জিয়ার মানস পুত্রেরা অদ্যাবধি নানাভাবে চক্রান্ত ও অপচেষ্টা চালিয়ে চলছে বাংলাদেশের উন্নতি অগ্রগতি পাতালের অতলে ফসিল বানিয়ে রাখতে।
আসলে তারা বড়ই আহাম্মক, যেমন অবোধ ছিল পাকিস্তানী সামরিক জান্তা; এক সময় অবোধের মত মরণ ফাঁদ বুনেছিল বাংলার উদীয়মান বিপ্লবীদের দাবিয়ে রাখতে তথা সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন করে দিতে। আসলে বিপ্লবীদের মানিকজোড় হলো বিশ^ব্যাপী বিপ্লবীদের বহর। বিপ্লবীদের কোনো বাহ্যিক বাহারী লেফাফা বা তকমার প্রয়োজন পড়ে না। যেমন প্রকৃত ধার্মিকদের পরিচয় তাদের স্বভাব আচরণ; কোনো পোশাক আসাক নয়। মাবুদ মাওলা কি কোনো পোশাক পরিধান করেন? যার নেই কোনো আহার বা নিদ্রা, তাঁর জন্য এমন কোন ধরণের বিশেষ খানা তৈরী করব বলুন? কেবল বক ধার্মিকের দল বাহ্যিক বিষয় নিয়ে পরষ্পর কলহে মেতে থাকে।
বাংলাদেশ হলো রক্তের দামে কেনা একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ, বাংলার সবকটা সন্তানের ধমনীতে বহমান রয়েছে বিপ্লবী রক্তধারা। বিভ্রান্তিকর মুখরোচক কোনো ভুল শিক্ষা তাদের মেনে নেবার কথা নয়; কারো পদানত থাকার প্রশ্নই জাগে না। আসলে মানুষ স্বাধীনভাবে সৃষ্ট। মানুষ হলো ¤্রষ্টার খাস প্রতিনিধি, তবে দূরদৃষ্টির অভাবে মানুষ আজ হয়ে পড়েছে অভিশপ্ত, ইবলিসের কব্জাবন্ধী।
পরম করুণাময় খোদা মানুষ সৃষ্টি করেছেন স্বীয় প্রতিভু হিসেবে, আজ তারা মারাত্মক বিষে আক্রান্ত, এমন কঠিন অবস্থায় ব্যক্তির নিজের পক্ষে কিইবা আর করার থাকে। নিজের প্রাণ যদি বেঁচেই না রইল তবে দায়িত্ব কর্তব্য পালন করবে কি করে?
যে কথা বলছিলাম তা হলো মানুষের মন্ডুপাত করার প্রবণতা যার মধ্যে রয়েছে ক্রিয়াশীল তার কাছ থেকে মানবতাবাদ প্রত্যাশা তুল্য হবে জলের আশায় মরিচীকার পিছনে আমৃত্যু ছুটতে থাকা। শান্তির বার্তা প্রচার করার জন্য তরবারীরমত মারনা¯্ররে কোনো প্রয়োজন থাকতে পারে কি? তা যদি আবার সর্বশক্তিমান ও সর্বত্র বিরাজমান খোদার দ্বারা মনোনতি প্রতিনিধি হয়ে থাকে। খোদার পরিচয় ইবলিসের ভালই জানা আছে। কেন যে তিনি মানুষ সৃষ্টি করলেন, ইবলিস সে বিষয়ে রয়েছে সম্পূর্ণ ওয়াকেবহাল। তবে উক্ত ইবলিস তো খোদাদ্রোহী কাজ করার জন্য ব্রত নিয়ে বসে আছে।
গোটা বিশ^ আজ মারাত্মক ধ্বংসস্তুপে পরিণত; আর এর জন্য আমরা মানুষগুলো অবশ্যই অভিযুক্ত হতে বাধ্য। চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে চাই, রাশিয়া কেন ইউক্রেন আক্রমণ করলো সে খতিয়ান কি পুরোপুরি আপনার জানা আছে? পাক-হানাদার বাহিনী কেন নরনিধন করার হিং¯্রতা চালিয়ে গেল। পথে ঘাটে গোপনে প্রকাশ্যে কেন নরবলি দেয়া হচ্ছে? প্রত্যেকটি মানুষ আজ পিশাচের কবলে আক্রান্ত, যা নিঃসন্দেহে প্রত্যয়ের সুরে বলা চলে।
এমন কি আছে যা বিগড়ে যাওয়া মানুষগুলো ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব, শান্তি, সহমর্মীতা ও প্রেমের বাধনে যুক্ত করা সম্ভব হবে? নোংড়া বস্তু ধৌত করার জন্য অবশ্যই পরিষ্কার জলের আবশ্যক। পাপের প্রায়শ্চিত্ত শোধ দিতে যে মেষটি বেছে নেয়া হয় তা আলবত নিখুঁত হতে হবে। আদম থেকে শুরু করে গোটা বিশ^ গুনাহে ক্লেদাক্ত, সে সুবাদে এদের কারো পক্ষেই সম্ভব নয় পাপীর জন্য সুপারিশ করা। অথচ পাপের বেতন হলো মৃত্যু। সকলেই পাপ করেছে অর্থাৎ অবাধ্য আদমের ঔরষজাত সকল ব্যক্তি গুনাগার ও খোদার পথ থেকে হয়ে আছে খারিজ।
মাবুদ স্বীয় সৃষ্টি রক্ষা করা ও ফিরে পাবার জন্য অভাবিত এক ব্যবস্থা যোগান দিলেন যা ইবলিস কোনো ভাবেই মেনে নিতে পারলো না। আর ঐশি দত্ত তেমন ব্যবস্থা প্রদান করা হয়েছে ইবলিসের মস্তক চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেবার জন্য (পয়দায়েশ ৩ : ১৫)।
আমরা বর্তমানকার মানুষ, আমরা স্বজন প্রিয়জন সকলে মিলে সুখে শান্তিতে বেঁচে থাকতে চাই, যেহেতু আমরা হলাম খোদার প্রতিনিধি, আর আমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে বাতেনী খোদার কুদরত, প্রজ্ঞা, প্রেম, ত্যাগ তিতীক্ষা প্রকাশ করার জন্য, আর তেমন দায়িত্ব পালন করার জন্য যে অন্তর্নিহীত শক্তি প্রজ্ঞার প্রয়োজন রয়েছে তাও তিনি অন্তরীক্ষ থেকে অবশ্যই আমাদের জোগান দিবেন; এবং দিয়ে চলছেন নিরবধি।
শান্তির নামে মানুষ কচুকাটা কেবল ইবলিসের ভ্রান্ত শিক্ষা ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না। খোদা হলেন প্রেম বা মহব্বত। তিনি এক চিরস্থায়ী প্রেমে আমাদের বেধে রেখেছেন। বিষয়টি কালামপাকে ছত্রে ছত্রে দেখতে পাবেন। জঘন্য অপরাধিও যদি নিজের অপরাধের খতিয়ান দেখতে পায়, আর অনুতপ্ত হৃদে মহব্বতের পারাবার খোদার কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা চায়, খোদা সাথে সাথে তাকে বেকছুর ক্ষমা করে দেন, এবং তার কৃত অপরাধের কথা কখনোই স্মরণে আনেন না। প্রসঙ্গত একটি আয়াত তুলে ধরছি। “আমি, আমিই আমার নিজের জন্য তোমার অন্যায় মুছে ফেলি; আমি তোমার গুনাহ আর মনে আনব না (ইশাইয়া ৪৩ : ২৫)।
প্রিয় পাঠককুল, আসুন ঠিক এই মুহুর্তে আমরা আমাদের অতীতের সবকটা কৃত অপরাধের জন্য মাবুদের কাছে ক্ষমা চাই, আর তা অবশ্যই সন্দেহমুক্ত বিশ^াস নিয়ে, তিনি অবশ্যই আমাদের ক্ষমা করেছেন।
সুসংবাদ হলো, বিশ^াসহেতু লাভ হয় মাগফেরাত। যেমন কালামপাক থেকে একটি আয়াত তুলে ধরছি; “আমি আপনাদের সত্যিই বলছি, আমার কথা যে শোনে এবং আমাকে যিনি পাঠিয়েছেন তার কথায় ঈমান আনে, তার অনন্ত জীবন আছে; তাকে দোষী বলে স্থির করা হবে না; সে তো মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়ে গেছে (ইউহোন্না ৫ : ২৪)।
প্রিয় পাঠক, আপনি কি সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে চান? আপনাকে বেছে নিতে হবে তেমন এক ওস্তাদ যিনি মানুষের কল্যাণ বয়ে আনার জন্য স্বীয় জীবন পর্যন্ত করেছেন কোরবান! তাছাড়া যিনি আদিতে ছিলেন, বর্তমানেও আছেন এবং ভবিষ্যত জুড়ে থাকবেন বিদ্যমান, তিনিই ক্ষমতা রাখেন আপনাকে অনন্ত জীবন দান করার জন্য। বিষয়টি অবশ্যই ভাবনার দাবি রাখে।
আসলে তারা বড়ই আহাম্মক, যেমন অবোধ ছিল পাকিস্তানী সামরিক জান্তা; এক সময় অবোধের মত মরণ ফাঁদ বুনেছিল বাংলার উদীয়মান বিপ্লবীদের দাবিয়ে রাখতে তথা সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন করে দিতে। আসলে বিপ্লবীদের মানিকজোড় হলো বিশ^ব্যাপী বিপ্লবীদের বহর। বিপ্লবীদের কোনো বাহ্যিক বাহারী লেফাফা বা তকমার প্রয়োজন পড়ে না। যেমন প্রকৃত ধার্মিকদের পরিচয় তাদের স্বভাব আচরণ; কোনো পোশাক আসাক নয়। মাবুদ মাওলা কি কোনো পোশাক পরিধান করেন? যার নেই কোনো আহার বা নিদ্রা, তাঁর জন্য এমন কোন ধরণের বিশেষ খানা তৈরী করব বলুন? কেবল বক ধার্মিকের দল বাহ্যিক বিষয় নিয়ে পরষ্পর কলহে মেতে থাকে।
বাংলাদেশ হলো রক্তের দামে কেনা একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ, বাংলার সবকটা সন্তানের ধমনীতে বহমান রয়েছে বিপ্লবী রক্তধারা। বিভ্রান্তিকর মুখরোচক কোনো ভুল শিক্ষা তাদের মেনে নেবার কথা নয়; কারো পদানত থাকার প্রশ্নই জাগে না। আসলে মানুষ স্বাধীনভাবে সৃষ্ট। মানুষ হলো ¤্রষ্টার খাস প্রতিনিধি, তবে দূরদৃষ্টির অভাবে মানুষ আজ হয়ে পড়েছে অভিশপ্ত, ইবলিসের কব্জাবন্ধী।
পরম করুণাময় খোদা মানুষ সৃষ্টি করেছেন স্বীয় প্রতিভু হিসেবে, আজ তারা মারাত্মক বিষে আক্রান্ত, এমন কঠিন অবস্থায় ব্যক্তির নিজের পক্ষে কিইবা আর করার থাকে। নিজের প্রাণ যদি বেঁচেই না রইল তবে দায়িত্ব কর্তব্য পালন করবে কি করে?
যে কথা বলছিলাম তা হলো মানুষের মন্ডুপাত করার প্রবণতা যার মধ্যে রয়েছে ক্রিয়াশীল তার কাছ থেকে মানবতাবাদ প্রত্যাশা তুল্য হবে জলের আশায় মরিচীকার পিছনে আমৃত্যু ছুটতে থাকা। শান্তির বার্তা প্রচার করার জন্য তরবারীরমত মারনা¯্ররে কোনো প্রয়োজন থাকতে পারে কি? তা যদি আবার সর্বশক্তিমান ও সর্বত্র বিরাজমান খোদার দ্বারা মনোনতি প্রতিনিধি হয়ে থাকে। খোদার পরিচয় ইবলিসের ভালই জানা আছে। কেন যে তিনি মানুষ সৃষ্টি করলেন, ইবলিস সে বিষয়ে রয়েছে সম্পূর্ণ ওয়াকেবহাল। তবে উক্ত ইবলিস তো খোদাদ্রোহী কাজ করার জন্য ব্রত নিয়ে বসে আছে।
গোটা বিশ^ আজ মারাত্মক ধ্বংসস্তুপে পরিণত; আর এর জন্য আমরা মানুষগুলো অবশ্যই অভিযুক্ত হতে বাধ্য। চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে চাই, রাশিয়া কেন ইউক্রেন আক্রমণ করলো সে খতিয়ান কি পুরোপুরি আপনার জানা আছে? পাক-হানাদার বাহিনী কেন নরনিধন করার হিং¯্রতা চালিয়ে গেল। পথে ঘাটে গোপনে প্রকাশ্যে কেন নরবলি দেয়া হচ্ছে? প্রত্যেকটি মানুষ আজ পিশাচের কবলে আক্রান্ত, যা নিঃসন্দেহে প্রত্যয়ের সুরে বলা চলে।
এমন কি আছে যা বিগড়ে যাওয়া মানুষগুলো ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব, শান্তি, সহমর্মীতা ও প্রেমের বাধনে যুক্ত করা সম্ভব হবে? নোংড়া বস্তু ধৌত করার জন্য অবশ্যই পরিষ্কার জলের আবশ্যক। পাপের প্রায়শ্চিত্ত শোধ দিতে যে মেষটি বেছে নেয়া হয় তা আলবত নিখুঁত হতে হবে। আদম থেকে শুরু করে গোটা বিশ^ গুনাহে ক্লেদাক্ত, সে সুবাদে এদের কারো পক্ষেই সম্ভব নয় পাপীর জন্য সুপারিশ করা। অথচ পাপের বেতন হলো মৃত্যু। সকলেই পাপ করেছে অর্থাৎ অবাধ্য আদমের ঔরষজাত সকল ব্যক্তি গুনাগার ও খোদার পথ থেকে হয়ে আছে খারিজ।
মাবুদ স্বীয় সৃষ্টি রক্ষা করা ও ফিরে পাবার জন্য অভাবিত এক ব্যবস্থা যোগান দিলেন যা ইবলিস কোনো ভাবেই মেনে নিতে পারলো না। আর ঐশি দত্ত তেমন ব্যবস্থা প্রদান করা হয়েছে ইবলিসের মস্তক চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেবার জন্য (পয়দায়েশ ৩ : ১৫)।
আমরা বর্তমানকার মানুষ, আমরা স্বজন প্রিয়জন সকলে মিলে সুখে শান্তিতে বেঁচে থাকতে চাই, যেহেতু আমরা হলাম খোদার প্রতিনিধি, আর আমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে বাতেনী খোদার কুদরত, প্রজ্ঞা, প্রেম, ত্যাগ তিতীক্ষা প্রকাশ করার জন্য, আর তেমন দায়িত্ব পালন করার জন্য যে অন্তর্নিহীত শক্তি প্রজ্ঞার প্রয়োজন রয়েছে তাও তিনি অন্তরীক্ষ থেকে অবশ্যই আমাদের জোগান দিবেন; এবং দিয়ে চলছেন নিরবধি।
শান্তির নামে মানুষ কচুকাটা কেবল ইবলিসের ভ্রান্ত শিক্ষা ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না। খোদা হলেন প্রেম বা মহব্বত। তিনি এক চিরস্থায়ী প্রেমে আমাদের বেধে রেখেছেন। বিষয়টি কালামপাকে ছত্রে ছত্রে দেখতে পাবেন। জঘন্য অপরাধিও যদি নিজের অপরাধের খতিয়ান দেখতে পায়, আর অনুতপ্ত হৃদে মহব্বতের পারাবার খোদার কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা চায়, খোদা সাথে সাথে তাকে বেকছুর ক্ষমা করে দেন, এবং তার কৃত অপরাধের কথা কখনোই স্মরণে আনেন না। প্রসঙ্গত একটি আয়াত তুলে ধরছি। “আমি, আমিই আমার নিজের জন্য তোমার অন্যায় মুছে ফেলি; আমি তোমার গুনাহ আর মনে আনব না (ইশাইয়া ৪৩ : ২৫)।
প্রিয় পাঠককুল, আসুন ঠিক এই মুহুর্তে আমরা আমাদের অতীতের সবকটা কৃত অপরাধের জন্য মাবুদের কাছে ক্ষমা চাই, আর তা অবশ্যই সন্দেহমুক্ত বিশ^াস নিয়ে, তিনি অবশ্যই আমাদের ক্ষমা করেছেন।
সুসংবাদ হলো, বিশ^াসহেতু লাভ হয় মাগফেরাত। যেমন কালামপাক থেকে একটি আয়াত তুলে ধরছি; “আমি আপনাদের সত্যিই বলছি, আমার কথা যে শোনে এবং আমাকে যিনি পাঠিয়েছেন তার কথায় ঈমান আনে, তার অনন্ত জীবন আছে; তাকে দোষী বলে স্থির করা হবে না; সে তো মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়ে গেছে (ইউহোন্না ৫ : ২৪)।
প্রিয় পাঠক, আপনি কি সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে চান? আপনাকে বেছে নিতে হবে তেমন এক ওস্তাদ যিনি মানুষের কল্যাণ বয়ে আনার জন্য স্বীয় জীবন পর্যন্ত করেছেন কোরবান! তাছাড়া যিনি আদিতে ছিলেন, বর্তমানেও আছেন এবং ভবিষ্যত জুড়ে থাকবেন বিদ্যমান, তিনিই ক্ষমতা রাখেন আপনাকে অনন্ত জীবন দান করার জন্য। বিষয়টি অবশ্যই ভাবনার দাবি রাখে।