Thursday, October 16, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

অসন্তোষ ও আন্দোলনে শিক্ষা খাত বিপর্যস্ত

alorfoara by alorfoara
October 16, 2025
in ঢাকা, বাংলাদেশ, সংখ্যা ১৪৬ (১১-১০-২০২৫)
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বাড়ানোর দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক। গত রোববার থেকে ঢাকার রাজপথে দিনরাত কাটছে তাদের। শিকার হয়েছেন পুলিশের লাঠিপেটার। শিক্ষা ক্যাডারেও দেখা দিয়েছে অসন্তোষ। সব সরকারি কলেজে গতকাল মঙ্গলবার সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হয়েছে। এতে সারাদেশে বন্ধ হয়ে যায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পরীক্ষাও। এ ছাড়া দেশের সাড়ে ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও ১১তম গ্রেডের দাবিতে আগামী শুক্রবার থেকে ঢাকায় আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন। বেতন–ভাতা ও মান–মর্যাদা বাড়ানোর দাবিতে ক্লাস ছেড়ে এখন পুরোদমে রাজপথে সরকারি–বেসরকারি প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও কলেজের শিক্ষকরা। এতে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস বন্ধ রয়েছে। স্থবির হয়ে পড়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। অথচ আগামী মাসেই শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা। এমন সময়ে ক্লাস না হওয়ায় সিলেবাসের পাঠ শেষ করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। শিক্ষাবিদ ও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষকদের দাবি–দাওয়া সুরাহা না করায় বারবার আন্দোলনে নামতে হচ্ছে তাদের। এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা সিলেবাস শেষ না করেই পরবর্তী ক্লাসে উঠে যাচ্ছে, যা শিক্ষার মানের ক্ষেত্রে অশনিসংকেত। অন্তর্বর্তী সরকারের ১৫ মাসেও শিক্ষা খাতে কোনো গতি আসেনি।

বিভিন্ন খাতে সংস্কার করা হলেও শিক্ষায় কোনো সংস্কার কমিশনও গঠন করা হয়নি। ফলে শিক্ষা খাতে বড় কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি; বরং সিদ্ধান্তহীনতা, প্রশাসনিক জটিলতা ও গতিহীনতায় শিক্ষা ব্যবস্থা আরও দুর্বল হয়েছে। শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন পদে ব্যক্তির পরিবর্তন হলেও কাজের ধরনে তেমন পার্থক্য আসেনি। দুর্নীতি–অনিয়মের অভিযোগও আগের মতোই রয়ে গেছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দাবি–দাওয়া পূরণেও ব্যর্থ হচ্ছে সরকারের শিক্ষা সংশ্লিষ্ট দুই মন্ত্রণালয়। সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক শিক্ষক আন্দোলন দানা বাঁধছে। শিক্ষকরা দুই দফায় পুলিশের লাঠিপেটার শিকার হয়েছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও তাদের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের দাবিতে রাজপথে নেমে পুলিশের বেধড়ক লাঠিপেটার শিকার হন। আলাপ–আলোচনার মাধ্যমে সরকার শিক্ষকদের দাবি পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। সব মিলিয়ে দেশের শিক্ষাঙ্গনে নেমে এসেছে এক ধরনের অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয়– সব স্তরেই চলছে বিভিন্ন দাবি–দাওয়া, অসন্তোষ ও প্রশাসনিক টানাপোড়েন। শিক্ষক সমাজ আন্দোলনে, শিক্ষা ক্যাডারে তীব্র অসন্তোষ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উত্তেজনা, আর পাঠ্যবই মুদ্রণ নিয়ে দুই মন্ত্রণালয়ের রশি টানাটানি– সব মিলিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা এক গভীর সংকটে পড়েছে। এসব বিষয়ে বক্তব্য জানতে চেয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব রেহানা পারভীনের মোবাইল ফোনে গত দুই দিনে একাধিকবার কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি। মেসেজ পাঠিয়েও তাদের সাড়া মেলেনি। 

শিক্ষকরা রাজপথে

বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল–কলেজের শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে বেতন–ভাতা ও সুযোগ–সুবিধা বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। দেশের ৩০ হাজারের বেশি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্ত শিক্ষক রয়েছেন প্রায় সাড়ে তিন লাখ। আর কর্মচারী দেড় লাখেরও বেশি। সব মিলিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষক–কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ। বিরাট সংখ্যক এ শিক্ষক–কর্মচারীরা মাসে মাত্র এক হাজার টাকা বাড়িভাড়া পান। আর চিকিৎসা ভাতা পান ৫০০ টাকা।

বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা (বোনাস) বাড়ানোর দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষক–কর্মচারীরা। বারবার তাদের ডেকে প্রতিশ্রুতি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে তা পূরণ করা হয় না। সর্বশেষ গত আগস্টে শিক্ষকরা সরকারি চাকরিজীবীদের মতো শতাংশ হারে বাড়িভাড়ার দাবি তোলেন। তাদের দাবি– মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা দিতে হবে। এ দাবি উপেক্ষা করে গত ৫ অক্টোবর শিক্ষক দিবসে মাত্র ৫০০ টাকা বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়। এতেই মূলত ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন শিক্ষকরা। গত রোববার থেকে রাজধানীতে টানা অবস্থান করছেন তারা। আজ তারা রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান নেবেন এবং প্রয়োজনে আমরণ অনশনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। 

শুক্রবার থেকে আমরণ অনশনে প্রাথমিক শিক্ষকরা

দেশে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬৫ হাজারের বেশি। এসব বিদ্যালয়ে পৌনে চার লাখেরও বেশি শিক্ষক কর্মরত। তার মধ্যে সাড়ে তিন লাখই সহকারী শিক্ষক। তারা ১৩তম গ্রেডে বেতন–ভাতা পাচ্ছেন। কিন্তু সহকারী শিক্ষকরা ১১তম গ্রেডের দাবিতে কয়েক বছর ধরে আন্দোলন করে আসছেন। এর আগে টানা প্রায় এক মাস কর্মবিরতি করেছেন তারা। ঢাকায় একাধিক মহাসমাবেশ এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করলেও দাবি পূরণ হয়নি। সবশেষ গত ১৮ জুলাই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ থেকে আলটিমেটাম দেওয়া হয়। তবে বেঁধে দেওয়া সেই সময়েও প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন–ভাতা বাড়ানোর কোনো উদ্যোগ নেয়নি সরকার। বাধ্য হয়ে আগামী শুক্রবার থেকে ঢাকায় আমরণ অনশন কর্মসূচি করতে যাচ্ছেন তারা। প্রাথমিক শিক্ষকদের ছয়টি পৃথক সংগঠনের মোর্চা ‘সহকরী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’ এ অনশন করার ঘোষণা দিয়েছে। এতে দেশের ৬৪ জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অংশ নেবেন। ঐক্য পরিষদের অন্যতম নেতা ও বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ সমকালকে বলেন, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, আমরা ১৭ অক্টোবর থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি করব। এতে সারাদেশ থেকে শিক্ষকরা অংশ নেবেন।

সরকার ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আমাদের সঙ্গে অনেকবার বৈঠকে বসেছেন। তারা প্রতিশ্রুতি দেন; কিন্তু তা বাস্তবায়ন করেন না। এবার আমরা দাবি আদায় না করে ফিরতে চাই না। শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন সমকালকে বলেন, শিক্ষা এখন বাংলাদেশের এক নম্বর সমস্যা। এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা বাড়ি ভাড়া–চিকিৎসা ভাতা ২০ শতাংশ বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। আমাদের স্কুল শিক্ষকদের যুগ যুগ ধরে কম বেতনে, কম সম্মানে রাখতে রাখতে তারা আসলে তাদের ন্যায্য দাবি কেমন হওয়া উচিত, সেটাই জানেন না।  তিনি বলেন, ভারত, মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ভুটানের প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন আমাদের চেয়ে বহুগুণে বেশি। সেই তুলনা করে আমাদের শিক্ষকদের দাবি হওয়া উচিত বর্তমান বেতনের চেয়ে বেতন অন্তত তিন গুণ বাড়ানো। সেখানে তারা দাবি করছেন বাড়ি ভাড়া–চিকিৎসা ভাতা মাত্র ২০ শতাংশ বাড়ানোর। তারা বরং কমই চেয়েছেন। প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকদের রাষ্ট্রের তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক ভাবা হয়। মাধ্যমিকের শিক্ষকরাও কোনো মর্যাদা পান না। এই হলো অবস্থা। স্কুলশিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুক্র ও শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়া ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ৭৬ দিন। এরই মধ্যে অন্তত ৫৫ দিন ছুটি কাটানো হয়ে গেছে। আগামী মাসে স্কুলগুলোতে বার্ষিক পরীক্ষা। অথচ এখন শিক্ষকদের আন্দোলনে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি চলছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। 

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী প্রধান রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, শিক্ষকদের বেতন নেই বলেই তো শিক্ষার মান বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া যাচ্ছে না। তারা ক্লাসে পড়ানোর চেয়ে প্রাইভেট–কোচিংয়ে মনোযোগ দিচ্ছেন। কারণ, তাদের তো দুটো পয়সা আয় করে টিকে থাকতে হবে। আমরা অনেক বছর ধরে শিক্ষকদের এ দৈন্যদশা নিয়ে কথা বলছি, সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়ে আসছি, কোনো কাজ হয় না। সামনে বার্ষিক পরীক্ষা, এমন সময়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি, রাজপথে আন্দোলন শিক্ষার্থীদের কতটা ক্ষতি হবে– এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সারা বছরই তো আন্দোলন লেগে থাকে। তার ওপর এবার বই পেয়েছে এপ্রিল–মে মাসে। তাহলে ক্লাস কয়টা দিন হয়েছে? নিশ্চয়ই খুব কম। পরীক্ষার আগ দিয়ে তড়িঘড়ি করে হয়তো বই শেষ করানোর চেষ্টা করতেন শিক্ষকরা। কিন্তু এখন তারা আন্দোলনে। ফলে না পড়েই পরের ক্লাসে উঠে যাবে কেউ কেউ। আবার অনেকে ফেল করে ড্রপ আউট হবে; ঝরে যাবে। এটা ঠেকানোর তো কোনো উদ্যোগ দেখি না।

শিক্ষা ক্যাডারেও অসন্তোষ
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের মধ্যেও গভীর অসন্তোষ বিরাজ করছে। পদায়ন, পদোন্নতি ও মন্ত্রণালয়ের নীতি নির্ধারণে বৈষম্যের অভিযোগে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কর্মকর্তারা। সম্প্রতি মাউশির মহাপরিচালকের পদ থেকে অব্যাহতির আবেদন ও তাঁকে ওএসডি করা এবং প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ নিয়ে নানামুখী আলোচনা চলছে শিক্ষা প্রশাসনে। রাজধানীর সাত সরকারি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের উদ্যোগে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে দেড় হাজারেরও বেশি কর্মকর্তা ঢাকার বাইরে বদলির ঝুঁকিতে পড়ছেন।  শিক্ষা ক্যাডারের ১৯ হাজারের বেশি কর্মকর্তার মধ্যে বর্তমানে পদোন্নতি বন্ধ, তৃতীয় গ্রেডের সংকট এবং প্রশাসন ক্যাডারের প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে।

আরও যত আন্দোলন, অস্থিরতা
সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা পাল্টাপাল্টি আন্দোলন করছেন। অন্যদিকে দেশের কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, উপাচার্যবিরোধী আন্দোলন ও প্রশাসনিক দ্বন্দ্বে শিক্ষাঙ্গনে পড়েছে ছায়া। কুয়েট, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে নানা আন্দোলন ও সংকট। এসবের কোনোটিরই সুরাহা করতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। গত রোববার বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) দপ্তরের ফটকে তালা দেন ক্ষুব্ধ একদল চাকরিপ্রত্যাশী। এদিকে, আসন্ন শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবই মুদ্রণ কার্যক্রম নিয়েও সৃষ্টি হয়েছে বিভ্রান্তি। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এখতিয়ার নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে চলছে রশি টানাটানি। সম্প্রতি এনসিটিবির দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব সীমিত করার উদ্যোগে বিশেষজ্ঞ ও স্বচ্ছতা সংস্থা টিআইবি উদ্বেগ জানিয়েছে। টিআইবি মনে করছে, এ ধরনের হস্তক্ষেপ এনসিটিবির স্বায়ত্তশাসন ও জবাবদিহিতাকে ক্ষুণ্ণ করবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সমকালকে বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থা চলছেই ভুল নীতিতে, ভুলভাবে। যে জাতির শিক্ষকরা কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারে না; আর্থিকভাবে ভঙ্গুর– সেই জাতি কীভাবে মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াবে? মাত্র সাড়ে ১২ হাজার টাকা মাইনে (বেতন) দিয়ে এই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে কী কেনা যায়– কিছুই না। দেশ বাঁচাতে, শিক্ষা বাঁচাতে শিক্ষকদের বেতন–ভাতা বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করেন এ শিক্ষাবিদ। তিনি বলেন, আর্থিক দুর্দশায় মানুষ আত্মহনন পর্যন্ত করে ফেলে। তাহলে শিক্ষকরা এ অর্থনৈতিক দুর্দশা নিয়ে কীভাবে ফার্স্ট ক্লাস নাগরিক তৈরি করবে? এ নিয়ে কোনো সরকারের মাথাব্যথা নেই। টাকা নেই; টাকা নেই বলে হাহাকার। অথচ কত কাজে কত টাকা বাজেট, তার ইয়ত্তা নেই। 

ShareTweet
Next Post
এরদোগানের ধূমপান ছাড়ার আহ্বানে কী বলেছিলেন মেলোনি

এরদোগানের ধূমপান ছাড়ার আহ্বানে কী বলেছিলেন মেলোনি

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

October 16, 2025
আরও এক বিশ্বকাপ ফাইনালে আর্জেন্টিনা

আরও এক বিশ্বকাপ ফাইনালে আর্জেন্টিনা

October 16, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা