বরফগলা জল নীরবে হতে পারে যে কতই প্রবল তা খরস্রোতা নদ-নদী, জলপ্রপাত দর্শকদের কাছে চেতনাদৃপ্ত দৃষ্টান্ত স্থাপনে যথেষ্ট!
বরফগলা জল কখনো বহুধারায় প্রবাহিত হতে পারে, আবার কখনো দুটি ধারায়, প্রকাশ্যে কিম্বা লোকচক্ষুর অন্তরালে, কপোলবাহীত প্রবাহ সৃষ্টি করে। সে যাই হোক, জল একটা কিছু প্রভাব সৃষ্টি না করে উবে যায় না।
আশরাফুল মাখলুকাত মানুষ সমাজবদ্ধভাবে বাস করতে যেয়ে অনায়াসেই প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থার শিকার হয়ে নিজের বিবেকের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়।
সাম্প্রতিক ঘটমান ঘটনাপুঞ্জী জনবিবেক স্তম্ভিত ও অসার করে রেখেছে। যারা পরম পূজনীয় ও চরম শ্রদ্ধার পাত্র, তাদের মধ্যে দৌরাত্ম যে কতটা ভয়াবহ তা আন্দাজ অনুমান বা তেমন আঁচ করাও ছিল পাপবোধের মতো একটি ভয়ানক ভ্রম। এ যেন নিভে যাওয়া পম্পেই ভিসুভীয়াস। নিভে যাওয়া অগ্নেয়গীরির আসপাশেও বসবাস গড়ে তোলা নিয়ত আশংকার কারণ। আমরা আন্তরিক ভক্তি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি সেই সকল বিজ্ঞ এনালিষ্টদের যারা ‘বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা’ এনাটমাইজ করে জনসমক্ষে তুলে ধরে গণসচেতনতা সমৃদ্ধ করতে অনিহা বোধ করছেন।
লুটেরা, যোদ্ধা, নরঘাতক, লোভী, মাতালের কাছ থেকে জনহীতকর কাজ প্রত্যাশা করা কেবল দিবা স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই হবার নয়, তা বুঝতে আর বেগ পেতে হয় না।
ধর্মের দোহাই দিয়ে যারা বাণিজ্য ও রাজনীতির জাল বুনে চলেছে তাদের ধিক্কার ও প্রত্যাক্ষ্যাণ করার এখনই উপযুক্ত সময়।
ধর্ম ও ধর্মীয় বাণী অতীব পবিত্র ও নির্ভরযোগ্য তথা অমোঘ, অপরিবর্তনীয়। কেবল আল্লাহপাক হলেন ধার্মিক, পূতপবিত্র। কালেমাতুল্লাহ (ঈসা মসীহ) আল্লাহপাকের অমোঘ কালাম। আজ আমরা পূতপবিত্র হয়েছি আল্লাহপাকের ‘জীবন্ত কালাম’ কালেমাতুল্লাহর পরশে। কালাম জীবন্ত, সকল মৃতদেহে আল্লাহ জীবনের সঞ্চার করেন এ ‘কালামের’ মাধ্যমে। আল্লাহপাকের রূহ প্রত্যেকটি মানুষকে রুহানি জীবন ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন; কেবল ইমানের মাধ্যমেই যা লাভ করা সম্ভব।
অভিশপ্ত শয়তানের বন্দি শিবির থেকে কয়েদি মুক্তি পাক তা তার সহ্য হবার নয়, তাই ছলা-কলা, লোভ-লালসা-ভয়ভীতি, রক্তচক্ষু দেখিয়ে দুষ্টেরা চাইবে আপনাকে তার গোলাম বানিয়ে রাখতে। পাকরূহের শক্তিতে আপনি অবশ্যই শয়তানকে তাড়িয়ে দেবার ক্ষমতা রাখেন- তাই শয়তানকে রুখে দাঁড়ান, আপনার কাছ থেকে সে দ্রুত ভেগে যাবে।
আল্লাহপাকের নিকট এগিয়ে আসুন, তিনিও আপনার মধ্যে থাকবেন উপস্থিত।
বরফগলা জল কখনো বহুধারায় প্রবাহিত হতে পারে, আবার কখনো দুটি ধারায়, প্রকাশ্যে কিম্বা লোকচক্ষুর অন্তরালে, কপোলবাহীত প্রবাহ সৃষ্টি করে। সে যাই হোক, জল একটা কিছু প্রভাব সৃষ্টি না করে উবে যায় না।
আশরাফুল মাখলুকাত মানুষ সমাজবদ্ধভাবে বাস করতে যেয়ে অনায়াসেই প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থার শিকার হয়ে নিজের বিবেকের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়।
সাম্প্রতিক ঘটমান ঘটনাপুঞ্জী জনবিবেক স্তম্ভিত ও অসার করে রেখেছে। যারা পরম পূজনীয় ও চরম শ্রদ্ধার পাত্র, তাদের মধ্যে দৌরাত্ম যে কতটা ভয়াবহ তা আন্দাজ অনুমান বা তেমন আঁচ করাও ছিল পাপবোধের মতো একটি ভয়ানক ভ্রম। এ যেন নিভে যাওয়া পম্পেই ভিসুভীয়াস। নিভে যাওয়া অগ্নেয়গীরির আসপাশেও বসবাস গড়ে তোলা নিয়ত আশংকার কারণ। আমরা আন্তরিক ভক্তি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি সেই সকল বিজ্ঞ এনালিষ্টদের যারা ‘বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা’ এনাটমাইজ করে জনসমক্ষে তুলে ধরে গণসচেতনতা সমৃদ্ধ করতে অনিহা বোধ করছেন।
লুটেরা, যোদ্ধা, নরঘাতক, লোভী, মাতালের কাছ থেকে জনহীতকর কাজ প্রত্যাশা করা কেবল দিবা স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই হবার নয়, তা বুঝতে আর বেগ পেতে হয় না।
ধর্মের দোহাই দিয়ে যারা বাণিজ্য ও রাজনীতির জাল বুনে চলেছে তাদের ধিক্কার ও প্রত্যাক্ষ্যাণ করার এখনই উপযুক্ত সময়।
ধর্ম ও ধর্মীয় বাণী অতীব পবিত্র ও নির্ভরযোগ্য তথা অমোঘ, অপরিবর্তনীয়। কেবল আল্লাহপাক হলেন ধার্মিক, পূতপবিত্র। কালেমাতুল্লাহ (ঈসা মসীহ) আল্লাহপাকের অমোঘ কালাম। আজ আমরা পূতপবিত্র হয়েছি আল্লাহপাকের ‘জীবন্ত কালাম’ কালেমাতুল্লাহর পরশে। কালাম জীবন্ত, সকল মৃতদেহে আল্লাহ জীবনের সঞ্চার করেন এ ‘কালামের’ মাধ্যমে। আল্লাহপাকের রূহ প্রত্যেকটি মানুষকে রুহানি জীবন ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন; কেবল ইমানের মাধ্যমেই যা লাভ করা সম্ভব।
অভিশপ্ত শয়তানের বন্দি শিবির থেকে কয়েদি মুক্তি পাক তা তার সহ্য হবার নয়, তাই ছলা-কলা, লোভ-লালসা-ভয়ভীতি, রক্তচক্ষু দেখিয়ে দুষ্টেরা চাইবে আপনাকে তার গোলাম বানিয়ে রাখতে। পাকরূহের শক্তিতে আপনি অবশ্যই শয়তানকে তাড়িয়ে দেবার ক্ষমতা রাখেন- তাই শয়তানকে রুখে দাঁড়ান, আপনার কাছ থেকে সে দ্রুত ভেগে যাবে।
আল্লাহপাকের নিকট এগিয়ে আসুন, তিনিও আপনার মধ্যে থাকবেন উপস্থিত।