Saturday, October 25, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

মহব্বত (এম এ ওয়াহাব)

alorfoara by alorfoara
October 25, 2025
in সংখ্যা ১৪৮ (২৫-১০-২০২৫), সম্পাদকীয়
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

বিশ্ব নির্মাতা মাবুদের সাথে যে আবচ্ছেদ্য সম্পর্ক জুড়ে রয়েছে তা হলো প্রেম, অবশ্য খোদা নিজেই প্রথমে মানুষকে প্রেম করেছেন। মানুষ খোদার বিষয় কিছুই জানতো না। বলতে গেলে তখনও তিনি মানুষ সৃষ্টি করেন নি। গোটা বিশ্বের মালিক বরাবরের মত হলেন অদৃশ্য এক রূহানী সত্ত্বা। তিনি রূহানী গুণে হলেন পরিপূর্ণ। মানুষ তাকে দেখতে পায় না। মাবুদ নিজেই এক মহান পরিকল্পনা নিলেন নিজেকে প্রকাশ করার জন্য। অবশ্য প্রকৃতির মাধ্যমে তিনি স্বীয় গুণাবলী জাহির করেছেন, তারপরও যেন প্রকাশ করা অপূর্ণ থেকে গেল। তাই মাবুদ মানুষের অবয়বে মানুষরূপে নিজেকে প্রকাশ করার জন্য এক অভিনব ব্যবস্থা হাতে নিলেন। তিনি স্বীয় ফেরেশতাদের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করলেন এবং সিদ্ধান্ত নিলেন, স্বীয় সুরতে আপন প্রতিনিধি সৃষ্টি করবেন। যেমন সিদ্ধান্ত মেন পদক্ষেপ। প্রথম মানুষ হযরত আদম (আঃ)কে তিনি সৃষ্টি করলেন। তারপর তিনি আদমের নাসিকায় প্রাণবায়ু ফুকে দিলেন, অমনি তিনি জীবিত প্রজ্ঞাময় মানুষে পরিণত হলেন। মানুষের মধ্যে তখন কোনো ভেদাভেদ দেখা যায় নি। অবশ্য আদমের পঞ্চরের একটি হাড় নিয়ে এক নারী সৃষ্টি করে তাদের স্বামী–স্ত্রী হিসেবে জুড়ে দিলেন; প্রজাবন্ত হবার ক্ষমতায় পূর্ণ করে গোটা বিশ্ব মানব জাতিতে পরিপূর্ণ করার ক্ষমতায় পরিপুষ্ট করলেন।

 

ঐশি গুণাবলির মধ্যে সর্বপ্রধান গুণ হলো মহব্বত। শরিয়তের পূর্ণতা পেতে হলে অবশ্যই হৃদয়ে মহব্বত থাকতে হবে। যেমন কোনো এক আলেম মসীহের কাছে প্রশ্ন করেছিলেন, তৌরাত শরীফের মধ্যে সবচেয়ে বড় হুকুম কোনটা। জবাবে মসীহ তাকে বললেন, “তোমরা প্রত্যেকে তোমাদের সমস্ত দিল, সমস্ত প্রাণ ও সমস্ত মন দিয়ে তোমাদের মাবুদ আল্লাহকে মহব্বত করবে। আর পরের দরকারী হুকুমটা প্রথমটারই মতÑ তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মত মহব্বত করবে।” সম্পূর্ণ তৌরাত শরীফ এবং নবীদের সমস্ত কিতাব এই দু’টি হুকুমের উপরেই ভরসা করে আছে (মথি ২২ : ৩৭–৪০)।

 

দেখা যায়, যদিও দু’টি হুকুম, অর্থাৎ খোদার প্রতি কর্তব্য, আর মানুষের প্রতি কর্তব্য, দু’টোই হলো ‘মহব্বত’। অর্থাৎ, মহব্বত কেন্দ্রীক, সকল কর্মকান্ড হয়ে থাকে আবর্তীত। গোটা বিশ্ব একক মহব্বতের দ্বারা হচ্ছে পরিচালিত। পরিবার, সমাজ, পাড়া–প্রতিবেশী, গ্রম–শহর, দেশ–কাল–পাত্র শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরিচালিত হতে পারে কেবল মহব্বতের উপর দাড়িয়ে থেকে। খোদার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে যেমন মহব্বত অপরিহার্য, তদ্রুপ মানুষের সাথে মানুষের আন্তরিক সম্পর্ক রাখার জন্যও আবশ্যক হলো মহব্বত। পাককালামে অবশ্য বর্ণীত রয়েছে, এ মহব্বত আমাদরে শিখিয়েছেন একমাত্র খোদা, তিনি মানুষকে প্রথমে মহব্বত করে আমাদের বাঁচিয়ে রাখার থাকার জন্য সার্বিক প্রয়োজনীয় সবকিছু দান করেছেন। মানুষ যখন চরমভাবে বিপন্ন হয়ে পড়েছে, ঠিক তখনই মহব্বতের মাবুদ তাদের প্রতি সাহায্যের দক্ষিণ হস্ত প্রেরণ করেছন উদ্ধার করার জন্য। পাককালামে এমন চেতনাদায়ী বাণী আপনি খুঁজে পাবেন অনায়াসে। (রোমীয় ৫ : ৮, ইশাইয়া ৪১ : ১০, ইউসা ১ : ৬–৯), ইশাইয়া ৪০ : ২৯–৩১)।

 

কায়মনবাক্যে খোদাকে প্রেম করার প্রকৃত তাৎপর্য এমন কি হতে পারে যা সমাজে অনুসরণযোগ্য বাস্তব দৃষ্টান্ত প্রতিষ্ঠা করতে পারে? খোদা নির্জলা  প্রেম প্রতিষ্ঠা করেছেন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসীহ। গোটা বিশ্ব পাপ ও ইবলিসের প্রভাবমুক্ত করার জন্য মানবরূপ ধারণ করে জগতে নেমে আসলেন। বিশ্ববাসির পাপের কাফফারা তিনি আত্মকোরবানির মাধ্যমে পরিশোধ করলেন। তিনি যা কিছু করেছেন তার সবটুকুই মানবের প্রতি নিখাদ প্রেমের তাগিদে। তিনি মানুষের কল্যাণ কর্মে ছিলেন সদা ব্যস্ত। তাঁর বক্তক্যে প্রকাশ পায়, দেখা ভাইকে প্রেম করতে যে ব্যর্থ, সে কেমন করে অদৃশ্য খোদাকে প্রেম করে। তাছাড়া, যারা নিজেদের হাতে মানুষ কতল করতে পারে তাদের কাছ থেকে খোদা প্রেম প্রত্যাশা করা হবে শ্রেফ বাতুলতা মাত্র।

 

পুনরায় আমরা দেখব, মানুষের প্রতি তাঁর হৃদয়গ্রাহী নিখুঁত প্রেম প্রকাশ করার জন্য ঐশি কালাম ও পাকরূহ মানবরূপ ধারণ করে পতীত বিশ্বে আবির্ভুত হলেন, বিশ্ববাসীর পাপের কাফফারা পরিশোধ করার জন্য মৃত্যুদায়ক সলীবে দিলেন আত্মকোরবানি। যা হলো প্রেম প্রকাশের জন্য একক অতুল দৃষ্টান্ত। প্রকৃত সুসমাচার হলো, পাপের কাফফারা পরিশোধ করার জন্য একক বেগুনাহ মসীহের আত্ম কোরবানি। তিনি গোটা বিশ্বে এই সুখবরটুকু প্রচার করার জন্য সাহাবীদের আজ্ঞা করেছেন। আজ মসীহের প্রতি আমাদের আন্তরিক প্রেম নিয়ত অনুপ্রাণীত করে চলছে। মসীহের আত্মত্যাগের ফলে বিশ্ববাসী কেবল বিশ্বাসহেতু মুক্তপাপ হতে পেরেছে, তা সমাজের প্রতিটি জনপদে প্রচার করা, প্রতিটি বিশ্বাসীর উপর এ আজ্ঞাটি হলো অবশ্য করণীয় (মথি ২৮ : ১৮–২০)। মানুষের পাপ থেকে মুক্তি লাভ কেবল বিশ্বাসহেতু হয়ে থাকে, মানুষের কর্মহেতু তা অর্জিত হবার নয়। এবার আসুন, যারা সুসমাচার প্রচার করে ফিরছেন, তাদের সাথে একটু বিশ্লেষণধর্মী আলাপ করি। আপনি কিভাবে তা প্রচার করে ফিরছেন? সাধারণত: প্রচার পত্রের মাধ্যমে সুসমাচার ছড়িয়ে দেয়া হয়ে থাকে। তবে তেমন ক্ষেত্রে কেবল শিক্ষিত ব্যক্তিরা, পাঠের মাধ্যমে এ মর্মার্থ বুঝতে পারে। আবার যারা আনপড়, তেমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আলোচনাসভা ফলপ্রসূ হয়ে থাকে। সাহিত্যের মাধ্যমে প্রচার করা হোক অথবা আলোচনা সভার দ্বারা প্রচার করা হোক সর্বক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই  প্রচলিত ভাষা ব্যবহার করতে হবে, যেন উপস্থিত জনতা আলোচনার মূল অর্থ বুজতে পারে। তাই সাহিত্য রচনা করতে হবে সমাজের প্রচলিত ভাষা অনুযায়ী। তেমন ক্ষেত্রে প্রচারক নিজের ক্ষেত্রে যে কোনো ভাষায় পÐিত হোক না কেন, তাতে এমন কিছু এসে যায় না, কিন্তু প্রচার ক্ষেত্রে অবশ্যই তাকে শ্রোতাদের নিজস্ব ভাষার উপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। প্রচারকের প্রচারিত বিষয়বস্তু এবং মর্মার্থ শ্রোতৃমন্ডলি যদি নাইবা বুঝতে পারলো তবে তাদের প্রচার কেবল পন্ডশ্রম হতে বাধ্য।

 

বাংলাদেশের প্রসংগে বলা চলে, ৯২% শতাংশ মানুষ মুসলিম। সুসমাচার প্রচার প্রকাশে যাবতীয়রচনাবলী তাদের ব্যবহৃত ভাষায় রচনা করা হলে তারা সহজেই সুসমাচারের মর্মার্থ বুঝতে পারবে সহজেই। নাজাতের বাণী অর্থাৎ খোদার কাছ থেকে আগত  প্রেম–বার্তা তাদের সহজবোদ্ধ হতে হবে। মনে রাখতে হবে অতি উচ্চ মুল্যে বেগুনাহ রক্তের বিনিময়ে মানব মুক্তির একক উপায় হয়েছে অর্জিত। গোটা বিশ্বাবাসী যেন তা নিজেদের মত করে পেতে পারে, বুঝতে পারে, অনুধাবন করতে পারে এবং নিজেদের কালজীর্ণ ক্ষয়প্রাপ্ত জীবন মসীহের হাতে সমর্পণ করে সম্পূর্ণ নতুন সৃষ্টি হয়ে উঠতে পারে, তেমন সার্বজনীন মুক্তি বার্তা কোনো অযুহাতেই কারো কাছ থেকে লুকিয়ে রাখার অধিকার কারো হাতে থাকতে পারে না।

 

নাজাতের এ অমোঘ বাণী ঘোষিত হয়েছে গোটা বিশ্ববাসীর কাছে। জাতি–ধর্ম–বর্ণ, স্থান–কাল–পাত্র, ধলো–কালো সকলেরই সমঅধিকার রয়েছে মসীহের কাছে ছুটে আসার। তিনি তো গোটা বিশ্বের হারানো সন্তানদের খুঁজে নিতেই ধরাপৃষ্টে করেছন আগমন। তিনি হলেন সার্বজনীন প্রভু, মুক্তিদাতা, বাতেনী খোদার জাহেরী প্রকাশ। আসমান জমিনের উপর সার্বিক ক্ষমতা কেবল তাঁরই হাতে রয়েছে সমর্পীত। তিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন, আবার তাঁর সৃষ্টি তিনি সুরক্ষা করে চলছেন। তাকে বন্দি করে রাখার শক্তি কোনো মানুষের হাতে নেই। তিনি বিশেষ কোনো জাতি গোষ্ঠির মুক্তির জন্য মাষুল দেন নি, বরং আদম জাতির সকল হারিয়ে যাওয়া সন্তানদের খুঁজে পেতে এবং পিতার সন্তান পিতার হাতে ফিরিয়ে দিতেই নিজের প্রাণের মুল্য পরিশোধ করেছেন। পাপের মাষুল পরিশোধ করার জন্য চাই নিখুঁত মেষ, খোদা নিজেই স্বীয় পাকরূহ ও পাককালাম জগতে প্রেরণ করলেন নিখুঁত মেষশাবক হিসেবে, বিশ্ববাসির পাপের কাফফারা পরিশোধকল্পে। যেহেতু মসীহ হলেন সম্পূর্ণ বেগুনাহ ব্যক্তি, ঐশি মেষ, তাই তাঁর পক্ষেই জগতের পাপার্থক কোরবানির মেষ হিসেবে যথাযথ হয়েছে। আদম জাতির সকলেই পাপ করেছে এবং খোদার গৌরব বিনাশ করেছে। মসীহই একমাত্র ব্যক্তি যিনি পূতপবিত্র, খোদার পক্ষে যোগ্য প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার তিনিই রাখেন। মসীহ তাই যথার্থ বলেছেন, যে কেউ তাঁকে দেখেছে, সে অবিকল খোদার নূর, আর মসীহ হলেন মানবরূপী খোদার জীবন্ত নূর।

 

মসীহের পক্ষে সমাজে যারা সুসমাচার ছড়িয়ে দিচ্ছে, তাদের অবশ্যই জানতে হবে, সর্বজাতির কাছে সমভাবে তা পৌছানো হলো একক কর্তব্য। বিশ্বাস পূর্বক যারা নাজাতের বাণী মনেপ্রাণে গ্রহন করে, তাদের অবশ্যই খোদার সন্তান হিসেবে গণ্য করা হবে (ইউহোন্না ১ : ১২)। খোদার নজরে তারা সকলেই সমান, সমাদ্রিত (গালাতীয় ৩ : ২৮)।

 

মানুষ মুখে যা কিছু বলে বেড়ায়, নীতিবাক্যে যেভাবে প্রচার প্রসার ঘটায়, বাস্তব জীবনে যদি তার প্রতিফলন ঘটাতো তবে বহুপূর্বেই সমাজ জামাত আমূল বদলে যেত। দুঃখের বিষয় হলো, কথায় কাজে কেউই সমান্তরালভাবে গতিময় আর থাকতে পারলো না।

 

মসীহের পরশে যারা সম্পূর্ণ সরস ও নতুন জীবন লাভ করেছে, তা তাদের বিশ্বাস ও জীবনাচরণে প্রতিফলন ঘটুক, যা হবে সকলের স্বাভাবিক প্রত্যাশা। হযরত পৌল তার পত্রে প্রকাশ করেছেন, তিনি সর্বজাতির কাছে সর্বরকম সংস্কৃতি ও চর্চা অনুশীলন করেছেন, যেন সর্বজাতির মধ্যে সুসমাচার প্রচার করতে সক্ষম হয় (১করিন্থীয় ৯ : ১৯–২২)।

 

মসীহের প্রিয় ভ্রাত: বেশ আশাব্যঞ্জক কথা, আপনি খোদাকে নিজের প্রাণের অধিক প্রেম করে থাকেন। অবশ্যই মসীহ আমাদের অতীব প্রেম করেন, আমরা পাপী থাকিতেই তিনি আমাদের মুক্তির জন্য নিজের প্রাণের কোরবানি দান করেছেন যেন আমাদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত পরিশোধ করা সম্ভব হয়। বিশ্বাসে মসীহের অনুসারি হিসেবে আপনি আমি কতটুকু কোরবানি দিতে পেরেছি  তা একবার বিবেচনা করে দেখা যাক। বাংলাদেশে কমপক্ষে ৯২% শতাংশ মানুষ হলো মুসলমান। মসীহের পক্ষে তাদের জয় করার জন্য, তাদের সহজবোধ্য ভাষা ও সংস্কৃতি অনুযায়ী কতভাগ সুসমাচার ইতোমধ্যে রচনা করেছেন, তা ভেবে দেখবেন কি? বিগত দুইশত বৎসর পূর্বে উইলিয়াম ক্যারী যে ভাষায় বাইবেল রচনা করে গেছেন, আজ পর্যন্ত তেমন ভাষার পরিবর্তন করা হয় নি, মুসলমান ভাইবোনদের কাছে নাজাতের বাণী পৌছে দেবার জন্য। যদিও ২/টা প্রচেষ্টা করতে দেখা যায়, তাতে সমর্থন তো দেয়াই হয় না, বরং কট্টোর ভাষায় সমালোচনা করে তেমন প্রচেষ্টা অংকুরেই বিনাশ করে দেয়া হচ্ছে। যারা বিশেষ  সংস্কৃতি ও ভাষার প্রেমে আবদ্ধ রয়েছে, তাদের কাছে মসীহের প্রেম ন্যূনতম বলেই মনে হচ্ছে। মসীহ যেমন সার্বজনীন মুক্তিদাতা, মসীহের পক্ষে যারা প্রচার করে ফিরছে তাদের মগজেও সার্বজনীন মনোভাব থাকতে হবে। ভাষার পরিবর্তনের ফলে সুসমাচার অন্ত:সারশুন্য হতে পারে ন। ভাষা বা সংস্কৃতি ‘বার্তার’ বাহক মাত্র। প্রয়োজনবোধে যে কোনো ভাষাতেই তা প্রকাশ করার অধিকার রয়েছে, তেমন ক্ষেত্রে ইতস্তত: করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। আমরা  খোদার প্রেম প্রচার করার জন্য হয়েছি আহুত। এ প্রেম পূর্ণাঙ্গ ভাবে প্রকাশ পেয়েছে মানুষ মসীহের মাধ্যমে। মসীহ অবশ্য আমাদের প্রেমের পরাকাষ্ঠারূপে বদলে দিতে চান (করিন্থীয়  ৫ : ১৭–২১)। তিনি যাদের বেছে নিয়েছেন তাদের জীবন আমূল বদলে গেছে। তারা ক্রমান্বয়ে মসীহের মত জগতের নূরে পরিপূর্ণতা লাভ করে চলছে (ইউহোন্না ৮ : ১২, মথি ৫ : ১৪)। এ পরিবর্তন কোনো বাহ্যিক বা দৈহিক পরিবর্তন নয়, বরং তার চিন্তা চেতনা, ধ্যন–ধারণা, মন–মানসিকতা ও নির্ভরতার বিষয়। এ যেন তাদের পুরাতন কলুষিত হৃদয়ের অপসারণ করে খোদার পূতপবিত্র হৃদয়ের প্রতি স্থাপন করা (ইহিস্কেল ৩৬ : ২৬)।

 

আসুন, অন্ধকারে পড়ে থাকা গোটা বিশ্ববাসীকে নিয়ে চিন্তা করি। সমুদয় জাতির কাছে নাজাতের বাণী নিয়ে ছুটে যাওয়া আমাদের উপর তুলে দিয়েছেন, যা হলো আমাদের উপর সর্বোচ্চ আজ্ঞা। মথি ২৮ : ১৮–২০।

ShareTweet

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

মহব্বত (এম এ ওয়াহাব)

মহব্বত (এম এ ওয়াহাব)

October 25, 2025
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

October 25, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা