Monday, September 1, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

শিশুবান্ধব শিক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে

alorfoara by alorfoara
January 26, 2025
in বাংলাদেশ, শিক্ষা, সংখ্যা ১১৩ (২৫-০১-২০২৫)
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

শিশুরা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং সামাজিক শিশুই নির্মল পৃথিবী গড়তে পারে। শিশুর সুন্দর শৈশব এবং অনাবিল ভবিষ্যতের জন্য দরকার সঠিকভাবে বেড়ে ওঠা। লেখাপড়া, খেলাধুলা এবং সুন্দরভাবে তার জীবনকে আনন্দময় করতে স্বাভাবিক জীবন একান্ত কাম্য। শৈশবেই শিশুর মেধা বিকাশের সময়। আর এ সময় সঠিকভাবে গড়ে ওঠা শিশুই আগামী দিনের পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর একটি নিজস্ব জগৎ গড়ে ওঠে, তাতে আমাদের বাধা দেয়া উচিত নয়। শিশুদের মৌলিক মানবিক বিষয়ের মধ্যে চিত্তবিনোদন একটি। তাই তার সঠিক বিকাশে সুস্থ ও শিশুবান্ধব বিনোদনের ব্যবস্থা অবশ্যই করতে হবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পড়াশোনার ধারায়ও এসেছে পরিবর্তন। নতুন নতুন অনেক কিছুই সিলেবাসে যোগ হচ্ছে, যা আগে ছিল না। এ ছাড়া সচেতন নাগরিক মাত্রই চান তার সন্তান সুশিক্ষায় শিক্ষিত হোক, সমাজে সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত হোক। আর পড়ালেখায় ভালো ফলাফলকেই সাফল্যের চাবিকাঠি মনে করার কারণে শিশুদের সব সময় পড়াশোনায় ব্যস্ত রাখতে চান অভিভাবকরা। স্কুলের পড়াশোনায় বিভিন্ন নতুন সংযোজন এবং পিতামাতার অতি সচেতনতা শিশুদের মধ্যে এক ধরনের চাপের সৃষ্টি করে, যার ফলে শিশুদের ওপর পড়াশোনার অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়। পড়াশোনার অতিরিক্ত চাপ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক– উভয় বিকাশকেই বাধাগ্রস্ত করে। অতিরিক্ত চাপের ফলাফল আসলে ভয়াবহ। শিক্ষাজীবন হুমকির মুখে পড়ার মতো ঘটনা ঘটাও বিচিত্র কিছু নয়। অনেক সময় দেখা যায় কিছু শিশু একটি নির্দিষ্ট ক্লাসের পর আর পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে পারে না। ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে, মনোযোগের প্রচণ্ড অভাব সৃষ্টি হয়। এ ঘটনাগুলো হচ্ছে পড়াশোনায় অতিরিক্ত চাপের চূড়ান্ত ফলাফল। এ ক্ষেত্রে শিশুটি ধীরে ধীরে পড়াশোনায় ভয় পেতে শুরু করে। কিন্তু অধিকাংশ অভিভাবকই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেন না।

আজ থেকে আরও কয়েক বছর আগেই এসব নিয়ে কথা উঠেছিল, কিন্তু সাধারণের আলোচনা দিনশেষে গুরুত্বহীন থেকে যায়। যুক্তিহীনভাবে বইয়ের বোঝা বাড়ানোর কুফল তাৎক্ষণিকভাবে বোঝা যায় না, কিন্তু এর কিছু স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব রয়েছে। স্বল্পমেয়াদি কুফলগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শিশুর মধ্যে পড়ালেখার প্রতি ভীতি সৃষ্টি হয়, বিদ্যালয়ে যাওয়ার অনাগ্রহ তৈরি হয়,পাঠ্যবইকে অপছন্দ করতে শেখে, তার ব্যাগের বোঝা দিন দিন ভারী হতে থাকে, খেলাধুলা ও অন্যান্য শিশুতোষ কাজ বাদ দিয়ে বইয়ের প্রতি সময় দিতে হয়, সামাজিকতা ও সাংস্কৃতিক যোগসূত্রগুলো ক্ষীণ হতে থাকে ইত্যাদি। অপরদিকে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবগুলোর মধ্যে রয়েছে নিজের সন্তানকে একইভাবে বা এর চেয়েও বেশি কঠোরভাবে বড় করে তোলার প্রবণতা থাকে, সৃজনশীল ও মননশীল বই পড়ার সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকা, নিজের চিন্তাভাবনাকে কাঠামোর মধ্যে ফেলে রাখা ও এর বাইরে না যেতে পারা ইত্যাদি কিছু। শিশুর মানসিক, সামাজিক, আবেগিক, ভাষাগত, যোগাযোগ ও গাণিতিক দক্ষতার বিকাশে বই গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম; কিন্তু একমাত্র নয় অথচ বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় দিন দিন বইয়ের বোঝা বাড়ছে। সে অনুযায়ী কি বিদ্যার বোঝা বাড়ছে? উত্তরটা সম্ভবত আমাদের সবার জানা। এ সমস্যার সমাধানও জানা; কিন্তু সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে সরকারের সংশ্লিষ্ট শিক্ষাবিভাগ ও বিদ্যালয়গুলোকে। প্রতিযোগিতামূলক এই পৃথিবীতে অভিভাবকরা তাদের সন্তানকে অন্য সবার চাইতে আলাদাভাবে গড়ে তুলতে চাইবেন তা স্বাভাবিক; কিন্তু শিক্ষাক্রম, পাঠ্যপুস্তক রচনা, বইয়ের বোঝা ও শিশুদের মানসিক বিকাশ যে পরস্পর–সম্পর্কিত, সেসব ধারণা ও জ্ঞান সবার মধ্যে থাকবে তা আশা করা ঠিক নয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষ যদি এ বিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন করার পাশাপাশি পরিকল্পিতভাবে বইয়ের বোঝা কমিয়ে বিদ্যার বোঝা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়, তাহলে তা সবার জন্যই মঙ্গলকর হবে।

আমরা যদি উন্নত দেশগুলোর শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থার দিকে থাকাই, তখন আমাদের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। ব্রিটেনের প্রাইমারি স্কুলের নার্সারিতে শিশুরা যখন ভর্তি হয়, তখন স্কুলে যেতে তার কাঁধে নেই কোনো বইয়ের বোঝা। মা–বাবা শুধু টিফিন সঙ্গে করে স্কুলে দিয়ে আসেন। বাকি দায়িত্ব স্কুলের শিক্ষকদের। শিশুদের বাসায় নেই কোনো বইখাতা। স্কুলেই ড্রয়িং, খেলাধুলা আর নানা বিনোদনে ব্যস্ত শিশুরা। তাদের কাছে স্কুল শুধুই বিনোদনের ক্ষেত্র। তাই–তো শিশুরা বাসায় থাকতে চায় না। কখন স্কুলে নিয়ে যাবে সেই অপেক্ষায় থাকে। বাসায় কোনো পড়াশোনা নেই। স্কুলের শিক্ষকরাই তার সব। স্কুলে এমন এক পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে, পুরো স্কুলই যেন একটি শিশুপার্ক। শুধু প্রাইমারি স্কুলই নয়, ব্রিটেনের সব স্কুলেরই একই চিত্র। বিনোদনের মাধ্যমেই পড়াশোনা করে শিক্ষার্থীরা। শিশুরাও স্কুলে যাওয়ার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে থাকে। অভিভাবকরা কোনো দিন স্কুলে নিতে না চাইলে বাচ্চারা কান্নাকাটি করে। স্কুলের শিক্ষকদের কাছে যেতে মরিয়া হয়ে ওঠে শিশুরা। অভিভাবক ও স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শিশু–কিশোরদের নার্সারি থেকে ইয়ার সিক্স পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা নেই। শুধু শিক্ষার্থীদের আচার–আচরণ, উপস্থিত বুদ্ধি, খেলাধুলা, বিশেষ কোনো গুণাবলি থাকলে বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে তাদের মেধা যাচাই করা হয়। পুঁথিগত বিদ্যা নয়, বাস্তবিক জ্ঞানকেই গুরুত্ব দেয়া হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, স্কুলপড়ুয়া প্রত্যেক বাচ্চাকে তারা সমান দৃষ্টিতে দেখেন। এখানে ধনী–গরিব, উঁচু–নিচু, সাদা–কালো বলে মেধার মানদণ্ডে কোনো বিভাজন করা হয় না। বিদ্যালয়ের স্লোগান হলো-‘সব শিশুকে সমান গুরুত্ব দেয়া’। তাই কোনো শিশু যদি মনে হয় পিছিয়ে পড়ছে, তার জন্য অতিরিক্ত সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া হয়। জানা যায়, ব্রিটেনের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বাচ্চাদের কোনো পরীক্ষা দিতে হয় না।

এমনকি মুখস্থ বিদ্যার বিষয়টি এখানকার বাচ্চারা বোঝেও না। এখানে একটি শিশুর স্কুল শুরু হয় তিন বছর থেকে। তিন থেকে পাঁচ– এই দুই বছর তারা নার্সারি ও রিসিপশন শেষ করে ইয়ার ওয়ান শুরু করে। ১১ বছরে তারা পড়ে ইয়ার সিক্সে। পুরো প্রাইমারিতে কোনো পরীক্ষা পদ্ধতি নেই। ইয়ার নাইন থেকে শুরু হয় বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা। কে কোন বিষয়ে পড়াশোনা করতে আগ্রহী তখনই সাবজেক্ট চয়েজ করা হয়। কার্যত, ইয়ার সিক্সে গিয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় বসতে হয়। তাই প্রাইমারি স্কুলের সময়টা প্রতিটি বাচ্চার জন্য স্বপ্নময় জগৎ। বইখাতা, কলম, পেনসিল সবকিছু স্কুল থেকে দেয়া হয়। আবার সেগুলো স্কুলেই রেখে দেয়া হয়। ছোটদের ক্লাসে বেশির ভাগই ধাঁধা মেলানো, লেগো দিয়ে নতুন কিছু তৈরি, ছবি আঁকা, রং করা– এসবের মধ্য দিয়ে শেখানো হয়। স্কুলগুলো ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের নারী–পুরুষ বৈষম্যহীনতার শিক্ষার সংস্কৃতি চালু করে খেলনা ব্যবহারের মধ্য দিয়ে। ব্রিটেনে বাচ্চারা যখন খেলে তখন ছেলেমেয়ে হিসাব করে বল বা হাঁড়িপাতিল দেয়া হয় না। এখানে সবাই সবকিছু নিয়ে খেলতে পারে। এখানে ইংরেজি, অংক, বিজ্ঞান, ভুগোল যেমন পড়ানো হয় তেমনি বাস্তবাদী শিক্ষার ওপরও জোর দেয়া হয়। এখানে শারীরিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক। প্রতিটি শিশুকে সাঁতার শেখানোর আইনগত বাধ্যবাধকতা আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্পোর্টসক্লাবে ভর্তি করানো হয় স্কুলের মাধ্যমেই। শেখানো হয় নাচ, গান। যে বাচ্চা যেদিকে পারদর্শী সেটা বিবেচনায় নিয়ে তাকে সেভাবেই গড়তে চান ব্রিটেনের শিক্ষকরা। তাহলে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে, আমাদের শিশুদের কি আমরা আনন্দদায়ক উপায়ে বই পড়াতে পারছি নাকি তাদের বই পড়তে বাধ্য করছি? তাদের বয়স অনুযায়ী যে ধরনের এবং যে কয়টি বই পড়ার কথা, তারা কি সেগুলো পড়ছে নাকি এর চেয়েও বাড়তি বোঝা তাদের বহন করতে হচ্ছে।

সত্যি কথা হচ্ছে, শিশু শিক্ষার যে ব্যবস্থাটা আমাদের দেশে রয়েছে, তা যথার্থ নয়। এটাতে আরও পরিবর্তন আনা দরকার, উন্নতি সাধন করা দরকার। যাতে করে শিশুরা আনন্দের সঙ্গে পড়তে পারে। এ ছাড়া পরীক্ষার চাপ থেকে শিশুদের মুক্ত করতে হবে। বিশেষ করে দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিশুদের পরীক্ষা থেকে মুক্ত করা যায়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, স্কুলের পড়া আর অভিভাবকদের চাহিদার চাপে পড়ে শিশুদের সোনালি শৈশবই হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়; তা সে যত ভালো জিনিস বা বিষয়ই হোক না কেন। সে হিসেবে বইয়ের বোঝা বাড়াবাড়ি রকমে বেড়ে যাওয়া যেমন খারাপ, একইভাবে বিদ্যার বোঝা বাড়াটাও খারাপের পর্যায়ে ফেলতে হয়। কিন্তু আমাদের শিক্ষার যে মানের সঙ্গে আমরা পরিচিত, সেখানে বিদ্যার বোঝা বাড়াটা নেতিবাচক অর্থে দেখার সুযোগ নেই। বিদ্যাশিক্ষায় আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্জন আছে, কিন্তু গুণগত শিক্ষার প্রশ্নে ঘাটতিও রয়েছে সীমাহীন। শুধু সমাজ ও পরিবেশ নিয়ে প্রাথমিক পাঠ দেয়াই যথেষ্ট। কিন্তু আমরা নানা নামে জাতীয় ও বিশ্বপরিচয় চাপিয়ে দিই শিশুর কাঁধে। শিশুকে তার অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে শেখালে সে সহজে শেখে শেখার কৌশল। সেটা একবার রপ্ত করতে পারলে তামাম দুনিয়া চেনা তার জন্য সহজ হয়ে যায়। সে জন্য নিজের বসতবাড়ি, গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলার ও দেশের ইতিহাস, ভূগোল, প্রকৃতি বিষয়ে জানার জন্য অভিজ্ঞতাভিত্তিক পাঠই আদর্শ। সারা দুনিয়ার বোঝা শিশুর ঘাড়ে চাপানো কখনোই উচিত নয়। কাজেই সমাজপাঠ হতে পারে এমন একটি পাঠ্যপুস্তক, যেটি শিশু তার অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে শিখতে পারে। এতে শিক্ষার ভিত মজবুত হয়, দেশপ্রেম পোক্ত হয়। শিক্ষা সৃজনশীল হয়। প্রাথমিক স্তরে এ তিন বিষয়ের বাইরে কিছু পড়ানো অর্থহীন। তাতে বইয়ের বোঝা কমবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেই সামাজিকতা, নৈতিকতা শিক্ষার মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে শিশুদের সাহায্য করা হয়। তাদের ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দেয়া হয় না।

আর বাংলাদেশে একটি শিশুর কাঁধে যেভাবে বইয়ের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হয়, তা খুবই দুঃখজনক। ব্রিটেনের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বাংলাদেশ শিক্ষা নিতে পারে। মূলত শিশু–কিশোরদের বিনোদনের মাধ্যমে পড়াশোনা করাতে হবে। বাংলাদেশের মতো এত ঘন ঘন পরীক্ষা পদ্ধতিও কোথাও নেই। আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে বর্তমানে মানসম্মত শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। গুণগত ও মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা–পরবর্তী শিক্ষার মূল ভিত্তি। বিশ্বের অন্যান্য দেশে প্রাথমিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয়া হয় সবচেয়ে বেশি। শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক শিক্ষার ভিত্তির ওপর নির্ভর করে পছন্দমতো পরবর্তী শিক্ষার ধারাকে বেছে নেয়। কারিগরি, বিজ্ঞান, কলা বা বাস্তবমুখী শিক্ষার মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম নিজেদের আগামী দিনের উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে বাস্তব এ চিত্র সামনে রেখেই দেশকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধিতে সার্বিক প্রয়াস চালাতে হবে।

ShareTweet
Next Post
সাত কলেজের সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

সাত কলেজের সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

সৌদি আরবে আকস্মিক বন্যা, ভেসে গেল কয়েকটি গাড়ি

সৌদি আরবে আকস্মিক বন্যা, ভেসে গেল কয়েকটি গাড়ি

September 1, 2025
বৃদ্ধাকে মারধর পুত্রবধূর, আছাড় মারলেন ছেলেও

বৃদ্ধাকে মারধর পুত্রবধূর, আছাড় মারলেন ছেলেও

September 1, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা