নির্মাতা স্বহস্তে নির্মীত গৃহে বাস করবেন তেমন ধারণাটা কতইনা যুৎসই! তবে কোনো কুক্ষণে গায়ের জোারে অথবা ছলা কলার মাধ্যমে কোনো দখলদার বাহিনী এসে আসল মালিককে গৃহচ্যুত করে উক্ত ঘরের দখল নিয়ে নেয়, তবে তেমন ক্ষেত্রে মন্তব্য নিষ্ফল। যেমন ফিল্ডমার্শাল মোহাম্মদ আইউব খান তথা মেজর জিয়া।
বলছি গৃহকর্তার পক্ষে একটি কথা; খোদা নিজ হস্তে বসবাসের উদ্দেশ্যে উপযোগী করে যে ঘর নির্মাণ করেছেন তা হলো জীবন্ত মানুষ, যাকে খোদা মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজের রুচী মোতাবেক সৃষ্টি করেছেন। যাকে উপাধি দিলেন আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে। আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে উক্ত অভিধার প্রকৃত তাৎপর্য ও মর্মার্থ; বুঝতে হবে ক্ষমতার সীমা-পরিসীমা, ব্যাপ্তি ও গভীরতা। আসলে মানুষ হলো খোদার সুরতে স্বীয় প্রতিনিধি হিসেবে নির্মিত। মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে বিশ্বের তাবৎ সৃষ্টির উপরে একচ্ছত্র আধিপত্য। যদিও এক কালের টগবগে তরুন দুর্ঘটনা জানিত কারণে বর্তমানে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে কাল গুনছে; তবুও আমরা আশা হারাইনি পুনরায় বেঁচে ওঠার।
কোন কুক্ষণে উক্ত গৃহে অভিশপ্ত ইবলিস এসে দখল নিল এবং উক্ত নাদানের হীন অভিলাষ চরিতার্থ করে চললো তা বোধ করি অধিকাংশ লোকের কাছে রয়েছে জানা। ইবলিস প্রথম মানুষ আদমকেই ধোকাদিল, বিভ্রান্ত করলো খোদার সুমহান পথ পরিত্যাগ করার জন্য। ফলে সে নিজের ক্ষতি নিজেই ডেকে আনল।
তাড়না, লাঞ্চনা, নিন্দা, গ্লানির মধ্য দিয়ে মানুষ অনুতপ্ত হতে শিখে। মেহেরবান খোদা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন পতীত আদম জাতিকে বিপন্ন দশা থেকে উদ্ধার করার জন্য। উক্ত ব্যবস্থা হলো একজন ঐশি মানব, যাকে কালেমাতুল্লাহ ও রুহুল্লাহ বলা হয়ে থাকে; তিনিই একমাত্র শতভাগ বেগুনাহ ব্যক্তি, যাকে গুনাহগার লোকদের মুক্তির জন্য দাঁড় করানো হলো নিষ্ঠুর সলিবে, কোরবানি হবার জন্য।
তিনি পাকরূহ যিনি হলেন খোদার জীবন্ত কালাম ও তাঁর মানবরূপে প্রকাশ, অর্থাৎ বাতেনী খোদার জাহেরী রূপ, যার পক্ষে সম্ভব হয়েছে মানুষের পক্ষে বিকল্প কোরবানিযোগ্য মেষ হিসেবে দাড়ানোর।
বলছি গৃহকর্তার পক্ষে একটি কথা; খোদা নিজ হস্তে বসবাসের উদ্দেশ্যে উপযোগী করে যে ঘর নির্মাণ করেছেন তা হলো জীবন্ত মানুষ, যাকে খোদা মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজের রুচী মোতাবেক সৃষ্টি করেছেন। যাকে উপাধি দিলেন আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে। আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে উক্ত অভিধার প্রকৃত তাৎপর্য ও মর্মার্থ; বুঝতে হবে ক্ষমতার সীমা-পরিসীমা, ব্যাপ্তি ও গভীরতা। আসলে মানুষ হলো খোদার সুরতে স্বীয় প্রতিনিধি হিসেবে নির্মিত। মানুষের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে বিশ্বের তাবৎ সৃষ্টির উপরে একচ্ছত্র আধিপত্য। যদিও এক কালের টগবগে তরুন দুর্ঘটনা জানিত কারণে বর্তমানে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে কাল গুনছে; তবুও আমরা আশা হারাইনি পুনরায় বেঁচে ওঠার।
কোন কুক্ষণে উক্ত গৃহে অভিশপ্ত ইবলিস এসে দখল নিল এবং উক্ত নাদানের হীন অভিলাষ চরিতার্থ করে চললো তা বোধ করি অধিকাংশ লোকের কাছে রয়েছে জানা। ইবলিস প্রথম মানুষ আদমকেই ধোকাদিল, বিভ্রান্ত করলো খোদার সুমহান পথ পরিত্যাগ করার জন্য। ফলে সে নিজের ক্ষতি নিজেই ডেকে আনল।
তাড়না, লাঞ্চনা, নিন্দা, গ্লানির মধ্য দিয়ে মানুষ অনুতপ্ত হতে শিখে। মেহেরবান খোদা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন পতীত আদম জাতিকে বিপন্ন দশা থেকে উদ্ধার করার জন্য। উক্ত ব্যবস্থা হলো একজন ঐশি মানব, যাকে কালেমাতুল্লাহ ও রুহুল্লাহ বলা হয়ে থাকে; তিনিই একমাত্র শতভাগ বেগুনাহ ব্যক্তি, যাকে গুনাহগার লোকদের মুক্তির জন্য দাঁড় করানো হলো নিষ্ঠুর সলিবে, কোরবানি হবার জন্য।
তিনি পাকরূহ যিনি হলেন খোদার জীবন্ত কালাম ও তাঁর মানবরূপে প্রকাশ, অর্থাৎ বাতেনী খোদার জাহেরী রূপ, যার পক্ষে সম্ভব হয়েছে মানুষের পক্ষে বিকল্প কোরবানিযোগ্য মেষ হিসেবে দাড়ানোর।