Monday, December 1, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

কোটা সংস্কারের দাবিতে নজীরবিহীন ‘বাংলা ব্লকেড’

alorfoara by alorfoara
July 9, 2024
in ঢাকা, বাংলাদেশ, সংখ্যা ৮৬ (০৬-০৭-২০২৪)
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

রাজধানী ঢাকা ছিল কার্যত অবরোধের নগরী। মিছিলে মিছিলে প্রকম্পিত হয়ে উঠেছিল রাজধানীর পথ–প্রান্তর। কোটা অচল হয়ে পড়া রাজধানীর এমন দৃশ্য গত কয়েক বছরের মানুষ দেখেনি। বিকালে লাখ লাখ কর্মজীবী মানুষ পায়ে হেটে ঘরে ফিরেছে। গতকাল রাজধানী ঢাকার ৮টি পয়েন্টে হাজার হাজার শিক্ষার্থী কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে অবস্থান নেয়। কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা শাহবাগ ও সায়েন্সল্যাব ব্লক করেন। অতঃপর একে একে ফার্মগেট মোড়, কাওরান বাজার সার্ক ফোয়ারা মোড়, বাংলামোটর, মৎস্য ভবন মোড়, গুলিস্তান মোড়, চানখারপুল ও নীলক্ষেত মোড় ব্লক করা হয়। হাতে হাত ধরে ব্যারিকেড সৃষ্টি করে এবং রাস্তার ওপর বসে আন্দোলন করছেন বিভিন্ন কলেজ–বিশ্ববিদ্যালের শিক্ষার্থীরা। রাজধানীর ৫০টি সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে ঢাকায় প্রবেশ পথ তথা ঢাকা টু চট্টগ্রাম, ঢাকা টু টাঙ্গাইল, ঢাকা টু মানিকগঞ্জ, ঢাকা টু ময়মনসিংহ সব মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা অবস্থান গ্রহণ করে। এতে করে অচল হয়ে পড়ে রাজধানী ঢাকা। শুধু তাই নয়, রাজধানী ঢাকার তেজগাঁও, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহে ট্রেন অবরোধ করে রাখা হয়।

দেশের সবগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের লাখ লাখ শিক্ষার্থী কোটা আন্দোলনের ‘বাংলা ক্লকেড’ কর্মসূচিতে রাস্তায় নেমে আসে। ফলে রাজধানী ঢাকাসহ গোটা দেশ কোটা বিরোধী আন্দোলনে ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। কোটা আন্দোলনকারীরা আজ ক্লাস– পরীক্ষা বর্জন ও ছাত্র ধর্মঘটন কর্মসূচি পালন করবে। সারাদেশে অনলাইন ও অফলাইনে জনসংযোগ করা হবে। বুধবার সর্বাত্মক ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষিত হবে।

কোটা সংস্কারের দাবিতে রাজপথের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট অবরোধ কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন দলের নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাবিদ। তারা কেউ বিবৃতি দিয়ে কেউ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কোটা আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন। পরিস্থিতির বেপরোয়া দেখে ৫ জন মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রী আন্দোলন নিয়ে আলোচনার জন্য রুদ্ধদার বৈঠক করেন। রাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের বৃহস্পতিবার আদালতে শুনানির আগ পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানান। গতকাল ছিল ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন। বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ৮টি মোড় ব্লক করে আন্দোলনকারী। এতে অন্তত ৫০টি রাস্তায় শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। ব্লক করা রাস্তাগুলোতে কোনও যানবাহন ঢুকতে বা বের হতে পারেনি। সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ অর্ধশতাধিক রাস্তায় শত শত যানবাহন আটকা পরে। দীর্ঘ যানজটে চরম ভোগান্তিতে পড়েন নারী, শিশু, বয়ষ্ক, অসুস্থ মানুষ। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার, ফার্মগেট সংযুক্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, পান্থপথ, মিরপুর রোড, পুরান ঢাকা, মগবাজারের বিভিন্ন রাস্তা যানবাহন আটকে যায়। যানজট লেগে যায় এসব এলাকার প্রধান সড়ক লাগোয়া বিভিন্ন গলিতেও। তবে যানজটে আটকে ভোগান্তির মধ্যেই অনেকেই কোটা পদ্ধতি বাতিলের আন্দোলনের সমর্থন জানান। ফার্মগেট এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে সড়কে আটকে থাকা মো মামুনুর রশীদ বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে সাড়ে ৪টা থেকে ব্রিজের ওপর বসে আছি। পেছন দিকেও যাওয়ার উপায় নেই। তবে তাদের দাবি যৌক্তিক। মেধাবীদের বঞ্চিত করে কোটা পদ্ধতিতে কম মেধাবীদের নিয়োগ দেয়ায় প্রশাসন কার্যত মেধাহীনদের ভাড়াতে পরিণত হয়ে গেছে। শামিম আরা শিউলি নামে এক নারী বলেন, সাড়ে ৩টায় অফিস থেকে বের হয়েছি। ধানমন্ডি বাসা। কোনও দিকেই যেতে পারছি না। এভাবে চললে কাল থেকে অফিসে যাবো না। তবে দাবি মেনে নেয়া উচিত।

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, গুলিস্তান, পল্টন, যাত্রাবাড়ি, পান্থপথ, গ্রিনরোড, হাতিরপুলসহ আশপাশের সব সড়ক বন্ধ। রিকশা, প্রাইভেটকারসহ শত শত গাড়ি আটকা পড়ে আছে। পান্থপথ মোড়ে মো. জাকারিয়া নামে এক চাকরিজীবী বলেন, রোববারের মতো সোমবার সড়কে ব্লক করায় চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এভাবে কি চলতে পারে? শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যৌক্তিক। প্রধানমন্ত্রী নিজেই সংসদে কোটা পদ্ধতি বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ নিয়ে ৫ বছর আগে প্রজ্ঞাপন জারী করেছে। এখন কেন সেই ইস্যু হাইকোটে এলো সেটাই রহস্যজনক।

ঢাকা হয়ে উঠে মিছিলের নগরি : সরকারি চাকরিতে সকল প্রকার বৈষম্যমূলক ও অযৌক্তিক কোটা বাতিলের ১ দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেছে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। পূর্বঘোষিত এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল রাজধানীর শাহবাগ, মিন্টু রোড, বাংলামোটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, রামপুরা, বাড্ডা, সায়েন্স ল্যাব, নীলক্ষেত মোড়, চাঁনখারপুল, ও গুলিস্তান জিরো পয়েন্টসহ ঢাকার অন্তত ১০টি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক মোড় অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারীরা। ফলে ঢাকা শহরের একটা বড় অংশে যানচলাচল স্থবির হয়ে যায়। বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চলে এ অবরোধ কর্মসূচি।

বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি শেষে গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় শাহবাগ চত্বর থেকে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম। নতুন কর্মসূচি হিসেবে আজ মঙ্গলবার সারাদেশে অনলাইন ও অফলাইনে জনসংযোগ করা হবে। এবং আগামীকালের জন্য নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা বাতিল সংক্রান্ত ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালসহ ৪ দফা দাবিতে গত এক সপ্তাহ যাবত আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। ‹বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন› ব্যানারে এ আন্দোলন করছেন তারা। তবে গত রোববার (৭জুলাই) থেকে নতুন করে ৪ দফার পরিবর্তে এক দফা দাবিতে সারাদেশে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচির নাম দিয়েছে ‘বাংলা ব্লকেড’।

চলমান এ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো বিকাল সাড়ে তিনটা থেকে রাজধানীর শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাব, চাঁনখারপুলসহ অন্তত ১০টি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক মোড় অবরোধ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), ঢাকা কলেজ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা সিটি কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, তিতুমীর কলেজসহ আশপাশের বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী।

গতকাল বিকাল সাড়ে তিনটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জড়ো হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন, হল পাড়া, মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ প্রদক্ষিণ করে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিকাল সাড়ে ৪টায় শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা। এর আগে বিকাল ৩টা থেকে জাতীয় পতাকা, ছাতা, পানি ও শুকনো খাবার নিয়ে রাজধানীর নীলক্ষেত মোড় অবরোধ করেন ইডেন মহিলা কলেজ ও গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের শিক্ষার্থীরা। চাঁনখারপুল মোড় অবরোধ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হল, ড. মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ হল ও ফজলুল হক হলের শিক্ষার্থীরা। বিকাল ৩টা থেকে সায়েন্স ল্যাব অবরোধ করেন ঢাকা কলেজ ও ঢাকা সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। রাজধানীর এসব গুরুত্বপূর্ণ মোড় অবরোধ করায় যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

অবরোধ কর্মসূচির বৃহৎ অংশ ছিল রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে। কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে স্লোগানে, গানে মুখরিত হয় রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এই পয়েন্ট। আন্দোলনের সমন্বয়করাও ছিলেন এই এলাকায়। এদিন সন্ধ্যায় নিজেদের মুঠোফোনে ফ্লাশলাইট জালিয়ে অভিনব পদ্ধতিতে প্রতিবাদ করেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা বলেন, সংসদ ভবন, হাইকোটে আলো না থাকলেও আলো আছে শাহবাগে। এ আলো মেধার আলো; কোটার নয়। এসময় শিক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যে বলেন, দাবি আদায়ের আগ পর্যন্ত তাদের এ আন্দোলন চলমান থাকবে। কোনো ধরনের শক্তি তাদের এ আন্দোলনকে থামাতে পারবে না।

রাত সাড়ে ৮টায় শাহবাগ চত্বর থেকে দাবি আদায়ে তিনদিনের আল্টিমেটাম দিয়ে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী সারজিস আলম বলেন, আজ ঢাকা শহরের সাথে দেশের প্রায় ৪০টি জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। আমরা পুরো ঢাকা শহর ব্লকেড করেছি। আগামী তিনদিনের মধ্যে কীভাবে পুরো দেশের ৬৪ জেলা ব্লকেড করতে হয় তা ছাত্র সমাজ জানে। আমরা আগামী তিনদিনের আল্টিমেটাম দিতে চাই, এর মধ্যে আপনারা আমাদের এক দফা দাবি মেনে নিন। তা না হলে ছাত্র সমাজের যা করার দরকার তাই করবে।

আমাদের এ আন্দোলন চলতেই থাকবে, সময়ের প্রয়োজনে তা তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। আমাদের দাবি আদায়ের আগে আমরা হাল ছাড়ব না। সারজিস আলম বলেন, তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণি থেকে শুরু করে সকল গ্রেডে যৌক্তিক কোটা ছাড়া সকল ধরনের কোটা বাতিলের দাবিতে আমাদের এই আন্দোলন। আমরা কখনোই কোটা সম্পূর্ণ বাতিল চাইনি। আমরা সবসময় চেয়েছিলাম কোটার যৌক্তিক সংস্কার। সুতরাং আমাদের এই আন্দোলনে পুলিশ না, আমরা বিশ্বাস করি যেকেউ আসুক না কেন আমাদের এই আন্দোলন আরো তীব্র থেকে তীব্রতর হবে।

প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে নতুন নতুন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যুক্ত হচ্ছে এই আন্দোলনে। ফলে আন্দোলন আরো তীব্র হচ্ছে। অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে হলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে না যাওয়ার নির্দেশ দিচ্ছে ছাত্রলীগের নেতারা। ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত সরাসরি এই আন্দোলনকে সরকার পতনের আন্দোলন বলে বক্তব্য রাখছে। গতকাল সোমবারও শিক্ষার্থীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচির সময় ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে অবস্থান করে সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।

বিভিন্ন হল থেকে কোটা আন্দোলনে যেন না যেতে পারে সেটা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আগে থেকেই শিক্ষার্থীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে জড়ো হয় ছাত্রলীগ। পরে বিকাল ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে মিছিল নিয়ে মধুর ক্যান্টিনের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে ‹দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ ‹আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার›, আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার›, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘কোটা প্রথা বাতিল চাই, বাতিল চাই’, ‘কোটা প্রথার বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট একশন’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই’›- ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

এর আগে গত রোববার ‹বাংলা ব্লকেড› কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রায় ৫ ঘন্টা ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো অবরোধ করে রাত ৮টায় নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে অবরোধ তুলে নেয় শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পূর্বঘোষিত এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার সারাদেশে কলেজ–বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস–পরীক্ষা বর্জনের পাশাপাশি বিকাল সাড়ে ৩ টা থেকে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।

গুলিস্তান–জিরো পয়েন্ট উত্তাল : কর্মসূচির অংশ হিসেবে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল বিকেলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কর্মসূচি শুরু করে শিক্ষার্থীরা তাঁতীবাজার মোড়ে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে এসে প্রায় চার ঘণ্টা অবস্থান করে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সারজিদ হাসান জানান, আমরা যেকোন মূল্যে আমাদের দাবি আদায় করে নিয়ে ঘরে ফিরবে। ১৯৫২ সালে, ১৯৬৯ সালে রাজপথে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছিল। তারা আমাদের অনুপ্রেরণা। আমরা বিজয় নিয়েই ঘরে ফিরব। স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী মোহতাসিম বিল্লাহ বলেন, কোটা প্রথার কবর রচনা করতে সারা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যেভাবে একসাথে আন্দোলন করে যাচ্ছে আশা করি শিক্ষার্থীদের বিজয় সুনিশ্চিত। কোটা প্রথা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত কোন শিক্ষার্থী পড়ার টেবিলে যাবে না।

ঢাকা–আরিচা মহাসড়ক অবরোধ : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর গতকাল বিকেল ৩টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসংলগ্ন ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে অবরোধ শুরু করেন। এতে সড়কের দুই পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবরোধ দিনের আলো থাকা পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এদিকে, দুপুর আড়াই টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’র ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। মিছিলটি কয়েকটি সড়ক ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এই কর্মসূচিতে বই নিয়ে আসেন অনেক শিক্ষার্থীরা। অবরুদ্ধ রাস্তায় বসে বই থেকে বৈষম্যেবিরোধী কবিতা, গানে মুখরিত করে তোলেন অবরোধ।

আন্দোলনকারী বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আহসান লাবিব জানান, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন অযৌক্তিক। কিন্তু না, বরং সরকারি চাকরিতে এত বৃহৎ পরিমাণ কোটা থাকা অযৌক্তিক যা মেধাবীদের বঞ্চিত করে। সংবিধানে সমতা প্রতিষ্ঠার কথা বললেও, কোটাপ্রথা মূলত বৈষম্য তৈরী করছে। তাই আমরা কোটার সংস্কার চাচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধাদের এমনিতেই অনেক সুবিধা দেওয়া হয় তাই আমরা আর চাচ্ছি না মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকুক। তবে আদিবাসী, প্রতিবন্ধী ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য যৌক্তিক পরিমাণ কোটা থাকা দরকার।

রাজশাহীতে ৪ ঘন্টা রেল অবরোধ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চার ঘণ্টা রেললাইন অবরোধ করে রাখেন। গতকাল দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ ভবনসংলগ্ন ফ্লাইওভার এলাকায় ঢাকা–রাজশাহী রেললাইন অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। বেলা চারটার দিকে এই কর্মসূচি শেষ হয়।

গতকাল বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের প্যারিস রোডে জড়ো হতে থাকেন। বেলা ১১টা ২০ মিনিটের দিকে একটি মিছিল বের করেন তারা। এটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন হল ও সড়ক প্রদক্ষিণ করে দুপুর ১২টায় কৃষি অনুষদ ভবনসংলগ্ন ফ্লাইওভার এলাকার রেললাইন অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

কর্মসূচি শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটাপদ্ধতি সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক রেজওয়ান গাজী মহারাজ জানান, কোটাপদ্ধতি সংস্কারের পক্ষে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন। পরিস্থিতি আমাদের সড়ক রেললাইন অবরোধ করতে বাধ্য করেছে। পরিস্থিতি অনুযায়ী আমরা কঠোর কর্মসূচি পালন করব। এ দিকে অবরোধ কর্মসূচির কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেলপথ অবরোধ করে অবস্থান নিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা। তাদের এই আন্দোলনের একত্মতা জানিয়ে চবি অধিভুক্ত কলেজসমূহের শিক্ষার্থীরাও এতে অংশ নিয়েছে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহর স্টেশনে জড়ো হয় শিক্ষার্থীরা। এসময় ষোলশহর স্টেশনের সামনে রেললাইন অবরোধ করে কোটা বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে তারা।

আন্দোলন সমন্বয়করীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো। কোটার এই অযৌক্তিক প্রথা সংস্কার করতেই হবে। আমাদের এই অবস্থান মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করে নয়। বরং আমরা চাই কোটা সংস্কার করে বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে বের হতে। আমাদের দাবি আদায় না হলে আগামীদিনে আমাদের কর্মসূচি আরো তীব্রতর হয়ে উঠবে।

এছাড়াও ময়মনসিংহ, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, দিনাজপুর, খুলনা, যশোর, ফরিদপুর, বগুড়া জেলাসহ প্রায়সব জেলা শহরে শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখে। এ সময় জেলা শহরগুলো থেকে রাজধানী ঢাকায় চলাচল করা সব ধরণের যানবাহন বন্ধ হয়ে যায়।

জাবি সংবাদদাতা জানান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর গতকাল বিকেল ৩টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসংলগ্ন ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে অবরোধ শুরু করেন। এতে সড়কের দুই পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবরোধ দিনের আলো থাকা পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এদিকে, দুপুর আড়াই টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’র ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। মিছিলটি কয়েকটি সড়ক ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এই কর্মসূচিতে বই নিয়ে আসেন অনেক শিক্ষার্থীরা। অবরুদ্ধ রাস্তায় বসে বই থেকে বৈষম্যেবিরোধী কবিতা, গানে মুখরিত করে তোলেন অবরোধ।

আন্দোলনকারী বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিভাগের আব্দুর রশিদ জিতু বলেন, দিনে দিনে আমাদের আন্দোলনের আরো বেগবান হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আশানুরূপ ফল না পেলে আন্দোলন আরো তীব্র আকার ধারণ করবে। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের ন্যায্য দাবি আদায় করে নিবো।

আন্দোলনকারী বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আহসান লাবিব জানান, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন অযৌক্তিক। কিন্তু না, বরং সরকারি চাকরিতে এত বৃহৎ পরিমাণ কোটা থাকা অযৌক্তিক যা মেধাবীদের বঞ্চিত করে। সংবিধানে সমতা প্রতিষ্ঠার কথা বললেও, কোটাপ্রথা মূলত বৈষম্য তৈরী করছে। তাই আমরা কোটার সংস্কার চাচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধাদের এমনিতেই অনেক সুবিধা দেওয়া হয় তাই আমরা আর চাচ্ছি না মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকুক। তবে আদিবাসী, প্রতিবন্ধী ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য যৌক্তিক পরিমাণ কোটা থাকা দরকার।

জবি সংবাদদাতা জানান, কর্মসূচির অংশ হিসেবে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল বিকেলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কর্মসূচি শুরু করে শিক্ষার্থীরা তাঁতীবাজার মোড়ে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে এসে প্রায় চার ঘণ্টা অবস্থান করে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সারজিদ হাসান জানান, আমরা যেকোন মূল্যে আমাদের দাবি আদায় করে নিয়ে ঘরে ফিরবে। ১৯৫২ সালে, ১৯৬৯ সালে রাজপথে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছিল। তারা আমাদের অনুপ্রেরণা। আমরা বিজয় নিয়েই ঘরে ফিরব। স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী মোহতাসিম বিল্লাহ বলেন, কোটা প্রথার কবর রচনা করতে সারা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যেভাবে একসাথে আন্দোলন করে যাচ্ছে আশা করি শিক্ষার্থীদের বিজয় সুনিশ্চিত। কোটা প্রথা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত কোন শিক্ষার্থী পড়ার টেবিলে যাবে না।

রাবি সংবাদদাতা জানান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চার ঘণ্টা রেললাইন অবরোধ করে রাখেন। গতকাল দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ ভবনসংলগ্ন ফ্লাইওভার এলাকায় ঢাকা–রাজশাহী রেললাইন অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। বেলা চারটার দিকে এই কর্মসূচি শেষ হয়।

গতকাল বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের প্যারিস রোডে জড়ো হতে থাকেন। বেলা ১১টা ২০ মিনিটের দিকে একটি মিছিল বের করেন তারা। এটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন হল ও সড়ক প্রদক্ষিণ করে দুপুর ১২টায় কৃষি অনুষদ ভবনসংলগ্ন ফ্লাইওভার এলাকার রেললাইন অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

কর্মসূচি শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটাপদ্ধতি সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক রেজওয়ান গাজী মহারাজ জানান, কোটাপদ্ধতি সংস্কারের পক্ষে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন। পরিস্থিতি আমাদের সড়ক রেললাইন অবরোধ করতে বাধ্য করেছে। পরিস্থিতি অনুযায়ী আমরা কঠোর কর্মসূচি পালন করব। এ দিকে অবরোধ কর্মসূচির কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।

চবি সংবাদদাতা জানান, চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেলপথ অবরোধ করে অবস্থান নিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা। তাদের এই আন্দোলনের একত্মতা জানিয়ে চবি অধিভুক্ত কলেজসমূহের শিক্ষার্থীরাও এতে অংশ নিয়েছে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহর স্টেশনে জড়ো হয় শিক্ষার্থীরা। এসময় ষোলশহর স্টেশনের সামনে রেললাইন অবরোধ করে কোটা বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন সেøাগান দিতে থাকে তারা।

আন্দোলন সমন্বয়করীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো। কোটার এই অযৌক্তিক প্রথা সংস্কার করতেই হবে। আমাদের এই অবস্থান মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করে নয়। বরং আমরা চাই কোটা সংস্কার করে বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে বের হতে। আমাদের দাবি আদায় না হলে আগামীদিনে আমাদের কর্মসূচি আরো তীব্রতর হয়ে উঠবে।

ইবি সংবাদদাতা জানান : খুলনা–কুষ্টিয়া মহাসড়ক অবরোধ করে গান–কবিতা, গল্প–আড্ডায় মেতেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কোটাবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার বিকেলে সকল গ্রেডে সব ধরনের বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে সংবিধানে উল্লিখিত অনগ্রসর গোষ্ঠীর জন্য কোটাকে ন্যূনতম পর্যায়ে এনে সংসদে আইন পাস করে কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা। পরে তারা প্রধান ফটকের সামনে মহাসড়কে অবস্থান নেন।

এসময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে উদ্দীপনামূলক বিভিন্ন কবিতা আবৃত্তি, গান, গল্প–আড্ডা ও অভিনয়ে মেতে উঠেন। শিক্ষার্থীরা কোটা বিরোধী পথ নাটক পরিবেশন করেন। এছাড়া কিছু শিক্ষার্থীকে সড়কেই ক্রিকেট, ফুটবল ও লুডু খেলতে দেখা যায়। ল’ অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী আওরঙ্গজেব সজিব বলেন, অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থার ন্যায্য সমাধানের জন্য আন্দোলনে নেমেছি।

ShareTweet
Next Post
প্রশ্নফাঁসের টাকা আল্লাহর রাস্তায় খরচ করেছি

প্রশ্নফাঁসের টাকা আল্লাহর রাস্তায় খরচ করেছি

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

ঝাঁকে ঝাঁকে আসছে অতিথি পাখি

ঝাঁকে ঝাঁকে আসছে অতিথি পাখি

November 30, 2025
আবারও জয়ী সেই ‘অ্যাডলফ হিটলার’

আবারও জয়ী সেই ‘অ্যাডলফ হিটলার’

November 30, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা