“পরে মাবুদ আমাকে বললেন, হে মানুষের সন্তান, তোমার জাতির লোকদের বল যে, মাবুদ বলছেন, ধর, আমি কোন দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নিয়ে আসলাম। তখন দেশের লোকেরা তাদের লোকদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিয়ে তাকে তাদের পাহারাদার নিযুক্ত করল। সে দেশের বিরুদ্ধে সৈন্যদল আসতে দেখে লোকদের সতর্ক করবার জন্য শিংগা বাজাল। তখন যদি কেউ শিংগার আওয়াজ শুনেও সতর্ক না হয় আর সৈন্যেরা এসে তাকে হত্যা করে তবে তার মৃত্যুর জন্য সে নিজেই দায়ী থাকবে। শিংগার আওয়াজ শুনেও সে সতর্ক হয় নি বলে তাঁর মৃত্যুর জন্য সে নিজেই দায়ী থাকবে। সে যদি সতর্ক হত তবে নিজেকে রক্ষা করতে পারত। কিন্তু ধর, সেই পাহারাদার সৈন্যদলকে আসতে দেখেও লোকদের সতর্ক করবার জন্য শিংগা বাজাল না। তারপর সৈন্যেরা এসে কোন একজনকে হত্যা করল। তাহলে বুঝতে হবে সেই মানুষ তার নিজের গুনাহের জন্যই মারা গেল, কিন্তু তার মৃত্যুর জন্য আমি সেই পাহারাদারকে দায়ী করব। হে মানুষের সন্তান, ইসরাইল জাতির জন্য আমি তোমাকে পাহারাদার নিযুক্ত করেছি; কাজেই আমি যা বলছি তা শোন এবং আমার হয়ে তাদের সতর্ক কর। আমি যখন কোন দুষ্ট লোককে বলি, ওহে দুষ্ট লোক, তুমি নিশ্চয়ই মরবে, আর তুমি তাকে তার খারাপ পথ থেকে ফিরবার জন্য সতর্ক না কর, তবে সেই দুষ্ট লোক তার গুনাহের জন্য মারা যাবে কিন্তু তার মৃত্যুর জন্য আমি তোমাকে দায়ী করব। কিন্তু তুমি যদি সেই দুষ্ট লোককে তার কুপথ থেকে ফিরবার জন্য সতর্ক কর আর যদি সে না ফেরে তবে সে তার গুনাহের জন্য মরবে, কিন্তু তুমি নিজের প্রাণ রক্ষা করবে” (ইহিস্কেল ৩৩ : ১-৯)।
নিজেকে দায়মুক্ত করা ও জনতাকে অবমুক্ত করা, এটি একটি চূড়ান্ত মুক্তি ও স্বাধীনতা।
শুরুটা অনেক গুরুই বেমালুম ভুলে গেছে, মানবজাতির পতন হয়েছে অবাধ্যতা, লোভ ও উগ্রতার কারণে। লোভে পাপ আর পাপ উপহার দেয় মৃত্যু, যা হলো রুহানি মৃত্যু বা আত্মিক মৃত্যু বলে বিবেচ্য হয়ে থাকে।
মানুষ আসলে প্রাণীকুলের অন্যতম সদস্য, তবে মানুষের মধ্যে যখন খোদার রূহ অবস্থান করে, তখন উক্ত মানুষটির পক্ষে সম্ভব, খোদার নির্দেশনা অনুযায়ী জীবন-যাপন করা। পাকরূহকে দান হিসেবে দেয়া হয়েছে মানুষ যেন অন্ধকার কুহেলিকার মধ্যেও সহজে চলাফেরা করতে পারে।
আপনার হাতে যখন একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টর্চ থাকে, তখন কি আপনি ভয় পাবেন অন্ধকারে পথ চলতে, আমার বিশ্বাস যত, ঘণ অন্ধকার থাক না কেন, অনায়াসে নির্ভয়ে সুদূর-প্রসারী পথ পাড়ি দিতে পারবেন, কেননা আপনার হাতে রয়েছে আলোর উৎস।
ঠিক একইভাবে, খোদার রূহ যদি আপনার মধ্যে থাকে অবস্থানরত, বসবাসরত, তবে আপনার ভয় পাবার মত ফালতু কোনো কারণ আছে বলে মনে করি না।
হযরত দাউদ নবী তাই প্রত্যয়ের সাথে বলেছেন, মাবুদ আমার সহায় মানুষ আমরা কি করিতে পারে। আমরা বর্তমানকার অবস্থার আলোকে অতীত সমস্যগুলো দেখতে চেষ্টা করবো। আমরা মানুষ বটে, আমাদের রয়েছে মনুষ্যতের ঘাটতি, আর তা চরমাকারে। পারষ্পরি সম্পর্ক সহাবস্থান বড়ই ক্রুটিপূর্ণ। পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির মধ্যে বিভাজনকারী কঠিন দেয়াল দেখার সৌভাগ্য জুটেছে; আর জনরোষে তা কেমন করে ধুলিষ্মাত হয়েছে তাও দেখার সুযোগ আমি পেয়েছি।
জাগ্রত জনতার ঐকশক্তি অমীত পরাক্রমি কার্যসাধনে কল্পনাতীত ক্ষমতা রাখে। যেমন বরফগলা জলফোঁটা, যখন একা একা, রোদের তাপে তা নিমিশেই শুকিয়ে যায়, আবার শুভবুদ্দি ঘটলে এবং সুযোগ পেলে লক্ষকোটি জলফোঁটা যখন একাকার হয়ে পড়ে, তখন তা এতটাই প্রমত্তা হয়ে পড়ে, যাকে সকলে নায়াগ্রা ভিক্টোরিয়া বলে চিহ্নিত করে থাকে। চাই সকল লোকের ঐকশক্তি।
বিপন্ন মানুষ রক্ষা করার জন্য চাই মুক্তিকামি সমমনা ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়। শালিসি করতে গিয়ে বিচারকদের মধ্যে অমিল দেখা দিলে বিভেধ প্রখর হয়ে ওঠে। সর্বপ্রথমে কল্যাণকামী ব্যক্তিদের ঐকমত্যে হতে হবে উপনীত। ঐকশক্তি যখন যেদিকে এগিয়ে যাবে ততো আসবে সাফল্য।
সমাজে বিবেকাবান মানুষকে বলা হয় আলোকিত পুরুষ আর তাদের উপর বর্তায় সমাজ শৃঙ্খলাবন্ধ করে, রাখার দায়িত্ব। অন্ধজন, চক্ষুষ্মানের সাহায্য কামনা করবে তা অত্যন্ত স্বাভাবিক, যেমন মসিহ ঘোষণা দিলেন, তিনি দুনিয়ার আলো, যারা তাঁর কাছে বিশ্বাস নিয়ে যারা আসবে ও তাঁর মধ্যে ডুবে যাবে, তারা সকলেই দুনিয়ার আলোতে অবশ্যই পূর্ণ হবে।
যার হাতে আলো পৌছানো হয়, দায়িত্ব কর্তব্যও তারই উপরে বর্তায়। আর দায়িত্ব পালন করার জন্য ব্যক্তিকে যথেষ্ট সময় অর্থ ও শ্রম ব্যয় করতে হবে নিশ্চয়। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে যদি একটি মোম দৃষ্টান্ত হিসেবে তুলে ধরা হয় তবে দেখা যাবে, মোমটি নিজেকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে বিগলিত হয়ে তবে আঁধার নাশিয়া বিদায় নিল।
গোটা বিশ্ববাসিকে মুক্তপাপ করার জন্য ঐশি তনয় খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ নিজেকে চূড়ান্তভাবে কোরবানি দিলেন, বিশ্বের পাপের কাফফারা মিটিয়ে দিতে। তাঁর এই দাতব্য কোরবানি মানুষ নিজেদের কোরবানি হিসেবে বিশ্বাস করে আজ পেল তারা মুক্তিলাভ আর তা পাপ ও ইবলিসের করাল গ্রাস থেকে। নিজেকে অটুট রেখে অন্যের কল্যাণ সাধন করা সম্ভব নয়।
যিহিষ্কেল ৩৩ : ১-৯ পদে আলোকপ্রাপ্ত ব্যক্তির উপর যে গুঢ় দায়িত্ব আরোপ করা হয়েছে গোটা অন্ধ জাতি সত্য-সুন্দরের পথে পরিচালনা করার জন্য, তা পালন করতে হলে সম্পূর্ণভাবে ডুবে যেতে হবে কর্তব্যকর্মে। দায়িত্ব গোটা বিশ্বের উপর, অর্থাৎ গোটা বিশ্ব অন্ধকারে ডুবে আছে, আর তা আলোকিত করার কালিমামুক্ত আলো, যা কেবল খোদার কালাম ও পাকরূহ খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ ছাড়া আর তো কেউ নেই; আর তিনি হলেন সেই নূরুল আলম, বা নূরুল হক, যিনি ভূপৃষ্ঠে পদার্পণ করেছেন, মূল্য দিলেন স্বীয় পূতপবিত্র রক্তের বিনিময়ে যেন অন্ধ জাতি পুনরায় ফিরে পায় দৃষ্টি শক্তি, স্পষ্ট দেখার জন্য। পাপের কাফফারা শোধ দেবার পরে আর তো তাদের দোষারোপ করা সমিচীন হবে না কালামের উপর যাদের রয়েছে আস্থা ও বিশ্বাস। মসিহ হলেন দুনিয়ার নূর, গোটা বিশ^বাসি তাঁর মধ্যে ডুবে গিয়ে হলো আলোকিত প্রাণ। মসিহ বিশ্বের পাপের দায় চুকিয়ে দিলেন ফলে প্রত্যেকটি গুনাহগার আজ লাভ করলো নতুন জন্ম। সদ্যজাত সন্তান হিসেবে আজ তারা বেড়ে উঠেছি আলোর সন্তান হিসেবে, যার ফলে অন্ধকার বিশ্ব পরিণত হলো আলোর রাজ্যে। ঘণ আঁধারপুরি আলোয় আলোয় উদ্ভাষিত হলো মসিহের আগমনে যা হলো খোদার এক অপূর্ব ব্যবস্থা গুনাহগার আদম সন্তানদের মুক্তপাপ বলে ঘোষেণা দেবার জন্য। একমাত্র মসিহের মাধ্যমে রয়েছে পতিত আদম সন্তানদের পরিত্রাণ ও খোদার সাথে পুনর্মিলন!
নিজেকে দায়মুক্ত করা ও জনতাকে অবমুক্ত করা, এটি একটি চূড়ান্ত মুক্তি ও স্বাধীনতা।
শুরুটা অনেক গুরুই বেমালুম ভুলে গেছে, মানবজাতির পতন হয়েছে অবাধ্যতা, লোভ ও উগ্রতার কারণে। লোভে পাপ আর পাপ উপহার দেয় মৃত্যু, যা হলো রুহানি মৃত্যু বা আত্মিক মৃত্যু বলে বিবেচ্য হয়ে থাকে।
মানুষ আসলে প্রাণীকুলের অন্যতম সদস্য, তবে মানুষের মধ্যে যখন খোদার রূহ অবস্থান করে, তখন উক্ত মানুষটির পক্ষে সম্ভব, খোদার নির্দেশনা অনুযায়ী জীবন-যাপন করা। পাকরূহকে দান হিসেবে দেয়া হয়েছে মানুষ যেন অন্ধকার কুহেলিকার মধ্যেও সহজে চলাফেরা করতে পারে।
আপনার হাতে যখন একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টর্চ থাকে, তখন কি আপনি ভয় পাবেন অন্ধকারে পথ চলতে, আমার বিশ্বাস যত, ঘণ অন্ধকার থাক না কেন, অনায়াসে নির্ভয়ে সুদূর-প্রসারী পথ পাড়ি দিতে পারবেন, কেননা আপনার হাতে রয়েছে আলোর উৎস।
ঠিক একইভাবে, খোদার রূহ যদি আপনার মধ্যে থাকে অবস্থানরত, বসবাসরত, তবে আপনার ভয় পাবার মত ফালতু কোনো কারণ আছে বলে মনে করি না।
হযরত দাউদ নবী তাই প্রত্যয়ের সাথে বলেছেন, মাবুদ আমার সহায় মানুষ আমরা কি করিতে পারে। আমরা বর্তমানকার অবস্থার আলোকে অতীত সমস্যগুলো দেখতে চেষ্টা করবো। আমরা মানুষ বটে, আমাদের রয়েছে মনুষ্যতের ঘাটতি, আর তা চরমাকারে। পারষ্পরি সম্পর্ক সহাবস্থান বড়ই ক্রুটিপূর্ণ। পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির মধ্যে বিভাজনকারী কঠিন দেয়াল দেখার সৌভাগ্য জুটেছে; আর জনরোষে তা কেমন করে ধুলিষ্মাত হয়েছে তাও দেখার সুযোগ আমি পেয়েছি।
জাগ্রত জনতার ঐকশক্তি অমীত পরাক্রমি কার্যসাধনে কল্পনাতীত ক্ষমতা রাখে। যেমন বরফগলা জলফোঁটা, যখন একা একা, রোদের তাপে তা নিমিশেই শুকিয়ে যায়, আবার শুভবুদ্দি ঘটলে এবং সুযোগ পেলে লক্ষকোটি জলফোঁটা যখন একাকার হয়ে পড়ে, তখন তা এতটাই প্রমত্তা হয়ে পড়ে, যাকে সকলে নায়াগ্রা ভিক্টোরিয়া বলে চিহ্নিত করে থাকে। চাই সকল লোকের ঐকশক্তি।
বিপন্ন মানুষ রক্ষা করার জন্য চাই মুক্তিকামি সমমনা ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়। শালিসি করতে গিয়ে বিচারকদের মধ্যে অমিল দেখা দিলে বিভেধ প্রখর হয়ে ওঠে। সর্বপ্রথমে কল্যাণকামী ব্যক্তিদের ঐকমত্যে হতে হবে উপনীত। ঐকশক্তি যখন যেদিকে এগিয়ে যাবে ততো আসবে সাফল্য।
সমাজে বিবেকাবান মানুষকে বলা হয় আলোকিত পুরুষ আর তাদের উপর বর্তায় সমাজ শৃঙ্খলাবন্ধ করে, রাখার দায়িত্ব। অন্ধজন, চক্ষুষ্মানের সাহায্য কামনা করবে তা অত্যন্ত স্বাভাবিক, যেমন মসিহ ঘোষণা দিলেন, তিনি দুনিয়ার আলো, যারা তাঁর কাছে বিশ্বাস নিয়ে যারা আসবে ও তাঁর মধ্যে ডুবে যাবে, তারা সকলেই দুনিয়ার আলোতে অবশ্যই পূর্ণ হবে।
যার হাতে আলো পৌছানো হয়, দায়িত্ব কর্তব্যও তারই উপরে বর্তায়। আর দায়িত্ব পালন করার জন্য ব্যক্তিকে যথেষ্ট সময় অর্থ ও শ্রম ব্যয় করতে হবে নিশ্চয়। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে যদি একটি মোম দৃষ্টান্ত হিসেবে তুলে ধরা হয় তবে দেখা যাবে, মোমটি নিজেকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে বিগলিত হয়ে তবে আঁধার নাশিয়া বিদায় নিল।
গোটা বিশ্ববাসিকে মুক্তপাপ করার জন্য ঐশি তনয় খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ নিজেকে চূড়ান্তভাবে কোরবানি দিলেন, বিশ্বের পাপের কাফফারা মিটিয়ে দিতে। তাঁর এই দাতব্য কোরবানি মানুষ নিজেদের কোরবানি হিসেবে বিশ্বাস করে আজ পেল তারা মুক্তিলাভ আর তা পাপ ও ইবলিসের করাল গ্রাস থেকে। নিজেকে অটুট রেখে অন্যের কল্যাণ সাধন করা সম্ভব নয়।
যিহিষ্কেল ৩৩ : ১-৯ পদে আলোকপ্রাপ্ত ব্যক্তির উপর যে গুঢ় দায়িত্ব আরোপ করা হয়েছে গোটা অন্ধ জাতি সত্য-সুন্দরের পথে পরিচালনা করার জন্য, তা পালন করতে হলে সম্পূর্ণভাবে ডুবে যেতে হবে কর্তব্যকর্মে। দায়িত্ব গোটা বিশ্বের উপর, অর্থাৎ গোটা বিশ্ব অন্ধকারে ডুবে আছে, আর তা আলোকিত করার কালিমামুক্ত আলো, যা কেবল খোদার কালাম ও পাকরূহ খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ ছাড়া আর তো কেউ নেই; আর তিনি হলেন সেই নূরুল আলম, বা নূরুল হক, যিনি ভূপৃষ্ঠে পদার্পণ করেছেন, মূল্য দিলেন স্বীয় পূতপবিত্র রক্তের বিনিময়ে যেন অন্ধ জাতি পুনরায় ফিরে পায় দৃষ্টি শক্তি, স্পষ্ট দেখার জন্য। পাপের কাফফারা শোধ দেবার পরে আর তো তাদের দোষারোপ করা সমিচীন হবে না কালামের উপর যাদের রয়েছে আস্থা ও বিশ্বাস। মসিহ হলেন দুনিয়ার নূর, গোটা বিশ^বাসি তাঁর মধ্যে ডুবে গিয়ে হলো আলোকিত প্রাণ। মসিহ বিশ্বের পাপের দায় চুকিয়ে দিলেন ফলে প্রত্যেকটি গুনাহগার আজ লাভ করলো নতুন জন্ম। সদ্যজাত সন্তান হিসেবে আজ তারা বেড়ে উঠেছি আলোর সন্তান হিসেবে, যার ফলে অন্ধকার বিশ্ব পরিণত হলো আলোর রাজ্যে। ঘণ আঁধারপুরি আলোয় আলোয় উদ্ভাষিত হলো মসিহের আগমনে যা হলো খোদার এক অপূর্ব ব্যবস্থা গুনাহগার আদম সন্তানদের মুক্তপাপ বলে ঘোষেণা দেবার জন্য। একমাত্র মসিহের মাধ্যমে রয়েছে পতিত আদম সন্তানদের পরিত্রাণ ও খোদার সাথে পুনর্মিলন!