তীব্র দাবদাহে নির্ধারিত সময়ের আগেই পাকতে শুরু করেছে রংপুরের হাঁড়িভাঙা
আম। তাই আমচাষিদের দাবির মুখে নির্ধারিত সময়ের ১০ দিন আগে আম পাড়া মৌসুম
শুরু হচ্ছে।
আজ শনিবার (১০ জুন) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে রংপুরের হাঁড়িভাঙা আম। এবার ২৫০ কোটি টাকার হাঁড়িভাঙা আম বেচা-বিক্রি হতে পারে বলে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও চাষিদের ধারণা।
হাঁড়িভাঙা আমচাষি পরিষদের সভাপতি আবদুস সালাম সরকার বলেন, পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে তারা জেলা প্রশাসনকে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন ২০ জুনের পরিবর্তে ১০ জুন বাজারজাত করা শুরু করার। প্রশাসন আবেদনটি বিবেচনায় নিয়েছে।
রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ওবায়দুর রহমান মণ্ডল বলেন, এ বছর ১ হাজার ৯০৫ হেক্টর জমিতে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান। গত বছর এই বাগানের আকার ছিল ১ হাজার ৮৮৭ হেক্টর। এবার প্রায় ২৫০ কোটি টাকার হাঁড়িভাঙা আম বিক্রি হতে পারে।
রংপুরের জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীন বলেন, হাঁড়িভাঙা আমচাষিদের দাবির কারণে ১০ জুন থেকে এই আম বাজারজাত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কৃষি বিভাগ জানায়, জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার আখিরাহাট, পদগঞ্জ, মাঠেরহাট, বদরগঞ্জের গাপোলপুর, লাগেরহাট, সর্দারপাড়া, রংপুর নগরের বড়বাড়ী, সদর উপজেলার সদ্যপুস্করণী ইউপিরকাটাবাড়ি এলাকায় প্রায় তিন হাজার ৫৩৫ হেক্টর জমিতে সব জাতের আমের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার ৯০৫ হেক্টর জমিতে রয়েছে হাঁড়িভাঙা আম।
জেলায় আম উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫ হাজার ৭৩০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে হাঁড়িভাঙা আমের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৯ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন আম।
আজ শনিবার (১০ জুন) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে রংপুরের হাঁড়িভাঙা আম। এবার ২৫০ কোটি টাকার হাঁড়িভাঙা আম বেচা-বিক্রি হতে পারে বলে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও চাষিদের ধারণা।
হাঁড়িভাঙা আমচাষি পরিষদের সভাপতি আবদুস সালাম সরকার বলেন, পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে তারা জেলা প্রশাসনকে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন ২০ জুনের পরিবর্তে ১০ জুন বাজারজাত করা শুরু করার। প্রশাসন আবেদনটি বিবেচনায় নিয়েছে।
রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ওবায়দুর রহমান মণ্ডল বলেন, এ বছর ১ হাজার ৯০৫ হেক্টর জমিতে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান। গত বছর এই বাগানের আকার ছিল ১ হাজার ৮৮৭ হেক্টর। এবার প্রায় ২৫০ কোটি টাকার হাঁড়িভাঙা আম বিক্রি হতে পারে।
রংপুরের জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীন বলেন, হাঁড়িভাঙা আমচাষিদের দাবির কারণে ১০ জুন থেকে এই আম বাজারজাত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কৃষি বিভাগ জানায়, জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার আখিরাহাট, পদগঞ্জ, মাঠেরহাট, বদরগঞ্জের গাপোলপুর, লাগেরহাট, সর্দারপাড়া, রংপুর নগরের বড়বাড়ী, সদর উপজেলার সদ্যপুস্করণী ইউপিরকাটাবাড়ি এলাকায় প্রায় তিন হাজার ৫৩৫ হেক্টর জমিতে সব জাতের আমের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার ৯০৫ হেক্টর জমিতে রয়েছে হাঁড়িভাঙা আম।
জেলায় আম উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫ হাজার ৭৩০ মেট্রিক টন। এর মধ্যে হাঁড়িভাঙা আমের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৯ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন আম।