Wednesday, September 3, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

বাবুই পাখির বড়াই

alorfoara by alorfoara
November 19, 2024
in বাংলাদেশ, বিনোদন, সংখ্যা ১০3 (১৬-১১-২০২৪)
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই, ‘কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই, আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে/তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।’ বাবুই হাসিয়া কহে, ‘সন্দেহ কি তাই? কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়। পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা, নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা।’ মানুষকে মানবিকভাবে জাগ্রত করার জন্য কবি রজনীকান্ত সেন এ কবিতাটি রচনা করেছিলেন। তার এই কালজয়ী কবিতাটি এখনো মানুষের মুখে মুখে। কবিতাটি পড়েননি এমন মানুষ হয়ত পাওয়া যাবে না। কবির ‘স্বাধীনতার সুখ’ কবিতাটি আজও উদাহরণ হিসেবে মানুষ ব্যবহার করলেও সময়ের বিবর্তনে মানুষের চোখের আড়াল হয়ে গেছে সেই বাবুই পাখি। 

হাওর জনপদ মধ্যনগর উপজেলা থেকে হারিয়ে গেছে বাবুই পাখি ও তার শৈল্পিক নিদর্শনের বাসা। প্রকৃতির বয়োন শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের কারিগর বাবুই পাখি ও তার বাসা বর্তমানে মধ্যনগর উপজেলার কোথাও নেই! একটা সময় মধ্যনগর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাড়িগুলোতে কিংবা পথের পাশের তালগাছের দিকে লক্ষ্য করলেই চোখে পড়ত বাবুই পাখির বাসা। অধিক জনসংখ্যার ভারে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে হারিয়ে গেছে বাবুই পাখি ও তার শৈল্পিক নিদর্শনের বাসা। মধ্যনগরের গ্রামাঞ্চল থেকে প্রকৃতির অপরূপ কারিগরের নিপুন সৃষ্টি এখন দৃষ্টির আড়ালে চলে গেছে। এর পেছনের কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে ফসলি জমিতে বিষ প্রয়োগ ও শিকারীর কবলে পড়ে বাবুই পাখি ও নানা প্রজাতির পাখি আজ হাওর জনপদ থেকে হারিয়ে গেছে। যা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণকর, অর্ধেক তার গড়িয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার মত স্ত্রী বাবুইয়ের অনুপ্রেরণায় বাবুই পাখিরা বাসার কাজ সম্পন্ন করে থাকে। বাবুইয়ের রহস্যময় বাসার মতই তার জীবন। খড়, তালপাতা, ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে বাবুই পাখি উঁচু তালগাছে বাসা বাঁধতো। সেই বাসা দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি মজবুত। বাবুই পাখি বাসা তৈরির পর সঙ্গী খুঁজতে যায় অন্য বাসায়। পছন্দ হলে স্ত্রী বাবুইকে সঙ্গী বানানোর জন্য নানা ভাবে ভাব–ভালবাসা নিবেদন করে এরা। বাসা তৈরির কাজ অর্ধেক হলে কাঙ্ক্ষিত স্ত্রী বাবুইকে সে বাসা দেখায়। বাসা পছন্দ হলে কেবল সম্পর্ক গড়ে তারা। স্ত্রী বাবুই পাখির বাসা পছন্দ হলে বাকী কাজ শেষ করতে পুরুষ বাবুই পাখির সময় লাগে চারদিন। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবার পরপরই বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য স্ত্রী বাবুই ক্ষেত থেকে দুধ–ধান সংগ্রহ করে। প্রজননের সময় ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবার পরপরই বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য স্ত্রী বাবুই ক্ষেত থেকে দুধ–ধান সংগ্রহ করে। প্রজননের সময় ছাড়া অন্য সময় পুরুষ ও স্ত্রী বাবুই পাখির গায়ে কালো কালো দাগসহ পিঠ হয় তামাটে বর্ণের। নিচের দিকে কোন দাগ থাকে না। ঠোঁট পুরো মোসাকার ও লেজ চৌকা। তবে প্রজনন ঋতুতে পুরুষ পাখির রং হয় গাঢ় বাদামি। বুকের ওপরের দিকটা হয় ফ্যাকাসে; অন্য সময় পুরুষ ও স্ত্রী বাবুই পাখির চাঁদি পিঠের পালকের মতই বাদামি হয়। বুকের কালো ডোরা ততটা স্পষ্ট নয়। স্ত্রী বাবুই পাখির প্রেরণা পেয়ে পুরুষ বাবুই মনের আনন্দে শিল্পসম্মত ও নিপুণভাবে বিরামহীন কাজ করে বাসা তৈরির কাজ শেষ করে। প্রেমিক বাবুই যত প্রেমিকই হোক না কেন, প্রেমিকা ডিম দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রেমিক বাবুই আবার খুঁজতে থাকে অন্যসঙ্গী। বাবুই বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। জানা যায়, বাংলাদেশে তিন প্রজাতির বাবুই পাখির বাসা দেখা যেত। দেশী বাবুই, দাগি বাবুই ও বাংলা বাবুই।

এরা সাধারণত উত্তাল নয় এমন জলাধারের উপরে গাছপালায় বাসা তৈরি করে বসবাস করে। চমৎকার বুনটের ঝুড়ির মতো বাসা তৈরির জন্য পাখিটি সুপরিচিত। ঝুলন্ত বাসার প্রবেশের সুড়ঙ্গ পথ বেশ আঁকাবাঁকা। একাধিক কক্ষ বিশিষ্ট বাসা তৈরি করতে পারে বাবুই। এদের বাসার গঠন বেশ জটিল আর আকৃতি খুব সুন্দর। এরা মূলত বীজভোজী পাখি, সে জন্য তাদের ঠোঁটের আকৃতি বীজ ভক্ষণের উপযোগী; চোঙাকার আর গোড়ায় মোটা। বাবুইয়ের আত্ম–দৃঢ়তায় মুগ্ধ হয়ে এসেছে সবাই সেই প্রাচীন কাল থেকেই।

উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামের বাসিন্দা কবি হাজংশ্রী দশরথ চন্দ্র অধিকারী বলেন, হাওর এলাকার বিভিন্ন গ্রামে এখন আর আগের মত বাবুই পাখির নিপুণ তৈরি করা দৃষ্টিনন্দন বাসা চোখে পড়ে না। এসব বাসা শুধু শৈল্পিক নিদর্শনই ছিল না, মানুষের মনে চিন্তার খোরাক জোগাত এবং স্বাবলম্বী হতে উৎসাহিত করত। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে আজ এ পাখিটি আমরা হারিয়ে ফেলেছি। গাছের ঝুড়ির মতো চমৎকার বাসা বুনে বাস করায় এ পাখির পরিচিতি জগৎ জোড়া। বাবুই পাখির বাসা আজ অনেকটা স্মৃতির অন্তরালে বিলীন হয়ে গেছে। অথচ আজ থেকে প্রায় ১৫/২০ বছর আগেও গ্রাম–গঞ্জে বাবুই পাখি ঐতিহ্যের অংশ ছিল। গ্রামের তালগাছের পাতায় পাতায় বাবুই পাখির বাসা ঝুলে না থাকলে যেন গ্রামের সৌন্দর্যই থাকে না। কিন্তু হালসময়ের চিত্র একেবারেই ভিন্ন। আজকাল দৃষ্টির আড়ালেই চলে গেছে বাবুই পাখি।

উপজেলার হাতপাটন গ্রামের বাসিন্দা দ্বিজেন্দ্র তালুকদার জানান, পুরুষ বাবুই এক মৌসুমে ছয়টি পর্যন্ত বাসা তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ এরা ঘর সংসার করতে পারে ছয় সঙ্গীর সঙ্গে, তাতে স্ত্রী বাবুইয়ের না নেই। স্ত্রী বাবুই ডিমে তা দেয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা ফোটে। আর তিন সপ্তাহ পর বাবুই বাচ্চা ছেড়ে উড়ে যায়। ক্ষেতের ধান পাকার সময় হলো বাবুই পাখির প্রজনন মৌসুম। সরকারের কঠোর নীতির কারণে শিকার সম্পূর্ণরূপে অবৈধ ঘোষণার ফলে এখন অনেকটাই কমেছে পাখি শিকার। তবে বাবুই এখন আর চোখে পড়ে না বলে জানালেন তিনি।

উপজেলার কালাগড় গ্রামের শফিকুল ইসলাম সবুজ জানান, বছর ২০/২৫ দিন আগে এই গ্রামে বাবুই পাখির বাসা ও বাবুই পাখি ছিল। তাল, নারকেল ও সুপারি গাছে দেখা যেত বাবুই পাখির নিপুণ কারুকাজে তৈরি দৃষ্টিনন্দন বাসা। তবে এখন আর চোখে পড়ে না। শুধু এই গ্রামেই না মাইলের পর মাইল হেঁটে গেলেও বাবুই পাখি ও বাবুই পাখির ঝুলন্ত বাসা এখন আর চোখে পড়েনা বলে জানালেন তিনি। বাবুই হারিয়ে গেছে কেন তা কারও জানা না থাকলেও অনুসন্ধানে কেউ কেউ ফিরে গেছেন জীবনের পেছনের স্মৃতিতে। 

বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের সানুয়া গ্রামের প্রবীণ জয় চরন বিশ্বাস জানান, বছর ৩০ আগের কথা মনে পড়ে, খড়ের ফালি, ধানের পাতা, তালের কচিপাতা, ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে উঁচু তালগাছে চমৎকার বাসা তৈরি করতো বাবুই পাখিরা। সে বাসা যেমন দৃষ্টিনন্দন, তেমনি মজবুত। প্রবল ঝড়ে বাতাসে টিকে থাকত তাদের বাসা। বাবুই পাখি শক্ত বুননের এ বাসা টেনেও ছেঁড়া কঠিনছিল। হঠাৎ আমাদের অজান্তেই যেন হারিয়ে গেছে বাবুই পাখি।

এ ব্যাপারে উপজেলার বংশীকুণ্ডা কলেজের প্রভাষক দেলোয়ার হোসেন জানান, বাবুই/বাওই পাখিকে মূলত শিল্পী পাখি বলা হয়। বাবুই একাধারে শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের প্রতিচ্ছবি। এরা আকারে ছোট হলেও খুব চতুর ও বুদ্ধিমত্তার সাথে বাসা তৈরি করে। দৃষ্টির আড়ালে চলে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে তিনি জানান, শিকারীর কবলে পড়ে বাবুই পাখি ও নানা প্রজাতির পাখি আজ বিলুপ্তির পথে। প্রকৃতির বিরুদ্ধে মানুষের আগ্রাসী কার্যকলাপের বিরূপ প্রভাবেই আজ বাবুই পাখি ও তার বাসা হারিয়ে গেছে। এরা সাধারণত মানুষের কাছাকাছি বসবাস করত, ফলে অনেক অসচেতন মানুষ এদের বাসা ভেঙে ফেলত। এছাড়া ফসলি জমিতে বিষ প্রয়োগ, আবাসন ও খাদ্য সংকটের কারণেই রহস্যজনকভাবে হারিয়ে গেছে বাবুই পাখি। তবে দেশের কিছু কিছু জায়গায় এখনো চোখে পড়ে বাবুই পাখির বাসা। বাবুই পাখি ও তার বাসা হাওর জনপদে ফিরিয়ে আনতে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। পাখি প্রেমিকরাও বাবুইকে খোঁজেন, চান বাবুই আবার আগের মত করে থাকুক আমাদের চারপাশে। 

উপজেলার বংশীকুণ্ডা গ্রামের পাখি প্রেমিক অমিত হাসান জানান, বৈচিত্র্যের দিক থেকে এই পাখির বাসা কেবল দৃষ্টিনন্দনই না, বরং আর্কিটেকচারাল দিক থেকেও নিখুঁত। বিশেষ করে ঝড়–বৃষ্টি ও বাতাসের কারণে এর টিকে থাকার বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ার মতো। সবচেয়ে মজার ব্যাপার এরা কেবল বাসা তৈরি করেই থেমে থাকতো না। রাতের বেলায় ঘর আলোকিত করার জন্য এরা জোনাকি পোকা ধরে নিয়ে বাসায় রাখতো এবং সকাল হলে আবার তাদের ছেড়েও দিত। উপজেলায় কোন গ্রামে তার জানা মতে কোথাও বাবুই পাখি ও তার বাসা নেই। তিনি ব্যক্তিগতভাবে মনে করেন বাবুই আবার তার শৈল্পিক নির্দশন নিয়ে ফিরে আসুক আমাদের মাঝে। দিনে দিনে মানুষ বাড়লেও কমছে পশু–পাখির সংখ্যা। হাওরের বিভিন্ন গ্রামে এখন মাইলের পর মাইল হেঁটে গেলেও বাবুই পাখির ঝুলন্ত বাসা চোখে পড়ে না। অসচেতনতা, পাখি শিকার এবং আবাসন ব্যবস্থার কারণে, গাছ কেটে ফেলার কারণে, এই নিপুণ বাসা তৈরির কারিগর বাবুই পাখি আজ বিলুপ্ত। এর পেছনের কারণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে ফসলি জমিতে বিষ প্রয়োগ। বাবুই পাখি সাধারণত বিভিন্ন ফসলের বীজ, ধান, পোকা, ঘাস, ছোট উদ্ভিদের পাতা, ফুলের মধু, রেণু প্রভৃতি খেয়ে জীবনধারণ করে। ফসলি জমিতে অতিরিক্ত বিষ প্রয়োগের কারণে বিপন্ন পাখির তালিকায় উঠে এসেছে বাবুইয়ের নাম। তাই প্রকৃতির সৌন্দর্য ধরে রাখতে আমাদের সচেতন হতে হবে। গড়ে তুলতে হবে সামাজিক ঐক্য। পাখি শিকার এবং অকারণে গাছ কেটে ফেলা থেকে বিরত থাকতে হবে। আমরা সচেতন হলে প্রকৃতির কোনো কিছুই আর হারিয়ে যাবে না।সরজমিনে উপজেলায় খুঁজে দেখা যায়, কোথাও একটিও বাবুই পাখি এবং বাবুই পাখির বাসা নেই। 

বিভিন্ন গ্রামের প্রবীনদের কাছে গিয়ে জানা যায় তারা একসময় দেখতেন কিন্তু হঠাৎ করেই হারিয়ে গেছে বাবুই পাখি। সুনামগঞ্জ জেলার বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা মাহমুদুল হক খান জানান, বর্তমানে বাবুই পাখি হারিয়ে গেছে একথা সত্য। অসচেতনতা, পাখি শিকার, গাছ কেটে ফেলা, ফসলি জমিতে বিষ প্রয়োগ এবং আবাসন ব্যবস্থার কারণে আমাদের থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখি। তবে আশার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারিভাবে তাল গাছ রোপন করা হচ্ছে। যেহেতু বাবুই পাখি তাল গাছে বসবাস করে বেশি। তাই তাল গাছগুলো বড় হলে বাবুই পাখি ফিরে আসবে বলে তিনি মনে করেন।

ShareTweet
Next Post
শীতের সকালের বাতাস কি স্বাস্থ্যকর

শীতের সকালের বাতাস কি স্বাস্থ্যকর

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

রাশমিকার ক্যারিয়ারে নতুন মোড়

রাশমিকার ক্যারিয়ারে নতুন মোড়

September 3, 2025
ভারত থেকে এলো ৬০ টন পেঁয়াজ

ভারত থেকে এলো ৬০ টন পেঁয়াজ

September 3, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা