কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছেন আন্তর্জাতিক ইসলামিক সংস্থা ওআইসি’র মহাসচিব হুসেইন ইব্রাহিম তাহা।
সোমবার ( ২৯-মে) সকাল ১০টায় উখিয়া পৌঁছে তিনি প্রথমে উখিয়ার কুতুপালং ফোর এক্সটেনশন রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে যান। পরে বিভিন্ন শিবিরে দাতা সংস্থাগুলোর কার্যক্রম পরিদর্শন করেন ও রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি দুপুর আড়াইটার দিকে উখিয়া ত্যাগ করেন।
তাঁর সফর সম্পর্কে কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ওআইসি মহাসচিব রোহিঙ্গা শিবিরের কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন। ক্যাম্পের বিভিন্ন কার্যক্রম দেখে তিনি বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
মূলত রোহিঙ্গা শিবিরের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে ওআইসি’র সদস্যভুক্ত অন্যান্য দেশগুলোকে এ বিষয়ে অবহিত করার জন্য তিনি এখানে আসেন। ক্যাম্পের বৃক্ষ রোপণ প্রকল্প, ইকো সেন্টার, লার্নিং সেন্টার, জুট প্রোডাকশন সেন্টারসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন এবং রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন।
মিজানুর রহমান বলেন, ওআইসি মহাসচিব রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপকালে আইসিসি ও আইসিজে আদালতে চলমান মামলা পরিচালনায় সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন। সোমবার বিকালে আকাশপথে ওআইসি মহাসচিবের ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে বলে সুত্রে প্রকাশ।
সোমবার ( ২৯-মে) সকাল ১০টায় উখিয়া পৌঁছে তিনি প্রথমে উখিয়ার কুতুপালং ফোর এক্সটেনশন রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে যান। পরে বিভিন্ন শিবিরে দাতা সংস্থাগুলোর কার্যক্রম পরিদর্শন করেন ও রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি দুপুর আড়াইটার দিকে উখিয়া ত্যাগ করেন।
তাঁর সফর সম্পর্কে কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ওআইসি মহাসচিব রোহিঙ্গা শিবিরের কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন। ক্যাম্পের বিভিন্ন কার্যক্রম দেখে তিনি বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
মূলত রোহিঙ্গা শিবিরের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে ওআইসি’র সদস্যভুক্ত অন্যান্য দেশগুলোকে এ বিষয়ে অবহিত করার জন্য তিনি এখানে আসেন। ক্যাম্পের বৃক্ষ রোপণ প্রকল্প, ইকো সেন্টার, লার্নিং সেন্টার, জুট প্রোডাকশন সেন্টারসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন এবং রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন।
মিজানুর রহমান বলেন, ওআইসি মহাসচিব রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপকালে আইসিসি ও আইসিজে আদালতে চলমান মামলা পরিচালনায় সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন। সোমবার বিকালে আকাশপথে ওআইসি মহাসচিবের ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে বলে সুত্রে প্রকাশ।