জিপ্পু ও টিস্যু কাপড় দিয়ে নতুন ডিজাইনের ভিন্ন ধাঁচের পোশাক তৈরি করেছেন তারা।

ক্রেতাদের পছন্দ অনুযায়ী ডিজিটাল প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি ও সিকোয়েন্সসহ নানা ধরনের ফ্যান্সি ফ্যাশনের আকর্ষণীয় পোশাকও প্রতিটি দোকানে কালেকশনে রয়েছে। পাইকারি মূল্যে দেড় শ’ টাকা থেকে শুরু করে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত ছোট–বড় সব বয়সের নারী, পুরুষ ও শিশুদের পোশাক বিক্রি হচ্ছে এই মার্কেটে। তবে থান কাপড় ও সুতাসহ বিভিন্ন কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় এ বছর উৎপাদন খরচও অনেক বেড়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, অতিরিক্ত খরচ পুষিয়ে নিতে কিছুটা বেশি দামে পণ্য বিক্রি করায় এ বছর বেচাবিক্রি এখনো আশানুরূপ হচ্ছে না। চলতি বছর ভারতের কোনো পণ্য আমদানি না হওয়ায় ক্রেতাদের কাছে দেশের তৈরি পোশাকের চাহিদা আগের তুলনায় বেড়েছে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা। সাশ্রয় মূল্যে নিজ দেশের তৈরি মানসম্মত পোশাক বিক্রয় করতে বেগ পাচ্ছেন না তারা। মার্কেটের মালিক সমিতির সদস্যরা বলেন, সরকার পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশ এখন ভারতের উপর নির্ভরশীল নেই। সীমান্ত বন্ধ থাকায় ভারতের তৈরি কোনো পোশাক দেশে আসছে না। ফলে এ বছর ভারতের কোনো পণ্য না আসায় ক্রেতাদের কাছে আমাদের দেশের তৈরি পোশাকের চাহিদা অনেক বেড়েছে। মার্কেটে পাঞ্জাবি মানভেদে সিকোয়েন্স কাপড় প্রতি গজ ৫০০–৮০০ টাকা। একটি পাঞ্জাবি তৈরিতে আড়াই গজ কাপড় নিলে সব মিলিয়ে দুই–তিন হাজার টাকা খরচ হয়। এ ছাড়া পাঞ্জাবির জন্য চিকেন কারি কাপড় প্রতি গজ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে হাজার টাকায়। মাল্টি চিকেন কাপড় বিক্রি হচ্ছে প্রতি গজ ৭০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা। ছাড়া তুলনামূলক কম দামে পাকিস্তানি গজ কাপড় ২০০–৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাঞ্জাবির জন্য চায়না কাপড় প্রতি গজ ১২০ ও থাইল্যান্ডের ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মানভেদে দেশি কাপড়ের থ্রিপিস পাওয়া যাচ্ছে ৬০০ টাকা থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত। দেশির কাপড়ের মধ্যে সুতার থ্রিপিসের দাম বেশি। এ ছাড়া বাটিক, বুটিক্স, জয়পুরী, নায়রা, মুসলিম কটন, ডিজিটাল প্রিন্ট, অ্যাম্ব্রয়ডারি, চিনিগুড়া জরজেটসহ বিভিন্ন রকমের থ্রিপিস রয়েছে। একটি জয়পুরী থ্রিপিস মানভেদে ৫০০–৬৫০ পর্যন্ত রয়েছে। প্রিন্টের থ্রিপিস ৪৫০ থেকে শুরু দেড় হাজার পর্যন্ত রয়েছে। বুটিক্স, মুসলিম কটন রয়েছে ৬০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা। অ্যাম্ব্রয়ডারি পাওয়া যাচ্ছে ৭৫০ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত। পপলিন কাপড় বিক্রি হচ্ছে ১০৫ টাকা গজ দরে। চায়না কাপড়ের মধ্যে মানভেদে ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০ টাকা পর্যন্ত গজ রয়েছে।

ShareTweet
Next Post
ফের বেপরোয়া হয়ে উঠছে বনদস্যুরা 

ফের বেপরোয়া হয়ে উঠছে বনদস্যুরা 

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

সৌদি আরবে আকস্মিক বন্যা, ভেসে গেল কয়েকটি গাড়ি

সৌদি আরবে আকস্মিক বন্যা, ভেসে গেল কয়েকটি গাড়ি

September 1, 2025
বৃদ্ধাকে মারধর পুত্রবধূর, আছাড় মারলেন ছেলেও

বৃদ্ধাকে মারধর পুত্রবধূর, আছাড় মারলেন ছেলেও

September 1, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা