রাজধানীর ধানমণ্ডিতে সড়ক বিভাজকের উন্নয়নে রাস্তার মাঝ থেকে গাছ কেটে ফেলা
হচ্ছে। আর এ গাছ কাটার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে এলাকাবাসীসহ পরিবেশবাদী
সংগঠনগুলো। সাতমসজিদ সড়কে মানববন্ধনসহ পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চিঠি
দিয়েছেন তারা। গাছ কাটা বন্ধ না হলে আন্দোলন আরও বেগবান হবে, বলছেন
সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিল বলেন, নগরের পরিবেশ এমনিতেই অনেক দূষিত। তাই এখানকার গাছ কেটে ফেলাটা কোনো উন্নয়ন নয়। যে কাজ পরিবেশ এবং মানুষের ক্ষতি করে, সেটা কোনো উন্নয়ন কাজ না। গাছগুলো রেখেই সড়ক বিভাজন করা সম্ভব এবং সেভাবেই এটা করার দাবি জানান। তিনি বলেন, একটি পরিণত গাছ আর নতুন গাছ এক বিষয় নয়। পরিণত গাছ হতে সময় লাগে, এটার একটি জীববৈচিত্র্য থাকে। সেটা কেটে নতুন গাছ লাগালেই আগের পরিবেশ ফিরে পাওয়া যাবে না।
প্রকল্পটির সমালোচনা করে এ পরিবেশবিদ বলেন, ব্যবসায়িক ধ্যান-ধারণা থেকে এমন উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে সড়কের সুরক্ষিত গাছগুলোকে কাটার মাধ্যমে মুনাফা লাভের একটি দুরভিসন্ধি রয়েছে। আর কংক্রিটের ঢালাই দিয়ে ফুট হিসেবে বিল নেওয়ার একটি প্রবণতা রয়েছে। নয়তো কোথাও এভাবে গাছ কেটে সড়ক বিভাজনের উন্নয়ন করা হয় না। ওই জায়গাটুকুতে রাস্তা হচ্ছে না, শুধু গাছ কেটে ঢালাই দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিল বলেন, নগরের পরিবেশ এমনিতেই অনেক দূষিত। তাই এখানকার গাছ কেটে ফেলাটা কোনো উন্নয়ন নয়। যে কাজ পরিবেশ এবং মানুষের ক্ষতি করে, সেটা কোনো উন্নয়ন কাজ না। গাছগুলো রেখেই সড়ক বিভাজন করা সম্ভব এবং সেভাবেই এটা করার দাবি জানান। তিনি বলেন, একটি পরিণত গাছ আর নতুন গাছ এক বিষয় নয়। পরিণত গাছ হতে সময় লাগে, এটার একটি জীববৈচিত্র্য থাকে। সেটা কেটে নতুন গাছ লাগালেই আগের পরিবেশ ফিরে পাওয়া যাবে না।
প্রকল্পটির সমালোচনা করে এ পরিবেশবিদ বলেন, ব্যবসায়িক ধ্যান-ধারণা থেকে এমন উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে সড়কের সুরক্ষিত গাছগুলোকে কাটার মাধ্যমে মুনাফা লাভের একটি দুরভিসন্ধি রয়েছে। আর কংক্রিটের ঢালাই দিয়ে ফুট হিসেবে বিল নেওয়ার একটি প্রবণতা রয়েছে। নয়তো কোথাও এভাবে গাছ কেটে সড়ক বিভাজনের উন্নয়ন করা হয় না। ওই জায়গাটুকুতে রাস্তা হচ্ছে না, শুধু গাছ কেটে ঢালাই দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।