Thursday, October 16, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

ওস্তাদ সাগরেদ সম্পর্ক (এম এ ওয়াহাব)

alorfoara by alorfoara
July 19, 2025
in সংখ্যা ১৩৬ (১৯-০৭-২০২৫), সম্পাদকীয়
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

মধু পাওয়ার একমাত্র উৎস হলো মৌমাছি; মৌমাছি সদ্য প্রস্ফুটিত ফুলে ফুলে বসে মধু সংগ্রহ করে, পান করে, তারপরে চাকে থরে বিথরে সাজিয়ে রাখে, এক কথায় মধু হলো মৌমাছির পেট থেকে ওগড়ানো পদার্থ, যা গোটা বিশ্ব এত গুরুত্ব দিয়ে উপভোগ করে থাকে। হাজার হাজার বৎসর ধরে মধু থাকে অবিকৃত। নিজের পেট থেকে প্রকৃয়াজাত পদার্থ স্বীয় বাচ্চাদের জন্য সংগ্রহ করে থাকে, আর এক ফাঁকে মানুষ তা নিজেদের জন্য নিয়ে আসে।

 

প্রিয় ভ্রাত: মাবুদ মানুষ সৃষ্টি করেছেন নিজের মত করে, নিজের সুরতে, তাঁর সার্বিক চিন্তা চেতনা, মন–মানসিকতা, স্বভাব, আদব আখলাক জনসমক্ষে প্রকাশ করার জন্য, যাতে করে মানুষ সার্বিক ঐশি গুনাবলী অনুসরণ করে খাঁটি হতে পারে এবং নিজেদের জীবন প্রণালীর মাধ্যমে বাতেনী মাবুদের প্রকাশ্য প্রতিনিধিত্ব করতে সক্ষম হয়, ফলে তাদের মাধ্যমে সাধারণ লোকজন অদৃশ্য খোদার প্রত্যক্ষ পরিচয় লাভ করতে পারে।

 

খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসীহ যেমন জীবন্ত জাগ্রত খোদার হুবহু প্রকাশ, একইভাবে যারা মসীহের পরশে বদলে গিয়ে মসীহের মত জীবন লাভ করেছে তাদের মাধ্যমেও জগতের লোকজন তাদের নতুন জীবনাচরণ দেখতে পেয়ে মসীহের কাছে ছুটে আসার জন্য উদগ্র বাসনা লাভ করে, এবং পিছনের নোংরা জীবনাচরণ পরিত্যাগ করে মসীহের পরশে সরল সহজ জীবন লাভ করে থাকে “যদি কেউ মসীহের সংগে যুক্ত হয়ে থাকে তবে সে নতুনভাবে সৃষ্ট হল। তার পুরানো সব কিছু মুছে গিয়ে সব নতুন হয়ে উঠেছে। এই সব আল্লাহ্ থেকেই হয়। তিনি মসীহের মধ্য দিয়ে তাঁর নিজের সংগে আমাদের মিলিত করেছেন, আর তাঁর সংগে অন্যদের মিলন করিয়ে দেবার দায়িত্ব আমাদের উপর দিয়েছেন। এর অর্থ হল, আল্লাহ্ মানুষের গুনাহ্ না ধরে মসীহের মধ্য দিয়ে নিজের সংগে মানুষকে মিলিত করছিলেন, আর সেই মিলনের খবর জানাবার ভার তিনি আমাদের উপর দিয়েছেন। সেইজন্যই আমরা মসীহের দূত হিসাবে তাঁর হয়ে কথা বলছি। আসলে আল্লাহ্ যেন নিজেই আমাদের মধ্য দিয়ে লোকদের কাছে অনুরোধ করছেন। তাই মসীহের হয়ে আমরা এই মিনতি করছি, “তোমরা আল্লাহর সংগে মিলিত হও।” ঈসা মসীহের মধ্যে কোন গুনাহ্ ছিল না; কিন্তু আল্লাহ্ আমাদের গুনাহ্ তাঁর উপর তুলে দিয়ে তাঁকেই গুনাহের জায়গায় দাঁড় করালেন, যেন মসীহের সংগে যুক্ত থাকবার দরুন আল্লাগর পবিত্রতা আমাদের পবিত্রতা হয়” (২করিন্থীয় ৫: ১৭–২১)।

 

একজন প্রচারক হলো অবিকল চলমান মসীহ। তার কথায়, কাজে, চল–চলনে, জীবনাচরণে লোকজন যেন খোদ মসীহকে দেখতে পায় যা হবে মসীহের উপর বিশ্বাস স্থাপনকারীর জীবন।

 

একজন চিকিৎসক হতে হলে ব্যক্তিকে যেমন চিকিৎসা বিজ্ঞানে সুপন্ডিত হতে হয়, তারপর তাকে অনুশীলন করার প্রয়োজন পড়ে এবং এক সময় উক্ত কর্মে হয়ে ওঠে পারদর্শী, এবং তার পেশায় থাকতে হবে নিরবচ্ছিন্ন চর্চা, তখন নিজ কর্মে উক্ত ব্যক্তি হয়ে ওঠেন বিশেষজ্ঞ, একইভাবে জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রেও নিরবধি চর্চা করে তবে রপ্ত করতে হয় পেশাগত কলা কৌশল। একইভাবে যারা তাদের জীবন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসীহের উপর সমর্পণ করেছেন তাদের জীবন অবশ্যই বদলে যেতে বাধ্য, স্বভাব আচরণে আসে আমূল পরিবর্তন, ধ্যান ধারণার যে পরিবর্তন দেখা যায়, ঠিক তখনই উক্ত ব্যক্তির সহপথিক সহযোদ্ধারা বলতে থাকে, “কিসের পুত্রের কি হলো” এ পরিবর্তন কোন বাহ্যিক পরিবর্তন নয়, আর ব্যক্তির নিজস্ব প্রচেষ্টায়ও তা সম্ভব হয় নি, এমন পরিবর্তন ব্যক্তির জীবনে খোদা বয়ে আনেন। যেমন লেখা আছে “এই সব আল্লাহ্ থেকেই হয়। তিনি মসীহের মধ্য দিয়ে তাঁর নিজের সংগে আমাদের মিলিত করেছেন, আর তাঁর সংগে অন্যদের মিলন করিয়ে দেবার দায়িত্ব আমাদের উপর দিয়েছেন” (২করিন্থীয় ৫ : ১৮)।

 

কালামে অবশ্য লেখা রয়েছে খোদার বাছাই করনের কথা, “আল্লাহ্ যাদের আগেই বাছাই করেছিলেন তাদের তিনি তাঁর পুত্রের মত হবার জন্য আগেই ঠিক করেও রেখেছিলেন, যেন সেই পুত্র অনেক ভাইদের মধ্যে প্রধান হন। যাদের তিনি আগেই ঠিক করে রেখেছিলেন তাদের তিনি ডাকও দিলেন; যাদের ডাক দিলেন তাদের তিনি ধার্মিক বলে গ্রহণও করলেন; যাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করলেন তাদের তিনি নিজের মহিমাও দান করলেন” (রোমীয় ৮ : ২৯–৩০)। তাছাড়া ইফিষীয় পত্র ১ অধ্যায়ের ৪–১০ পদে তেমন ঘোষণা দেখতে পাই, “আমরা যাতে আল্লাহর চোখে পবিত্র ও নিখুঁত হতে পারি সেইজন্য আল্লাহ্ দুনিয়া সৃষ্টি করবার আগেই মসীহের মধ্য দিয়ে আমাদের বেছে নিয়েছেন। তাঁর মহব্বতের দরুন তিনি খুশী হয়ে নিজের ইচ্ছায় আগেই ঠিক করেছিলেন যে, ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে তাঁর সন্তান হিসাবে তিনি আমাদের গ্রহণ করবেন। তিনি এটা করেছিলেন যেন তিনি তাঁর প্রিয় পুত্রের মধ্য দিয়ে বিনামূল্যে যে মহিমাপূর্ণ রহমত আমাদের দান করেছেন তাঁর প্রশংসা হয়। আল্লাহর অশেষ রহমত অনুসারে মসীহের সংগে যুক্ত হয়ে তাঁর রক্তের দ্বারা আমরা মুক্ত হয়েছি, অর্থাৎ গুনাহের মাফ পেয়েছি। এই রহমত আল্লাহ্ তাঁর মহা জ্ঞান ও বুদ্ধির সংগে খোলা হাতে আমাদের দান করেছেন। ঠিক যেমন তিনি চেয়েছিলেন এবং মসীহের মধ্য দিয়ে আগেই স্থির করে রেখেছিলেন, সেই অনুসারেই তিনি তাঁর গোপন উদ্দেশ্য আমাদের জানিয়েছিলেন। তিনি স্থির করে রেখেছিলেন যে, সময় পূর্ণ হলে পর সেই উদ্দেশ্য কার্যকর করবার জন্য তিনি বেহেশতের ও দুনিয়ার সব কিছু মিলিত করে মসীহের শাসনের অধীনে আনবেন”(৪–১০)। উক্ত আয়াত সমুহের আলোকে বিষয়টি অর্থাৎ মানুষের জীবনাচরণের পরিবর্তন অবশ্যই হয়ে থাকে খোদার হাতে। প্রসংগত একটি বিষয় বলে রাখা ভালো, যা হলো মানুষ তো আসলে খোদার যোগ্য প্রতিনিধি। বলা চলে বার্থ রাইট বা জন্মাধিকার “তারপর আল্লাহ্ বললেন, “আমরা আমাদের মত করে এবং আমাদের সংগে মিল রেখে এখন মানুষ তৈরী করি। তারা সমুদ্রের মাছ, আকাশের পাখী, পশু, বুকে–হাঁটা প্রাণী এবং সমস্ত দুনিয়ার উপর রাজত্ব করুক।”পরে আল্লাহ্ তাঁর মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন। হ্যাঁ, তিনি তাঁর মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন, সৃষ্টি করলেন পুরুষ ও স্ত্রীলোক করে। আল্লাহ্ তাঁদের দোয়া করে বললেন, “তোমরা বংশবৃদ্ধির ক্ষমতায় পূর্ণ হও, আর নিজেদের সংখ্যা বাড়িয়ে দুনিয়া ভরে তোলো এবং দুনিয়াকে নিজেদের শাসনের অধীনে আন। এছাড়া তোমরা সমুদ্রের মাছ, আকাশের পাখী এবং মাটির উপর ঘুরে বেড়ানো প্রত্যেকটি প্রাণীর উপরে রাজত্ব কর।” এর পরে আল্লাহ্ বললেন, “দেখ, দুনিয়ার উপরে প্রত্যেকটি শস্য ও শাক–সবজী যার নিজের বীজ আছে এবং প্রত্যেকটি গাছ যার ফলের মধ্যে তার বীজ রয়েছে সেগুলো আমি তোমাদের দিলাম। এগুলোই তোমাদের খাবার হবে। দুনিয়ার উপরের প্রত্যেকটি পশু, আসমানের প্রত্যেকটি পাখী এবং বুকে–হাঁটা প্রত্যেকটি প্রাণী, এক কথায় সমস্ত প্রাণীর খাবারের জন্য আমি সমস্ত শস্য ও শাক–সবজী দিলাম।” আর তা–ই হল। আল্লাহ্ তাঁর নিজের তৈরী সব কিছু দেখলেন। সেগুলো সত্যিই খুব চমৎকার হয়েছিল। এইভাবে সন্ধ্যাও গেল সকালও গেল, আর সেটাই হল ষষ্ঠ দিন” (পয়দায়েশ ১: ২৬–৩১)।

 

তা হলে বর্তমান মানুষগুলো কেমন করে খোদার ভূমিকা পালন না করে অভিশপ্ত ইবলিসের কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়লো? অনেকে বিষয়টি জেনেও না জানার ভান করছে। যাত্রারম্ভে মানুষ বিভ্রান্ত ও খোদার অবাধ্য হয়ে পড়লো। এ পরিবর্তন তার মাংসিক পরিবর্তন। দেহের কামনা, চোখের লোভ ও সাংসারিক বিষয়ের প্রতি অদম্য আকর্ষণের ফলেই ঘটেছে তার স্খলন। সে হারিয়ে ফেলেছে নিজেকে রাহুমুক্ত করার ক্ষমতা। পারে কি ক্রীত দাস নিজেকে মুক্ত করতে? পাপ ও ইবলিসের কব্জায় আজ তারা দাসত্ব করে ফিরছে। কে দাসদের মুক্ত করবে? কে তাদের মুক্তিপন দিয়ে স্বাধীন করবে? কিভাবে তারা ফিরে পাবে তাদের হারানো অধিকার।

 

যেহেতু মানুষের স্বাধীনতা লুন্ঠিত হয়েছে প্রথম মানুষ আদমের হাত থেকে, সেই সুবাদে তার বংশধর সকলেই পরাধীন, ইবলিসের কব্জাবন্দী। মানুষের এহেন করুণ পরিণতি মাবুদের সহ্য হবার নয়। তিনি স্বীয় নয়ণের মণিতুল্য মানুষকে পরিত্যাগ করতে পারেন না। পিতা যেমন তার অপব্যয়ী পুত্রের সকল অপরাধ ক্ষমা করে পুনরায় স্বীয় ক্রোড়ে তুলে নেয়, আমাদের জগত পিতা তদ্রুপ আমাদের সার্বিক পাপ অপরাধ ক্ষমা করে স্বীয় ক্রোড়ে, পূর্ণ মর্যাদাসহ ফিরে পেতে সার্বিক ব্যবস্থা করে রেখেছেন। প্রয়োজন কেবল অনুধাবন করা, আমাদের পাপের ফিরিস্তি জানতে পারা এবং অনুতাপ নিয়ে তাঁর কাছে মাগফেরাত কামনা করা। অনুতাপ নিয়ে বলো একবার ক্ষমা করো প্রভু দীনতা ক্ষমা আমার।

 

কালাম পাক থেকে কতিপয় আয়াত তুলে ধরলাম পাঠকদের জ্ঞাতার্থে– “তোমরা জান, জীবন পথে চলবার জন্য তোমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া বাজে আদর্শ থেকে সোনা বা রূপার মত ক্ষয় হয়ে যাওয়া কোন জিনিস দিয়ে তোমাদের মুক্ত করা হয় নি; তোমাদের মুক্ত করা হয়েছে নির্দোষ ও নিখুঁত মেষ–শাবক ঈসা মসীহের অমূল্য রক্ত দিয়ে ” (১পিতার ১: ১৮–১৯), “শরীয়ত অমান্য করবার দরুন যে বদদোয়া আমাদের উপর ছিল, মসীহ্ সেই বদদোয়া নিজের উপর নিয়ে আমাদের মুক্ত করেছেন। পাক–কিতাবে এই কথা লেখা আছে, “যাকে গাছে টাংগানো হয় সে বদদোয়াপ্রাপ্ত” (গালাতীয় ৩ : ১৩), “তাঁরা এই নতুন কাওয়ালীটি গাইছিলেন: “তুমিই ঐ কিতাবটা নিয়ে তার সীলমোহরগুলো খুলবার যোগ্য, কারণ তোমাকে মেরে ফেলা হয়েছিল। তুমিই তোমার রক্ত দিয়ে প্রত্যেক বংশ, ভাষা, দেশ ও জাতির মধ্য থেকে আল্লাহর জন্য লোকদের কিনেছ” (প্রকাশিত কালাম ৫ : ৯), “মানুষের দুর্বলতার জন্য আমি কথাগুলো মানুষ যেভাবে বুঝবে সেইভাবে বলছি। আগে তোমরা যেমন আরও বেশী করে অন্যায় কাজ করবার জন্য নিজেদের শরীরকে অপবিত্রতার ও অন্যায়ের গোলাম করে তুলেছিলে, ঠিক সেইভাবে এখন পবিত্রতায় বেড়ে উঠবার জন্য তোমাদের শরীরকে ন্যায় কাজের গোলাম করে তোলো” (রোমীয় ৬ : ১৯), “সেইভাবে তোমাদের আলো লোকদের সামনে জ্বলুক, যেন তারা তোমাদের ভাল কাজ দেখে তোমাদের বেহেশতী পিতার প্রশংসা করে” (মথি ৫ : ১৬), “হে ইয়াকুব, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, হে ইসরাইল, যিনি তোমাকে তৈরী করেছেন, সেই মাবুদ এখন এই কথা বলছেন, “তুমি ভয় কোরো না, কারণ আমি তোমাকে মুক্ত করেছি। আমি তোমার নাম ধরে ডেকেছি, তুমি আমার” (ইশাইয়া ৪৩ : ১) “তুমি ভয় কোরো না, কারণ তোমাকে লজ্জা দেওয়া হবে না। তুমি লজ্জাবোধ কোরো না, কারণ তোমাকে অসম্মানিত করা হবে না। তোমার যৌবনের লজ্জা তুমি ভুলে যাবে আর তোমার বিধবা থাকবার দুর্নাম তুমি মনে রাখবে না। তোমার সৃষ্টিকর্তাই তোমার স্বামী, তাঁর নাম আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন; ইসরাইলের আল্লাহ্ পাকই তোমার মুক্তিদাতা। তাঁকেই সমস্ত দুনিয়ার আল্লাহ্ বলা হয়। তুমি ত্যাগ করা আর দিলে কষ্ট পাওয়া স্ত্রীর মত হয়েছ, যৌবনকালে দূর করে দেওয়া স্ত্রীর মত হয়েছ; কিন্তু মাবুদ আবার তোমাকে ডেকেছেন। আমি তোমার আল্লাহ্ এই কথা বলছি” (ইশাইয়া ৫৪ : ৪–৬), “হে ইয়াকুব, হে ইসরাইল, তুমি এই সব মনে রেখ, কারণ তুমি আমার গোলাম। আমি তোমাকে তৈরী করেছি, তুমি আমারই গোলাম; হে ইসরাইল, আমি তোমাকে ভুলে যাব না। মেঘের মত করে তোমার সব অন্যায় আর সকাল বেলার কুয়াশার মত করে তোমার সব গুনাহ্ আমি দূর করে দিয়েছি। তুমি আমার কাছে ফিরে এস, কারণ আমিই তোমাকে মুক্ত করেছি।”হে আসমান, আনন্দে কাওয়ালী গাও, কারণ মাবুদই এটা করেছেন। হে দুনিয়ার গভীর স্থানগুলো, জয়ধ্বনি কর। হে পাহাড়–পর্বত, হে বন আর সেখানকার গাছপালা, তোমরা আনন্দ–গানে ফেটে পড়, কারণ মাবুদ ইয়াকুবকে মুক্ত করেছেন আর ইসরাইলের মধ্য দিয়ে তাঁর গৌরব প্রকাশ করবেন। কাইরাসকে নিয়ে মাবুদের পরিকল্পনা। মাবুদ, যিনি তোমার মুক্তিদাতা, যিনি তোমাকে গর্ভে গড়েছেন তিনি বলছেন, “আমি মাবুদ; আমিই সব কিছু তৈরী করেছি। আমি একাই আসমানকে বিছিয়েছি আর নিজেই দুনিয়াকে মেলে দিয়েছি।” (ইশাইয়া ৪৪ : ২১–২৪), “সেখানে কোন সিংহ থাকবে না, কোন হিংস্র জন্তু সেই পথে যাবে না; সেখানে তাদের দেখা যাবে না, কিন্তু কেবল মুক্তি পাওয়া লোকেরাই সেই পথে হাঁটবে, ১০আর মাবুদের মুক্ত করা লোকেরাই ফিরে আসবে। তারা আনন্দে কাওয়ালী গাইতে গাইতে সিয়োনে ঢুকবে; তাদের মাথার তাজ হবে চিরস্থায়ী আনন্দ। তারা খুশী ও আনন্দে পূর্ণ হবে, আর দুঃখ ও দীর্ঘনিঃশ্বাস দূরে পালিয়ে যাবে” (ইশাইয়া ৩৫ : ৯–১০), “সেইজন্য যদি তারা আমার সব কথা মেনে চলে এবং আমার ব্যবস্থা পালন করে তবে দুনিয়ার সব জাতির মধ্য থেকে তারাই হবে আমার নিজের বিশেষ সম্পত্তি, কারণ দুনিয়ার সব লোকই আমার অধিকারে। ৬আমার এই লোকদের দিয়েই গড়া হবে আমার ইমামদের রাজ্য এবং এই জাতিই হবে আমার পবিত্র জাতি। এই কথাগুলো তুমি বনি–ইসরাইলদের জানিয়ে দাও” (হিজরত ১৯ : ৫–৬)।

ShareTweet
Next Post
নিজ ঘরে বই খোঁজার সময় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

নিজ ঘরে বই খোঁজার সময় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

October 16, 2025
আরও এক বিশ্বকাপ ফাইনালে আর্জেন্টিনা

আরও এক বিশ্বকাপ ফাইনালে আর্জেন্টিনা

October 16, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা