কে না জানে, প্রাপ্তী লাভজনক কোনো কিছু পাওয়া অর্থাৎ কামনার পূর্ণতা হলে সকলেই ধন্য হয়ে থাকে। ছাত্রদের ক্ষেত্রে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া অর্থাৎ প্রত্যাশিত ফল প্রাপ্তী আনন্দের কারণ। বাণিজ্যে প্রভুত মুনাফা লাভ আনন্দ বর্ধক, চাকরিতে প্রমোশন লাভ কর্মকর্তা বা কর্মচারীর জন্য স্বাভাবিক প্রত্যাশা। তবে মজার বিষয় হলো ব্যক্তিকে অবশ্যই জানতে হবে, কি চেয়েছে আর কি পেয়েছে। চাওয়া অনুরূপ পাওয়া হলো ইতিবাচক প্রাপ্তী; আর বিপরীত ক্ষেত্রে যা কিছু চাওয়া হলো তার উল্টো কিছু পেলে মানুষ হতোদ্দম হতে বাধ্য। মানুষের চাওয়া পাওয়া প্রধানত দু’টো ভাগে থাকে বিভক্ত যেমন: পার্থীব আর অপার্থীব বা ঐশি বিষয়। তবে যতদিন শরীরে শক্তি সামর্থ তথা অর্থবিত্ত থাকে অফুরাণ ততদিন পর্যন্ত খুব কম লোক পারলৌকিক বিষয় নিয়ে ভেবে থাকে। সাধারণত: বয়ষ্ক ব্যক্তিরাই তেমন ভাবনা ভেবে চলে। মজার বিষয় হলো, দৃশ্যমান বস্তুজগত নিয়ত পরিবর্তনশীল ও ক্ষয়িষ্ণু; আর বিশ^চরাচরের মালিক অব্যয় অক্ষয় চিরজাগ্রত সর্বত্র বিরাজমান সনাতন প্রভু; যিনি ছিলেন, আছেন ও অনন্তকালজুড়ে থাকবেন অস্তিত্তমান। ক্ষণকালের ক্ষয়িষ্ণু বস্তুর বিনিময়ে অনন্তকালের পুরষ্কার হারানো বালসুলভ ছাড়া আর কি হতে পারে?
মানুষ জন্মাধিকার সূত্রে খোদার নয়নের মণি, আদুরে দুলাল, সৃষ্টি লগ্নে যার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে গোটা বিশ্বের সার্বিক দায়িত্ব কর্তব্য তথা রক্ষণাবেক্ষণের একচ্ছত্র আধিপত্ত। যদিও তা মানুষ লোভ ও হীনস্বার্থের কারণে হারিয়ে ফেলেছে, তথাপি মেহেরবান খোদা (পিতা) সন্তানদের মুখপানে তাকিয়ে স্নেহার্দ্র হয়ে পুনর্গঠন করার সার্বিক ব্যবস্থা সম্পন্ন করেছেন; যা হলো এক চূড়ান্ত মূল্যে অর্জিত। মানুষের পক্ষে যা কিছু অসম্ভব, খোদার পক্ষে সবই সম্ভব। মর্যাদা কেবল বিশ্বাসহেতু মানুষ ফিরে পেল হারানো মানসম্মান ও ঐশি প্রাধিকার।
মার্ক ৮:৩৬
যদি কেউ সমস্ত দুনিয়া লাভ করে তার বিনিময়ে তার সত্যিকারের জীবন হারায় তবে তার কোন লাভ নেই।
মথি ১৬:২৬
যদি কেউ সমস্ত দুনিয়া লাভ করে তার বিনিময়ে তার সত্যিকারের জীবন হারায় তবে তার কি লাভ হল? সত্যিকারের জীবন ফিরে পাবার জন্য তার দেবার মত কি আছে?
লুক ৯:২৫
যদি কেউ সমস্ত দুনিয়া লাভ করে তার বিনিময়ে তার সত্যিকারের জীবন হারায় তবে তার কি লাভ হল?
আল জবুর ৪৯:১৭
কারণ সে মরণকালে কিছুই সংগে নিয়ে যাবে না, তার ধন-সম্পদ তার সংগে কবরে যাবে না।
ফিলিপীয় ৩:৭-৯
কিন্তু তাতে আমার যে সব লাভ হয়েছিল মসীহের জন্য আমি এখন সেগুলোকে ক্ষতি বলেই মনে করি। আসলে যাঁর জন্য আমি এই সব ক্ষতি স্বীকার করেছি আমার সেই হযরত ঈসা মসীহ্কে জানবার মধ্যে যে তুলনাহীন দোয়া রয়েছে, তার পাশে আর সব কিছুকেই আমি ক্ষতি বলে মনে করি। মসীহ্কে যাতে আমি লাভ করতে পারি এবং আমাকে যাতে মসীহের সংগে যুক্ত দেখা যায় সেইজন্য আমি সেগুলোকে আবর্জনা বলে মনে করি। শরীয়ত পালন করবার দরুন যে আমি ধার্মিক তা নয়, কিন্তু মসীহের উপর ঈমানের দরুন আল্লাহ্ আমাকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করেছেন। এই ধার্মিকতা আল্লাহর কাছ থেকে আসে এবং তা ঈমানের উপর ভরসা করে।
ইয়াকুব ১:৯-১১
এই জিভ্ দিয়ে আমরা আমাদের প্রভু ও পিতার প্রশংসা করি, আবার এই জিভ্ দিয়ে আল্লাহর মত করে গড়া মানুষকে বদদোয়া দিই। আমাদের একই মুখ দিয়ে প্রশংসা আর বদদোয়া বের হয়ে আসে। আমার ভাইয়েরা, এই রকম হওয়া উচিত নয়। একই জায়গা থেকে বের হয়ে আসা স্রোতের মধ্যে কি একই সময়ে মিষ্টি আর তেতো পানি থাকে?
লুক ১২:১৯-২০
পরে আমি নিজেকে বলব, অনেক বছরের জন্য অনেক ভাল ভাল জিনিস জমা করা আছে। আরাম কর, খাওয়া-দাওয়া কর, আমোদ-আহ্লাদে দিন কাটাও।’ আল্লাহ্ কিন্তু তাকে বললেন, ‘ওহে বোকা, আজ রাতেই তোমাকে মরতে হবে। তাহলে যে সব জিনিস তুমি জমা করেছ সেগুলো কে ভোগ করবে?’ ”
প্রকাশিত কালাম ১৮:৭-৮
সে নিজের বিষয়ে যত বেশী গর্ব করেছে, যত বেশী উচ্ছৃঙ্খল ভাবে বাস করেছে, ঠিক ততটা যন্ত্রণা ও দুঃখ তাকে দাও; কারণ তার দিলে সে ভাবে, ‘আমি তো রাণী হয়ে বসে আছি, আমি বিধবা নই; কোনমতেই আমি দুঃখ বোধ করব না।’ তাই এক দিনেই সব গজব তার উপরে পড়বে; সেগুলো হল মৃত্যু, দুঃখ আর দুর্ভিক্ষ। আগুন দিয়ে তাকে পুড়িয়ে ফেলা হবে, কারণ যিনি তার বিচার করবেন সেই মাবুদ আল্লাহ্ শক্তিমান।”
ইব্রানী ১১:২৪-২৬
ঈমানের জন্যই মূসা বড় হবার পর চাইলেন না, কেউ তাঁকে ফেরাউনের মেয়ের ছেলে বলে ডাকে। তিনি গুনাহের অস্থায়ী আনন্দ বাদ দিয়ে আল্লাহর বান্দাদের সংগে অত্যাচার ভোগ করাই বেছে নিলেন। তিনি মিসরের ধন-সম্পত্তির চেয়ে মসীহের জন্য অপমানিত হওয়ার মূল্য অনেক বেশী মনে করলেন, কারণ তাঁর চোখ ছিল পুরস্কারের দিকে।
রোমীয় ৬:২০-২৩
যখন তোমরা গুনাহের গোলাম ছিলে তখন ন্যায়ের গোলাম ছিলে না। আগেকার যে সব কাজের কথা ভেবে এখন তোমরা লজ্জা পাও সেই সব কাজ থেকে তোমাদের কি লাভ হত? তার শেষ ফল হল মৃত্যু। কিন্তু এখন তোমরা গুনাহের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে আল্লাহর গোলাম হয়েছ। তাতে লাভ হল এই যে, তোমরা পবিত্রতায় বেড়ে উঠছ, আর তার শেষ ফল হল অনন্ত জীবন। গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।
মালাখি ৩:১৪
তোমরা বলেছ, ‘আল্লাহ্র এবাদত করা অনর্থক। তাঁর শরীয়ত অনুসারে কাজ করাতে এবং শোক প্রকাশ করে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের সামনে চলাফেরা করাতে আমাদের কি লাভ হল?
আল জবুর ৭৩:১৮-২০
তুমি সত্যিই তাদের পিছলা জায়গায় রেখেছ আর ধ্বংসের মধ্যে ফেলেছ। কেমন হঠাৎ তারা ধ্বংস হয়ে যায় আর ভয় জাগানো বিপদের মধ্যে একেবারে শেষ হয়ে যায়। ঘুম ভাঙ্গলে মানুষের কাছে স্বপ্ন যেমন তুচ্ছ হয়ে যায়, তেমনি হে মালিক, তুমি জাগলে তারাও তোমার কাছে তুচ্ছ হয়ে যাবে।
আইয়ুব ২:৪
শয়তান বলল, তার জীবনই তার কাছে প্রাণের প্রাণ; মানুষ নিজের প্রাণ বাঁচাবার জন্য তার যা কিছু আছে সবই দেবে।
আইয়ুব ২২:২
“মানুষ কি আল্লাহর উপকার করতে পারে? এমন কি, জ্ঞানী লোক তা করতে পারে?
লুক ১৬:১৯-২৩
“একজন ধনী লোক ছিল। সে বেগুনে কাপড় ও অন্যান্য দামী দামী কাপড়-চোপড় পরত। প্রত্যেক দিন খুব জাঁকজমকের সংগে সে আমোদ-প্রমোদ করত। সেই ধনী লোকের দরজার কাছে লাসার নামে একজন ভিখারীকে প্রায়ই এনে রাখা হত। লাসারের সারা গায়ে ঘা ছিল। সেই ধনী লোকের টেবিল থেকে যে খাবার পড়ত তা-ই খেয়ে সে পেট ভরাতে চাইত, আর কুকুরেরা তার ঘা চেটে দিত। “একদিন সেই ভিখারীটি মারা গেল। তখন ফেরেশতারা এসে তাকে নবী ইব্রাহিমের কাছে নিয়ে গেলেন। তারপর একদিন সেই ধনী লোকটিও মারা গেল এবং তাকে দাফন করা হল। কবরে খুব যন্ত্রণার মধ্যে থেকে সে উপরের দিকে তাকাল এবং দূর থেকে ইব্রাহিম ও তাঁর পাশে লাসারকে দেখতে পেল।
মথি ৪:৮-১০
তখন ইবলিস আবার তাঁকে খুব উঁচু একটা পাহাড়ে নিয়ে গেল এবং দুনিয়ার সমস্ত রাজ্য ও তাঁদের জাঁকজমক দেখিয়ে বলল, “তুমি যদি মাটিতে পড়ে আমাকে সেজদা কর তবে এই সবই আমি তোমাকে দেব।” তখন ঈসা তাকে বললেন, “দূর হও, শয়তান। পাক-কিতাবে লেখা আছে, তুমি তোমার মাবুদ আল্লাহ্কেই ভয় করবে, কেবল তাঁরই এবাদত করবে।”
মানুষ জন্মাধিকার সূত্রে খোদার নয়নের মণি, আদুরে দুলাল, সৃষ্টি লগ্নে যার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে গোটা বিশ্বের সার্বিক দায়িত্ব কর্তব্য তথা রক্ষণাবেক্ষণের একচ্ছত্র আধিপত্ত। যদিও তা মানুষ লোভ ও হীনস্বার্থের কারণে হারিয়ে ফেলেছে, তথাপি মেহেরবান খোদা (পিতা) সন্তানদের মুখপানে তাকিয়ে স্নেহার্দ্র হয়ে পুনর্গঠন করার সার্বিক ব্যবস্থা সম্পন্ন করেছেন; যা হলো এক চূড়ান্ত মূল্যে অর্জিত। মানুষের পক্ষে যা কিছু অসম্ভব, খোদার পক্ষে সবই সম্ভব। মর্যাদা কেবল বিশ্বাসহেতু মানুষ ফিরে পেল হারানো মানসম্মান ও ঐশি প্রাধিকার।
মার্ক ৮:৩৬
যদি কেউ সমস্ত দুনিয়া লাভ করে তার বিনিময়ে তার সত্যিকারের জীবন হারায় তবে তার কোন লাভ নেই।
মথি ১৬:২৬
যদি কেউ সমস্ত দুনিয়া লাভ করে তার বিনিময়ে তার সত্যিকারের জীবন হারায় তবে তার কি লাভ হল? সত্যিকারের জীবন ফিরে পাবার জন্য তার দেবার মত কি আছে?
লুক ৯:২৫
যদি কেউ সমস্ত দুনিয়া লাভ করে তার বিনিময়ে তার সত্যিকারের জীবন হারায় তবে তার কি লাভ হল?
আল জবুর ৪৯:১৭
কারণ সে মরণকালে কিছুই সংগে নিয়ে যাবে না, তার ধন-সম্পদ তার সংগে কবরে যাবে না।
ফিলিপীয় ৩:৭-৯
কিন্তু তাতে আমার যে সব লাভ হয়েছিল মসীহের জন্য আমি এখন সেগুলোকে ক্ষতি বলেই মনে করি। আসলে যাঁর জন্য আমি এই সব ক্ষতি স্বীকার করেছি আমার সেই হযরত ঈসা মসীহ্কে জানবার মধ্যে যে তুলনাহীন দোয়া রয়েছে, তার পাশে আর সব কিছুকেই আমি ক্ষতি বলে মনে করি। মসীহ্কে যাতে আমি লাভ করতে পারি এবং আমাকে যাতে মসীহের সংগে যুক্ত দেখা যায় সেইজন্য আমি সেগুলোকে আবর্জনা বলে মনে করি। শরীয়ত পালন করবার দরুন যে আমি ধার্মিক তা নয়, কিন্তু মসীহের উপর ঈমানের দরুন আল্লাহ্ আমাকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করেছেন। এই ধার্মিকতা আল্লাহর কাছ থেকে আসে এবং তা ঈমানের উপর ভরসা করে।
ইয়াকুব ১:৯-১১
এই জিভ্ দিয়ে আমরা আমাদের প্রভু ও পিতার প্রশংসা করি, আবার এই জিভ্ দিয়ে আল্লাহর মত করে গড়া মানুষকে বদদোয়া দিই। আমাদের একই মুখ দিয়ে প্রশংসা আর বদদোয়া বের হয়ে আসে। আমার ভাইয়েরা, এই রকম হওয়া উচিত নয়। একই জায়গা থেকে বের হয়ে আসা স্রোতের মধ্যে কি একই সময়ে মিষ্টি আর তেতো পানি থাকে?
লুক ১২:১৯-২০
পরে আমি নিজেকে বলব, অনেক বছরের জন্য অনেক ভাল ভাল জিনিস জমা করা আছে। আরাম কর, খাওয়া-দাওয়া কর, আমোদ-আহ্লাদে দিন কাটাও।’ আল্লাহ্ কিন্তু তাকে বললেন, ‘ওহে বোকা, আজ রাতেই তোমাকে মরতে হবে। তাহলে যে সব জিনিস তুমি জমা করেছ সেগুলো কে ভোগ করবে?’ ”
প্রকাশিত কালাম ১৮:৭-৮
সে নিজের বিষয়ে যত বেশী গর্ব করেছে, যত বেশী উচ্ছৃঙ্খল ভাবে বাস করেছে, ঠিক ততটা যন্ত্রণা ও দুঃখ তাকে দাও; কারণ তার দিলে সে ভাবে, ‘আমি তো রাণী হয়ে বসে আছি, আমি বিধবা নই; কোনমতেই আমি দুঃখ বোধ করব না।’ তাই এক দিনেই সব গজব তার উপরে পড়বে; সেগুলো হল মৃত্যু, দুঃখ আর দুর্ভিক্ষ। আগুন দিয়ে তাকে পুড়িয়ে ফেলা হবে, কারণ যিনি তার বিচার করবেন সেই মাবুদ আল্লাহ্ শক্তিমান।”
ইব্রানী ১১:২৪-২৬
ঈমানের জন্যই মূসা বড় হবার পর চাইলেন না, কেউ তাঁকে ফেরাউনের মেয়ের ছেলে বলে ডাকে। তিনি গুনাহের অস্থায়ী আনন্দ বাদ দিয়ে আল্লাহর বান্দাদের সংগে অত্যাচার ভোগ করাই বেছে নিলেন। তিনি মিসরের ধন-সম্পত্তির চেয়ে মসীহের জন্য অপমানিত হওয়ার মূল্য অনেক বেশী মনে করলেন, কারণ তাঁর চোখ ছিল পুরস্কারের দিকে।
রোমীয় ৬:২০-২৩
যখন তোমরা গুনাহের গোলাম ছিলে তখন ন্যায়ের গোলাম ছিলে না। আগেকার যে সব কাজের কথা ভেবে এখন তোমরা লজ্জা পাও সেই সব কাজ থেকে তোমাদের কি লাভ হত? তার শেষ ফল হল মৃত্যু। কিন্তু এখন তোমরা গুনাহের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে আল্লাহর গোলাম হয়েছ। তাতে লাভ হল এই যে, তোমরা পবিত্রতায় বেড়ে উঠছ, আর তার শেষ ফল হল অনন্ত জীবন। গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।
মালাখি ৩:১৪
তোমরা বলেছ, ‘আল্লাহ্র এবাদত করা অনর্থক। তাঁর শরীয়ত অনুসারে কাজ করাতে এবং শোক প্রকাশ করে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের সামনে চলাফেরা করাতে আমাদের কি লাভ হল?
আল জবুর ৭৩:১৮-২০
তুমি সত্যিই তাদের পিছলা জায়গায় রেখেছ আর ধ্বংসের মধ্যে ফেলেছ। কেমন হঠাৎ তারা ধ্বংস হয়ে যায় আর ভয় জাগানো বিপদের মধ্যে একেবারে শেষ হয়ে যায়। ঘুম ভাঙ্গলে মানুষের কাছে স্বপ্ন যেমন তুচ্ছ হয়ে যায়, তেমনি হে মালিক, তুমি জাগলে তারাও তোমার কাছে তুচ্ছ হয়ে যাবে।
আইয়ুব ২:৪
শয়তান বলল, তার জীবনই তার কাছে প্রাণের প্রাণ; মানুষ নিজের প্রাণ বাঁচাবার জন্য তার যা কিছু আছে সবই দেবে।
আইয়ুব ২২:২
“মানুষ কি আল্লাহর উপকার করতে পারে? এমন কি, জ্ঞানী লোক তা করতে পারে?
লুক ১৬:১৯-২৩
“একজন ধনী লোক ছিল। সে বেগুনে কাপড় ও অন্যান্য দামী দামী কাপড়-চোপড় পরত। প্রত্যেক দিন খুব জাঁকজমকের সংগে সে আমোদ-প্রমোদ করত। সেই ধনী লোকের দরজার কাছে লাসার নামে একজন ভিখারীকে প্রায়ই এনে রাখা হত। লাসারের সারা গায়ে ঘা ছিল। সেই ধনী লোকের টেবিল থেকে যে খাবার পড়ত তা-ই খেয়ে সে পেট ভরাতে চাইত, আর কুকুরেরা তার ঘা চেটে দিত। “একদিন সেই ভিখারীটি মারা গেল। তখন ফেরেশতারা এসে তাকে নবী ইব্রাহিমের কাছে নিয়ে গেলেন। তারপর একদিন সেই ধনী লোকটিও মারা গেল এবং তাকে দাফন করা হল। কবরে খুব যন্ত্রণার মধ্যে থেকে সে উপরের দিকে তাকাল এবং দূর থেকে ইব্রাহিম ও তাঁর পাশে লাসারকে দেখতে পেল।
মথি ৪:৮-১০
তখন ইবলিস আবার তাঁকে খুব উঁচু একটা পাহাড়ে নিয়ে গেল এবং দুনিয়ার সমস্ত রাজ্য ও তাঁদের জাঁকজমক দেখিয়ে বলল, “তুমি যদি মাটিতে পড়ে আমাকে সেজদা কর তবে এই সবই আমি তোমাকে দেব।” তখন ঈসা তাকে বললেন, “দূর হও, শয়তান। পাক-কিতাবে লেখা আছে, তুমি তোমার মাবুদ আল্লাহ্কেই ভয় করবে, কেবল তাঁরই এবাদত করবে।”