বিষবৃক্ষের প্রভাববলয় থেকে মুক্তির উপায় বড়ই সহজ, এবং তা হলো, বৃক্ষটিকে সমূলে উৎপাটন। মজার বিষয় হলো, সহজ বিষয়টিকে সহজে করা বহুক্ষেত্রেই অসম্ভব হয়ে দাড়ায়। চোখ বেঁধে চলতে গিয়ে বিষবৃক্ষ এবং কল্যাণীবৃক্ষ একাকার মনে হবে। প্রথমে মানবজাতি পদযাত্রা শুরু করেছ মহান আলাহপাকের সুমহান পরিকল্পনা অবহেলা করে, নিষিদ্ধ ফল ভক্ষণ করে। অভিশপ্ত শয়তানের ব্রত ছিল মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলা এবং আলাহপাকের পরিকল্পনা বানচাল করে দেয়া। অবাধ্যতা ও ভ্রাতৃঘাতী কর্মকাÐ দিয়ে আদমের যাত্রা এ ধূলিময় ধরণিতে চলতে থাকলো।
চরদখল, ঘর দখল স্বভাবে হয়েছে পরিণত, এবং তা বহুলাংশে ধর্মের আবরণে জড়িয়ে ও সাধারণ মানুষের চোখে ধুলো ছিটিয়ে ভাষা ধর্মের বাহক, তার অর্থ এমন হতে পারে না, বিশেষ কোনো ভাষাই হবে ধর্মের বাহক। ধর্ম বলতে কতগুলো নির্দেশনা, যা মহাজ্ঞানী, মহান ¯্রষ্টা, করুণাময় প্রেম ও ত্যাগের পারাবার আলাহপাকের তরফ থেকে দত্ত, কেবলমাত্র তার বান্দাদের সুখের ও শান্তির জন্য যা রচিত। প্রত্যেক ভাষাভাষী তা ধারণ ও জীবনে প্রয়োগ করার অধিকার রাখে। মহাজ্ঞানী আলাহপাক ওই বিষবৃক্ষের বিষয়ে আগেই সাবধান করে দিয়েছিলেন তাঁর মনঃপুত প্রতিনিধিদের, যেন বিষবৃক্ষ ও কল্যাণি বৃক্ষের মধ্যে গোল পাকিয়ে না বসে।
পরিতাপের বিষয়, আজ আমরা সকলেই পরাভ‚ত। ভ্রাতার রক্তে ভ্রাতার হস্ত হচ্ছে রঞ্জিত। কোনো সরকার শতভাগ সফল হতে পারছে না বিষবৃক্ষের মূলোৎপাটনকল্পে। যা হচ্ছে, তা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো প্রচেষ্টা। কে খোদার পক্ষে আর কে খোদার বিপক্ষে তা বোঝার সহজ চিহ্ন হলো, কে মানুষের কল্যাণে কর্মরত আর কে মানুষের ক্ষতিসাধনে ব্যস্ত, তা খুঁজে দেখা। খোদার সেবার নামে মানব হত্যা কেবল অভিশপ্ত ইবলিসের কারসাজি। আমাদের দেশে অধিকাংশ ধর্মধাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অবৈধভাবে জমি দখলের মাধ্যমে। আবেদ যখন কায়মনবাক্যে মাবুদের কাছে সমর্পিত হয়, তখন তার মনে অবশ্যই জবরদখলের চিত্র ভেসে ওঠতে বাধ্য। ফলে সে ব্যর্থ হয়ে পড়ে একাগ্রচিত্তে মাবুদের সাথে মিলে যেতে। মিয়া বিবি একখাটে শয়ন করে তবে মাঝখানে থাকে একটি কোল বালিশ। দৃশ্যটি নেহায়েত মন্দ নয়। ব্যক্তিজীবনে তথা সমাজদেহে যে অভিশপ্ত বিষবৃক্ষ আমরা নিজের হাতে বপন করেছি তা উৎপাটন করার ক্ষমতা আমাদের হাতে নেই। আমাদের অবশ্যই ফরিয়াদ জানাতে হবে তাঁর কাছে, যিনি সমস্ত ক্ষমতা রাখেন, সমস্ত কিছুর ওপর। মানুষের পক্ষে যা অসম্ভব, সর্বশক্তিমান মাবুদের কাছে তা সাধন করা খুবই সহজ। ঈসা মসিহ সে কথাই বলেছেন, মানুষের পক্ষে যা অসম্ভব কিন্তু আলাহর পক্ষে সবই সম্ভব।
সাদাছড়ি চলার পথে অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে তারই জন্য, যে কিনা জন্মান্ধ বা হারিয়ে ফেলেছে দৃষ্টিশক্তি। তাই বলে চক্ষুষ্মান ব্যক্তি সাদাছড়ি নিয়ে হাঁটতে থাকলে তা হবে অবশ্যই নাটকের মহড়া।
পতিত মানুষ কোনোভাবেই মহান আলাহপাকের ওপর আস্থাবান থাকতে আর পারছে না। পাপের ফলে মানুষের জীবনে এমন অবক্ষয়। অপকর্ম বা খোদাবিরোধী কাজকর্ম থেকে যতক্ষণ পর্যন্ত সে ফিরে না আসবে, ততক্ষণে ঐশী প্রেম থেকে থাকবে দূরীকৃত। আর খোদার রহমত থেকে বঞ্চিত ব্যক্তি প্রতিনিয়ত জ্বালা-যন্ত্রণার মধ্যে বাস করতে হচ্ছে বাধ্য, যার উৎকৃষ্ট দৃষ্টান্ত বর্তমান বিশ্ব।
চরদখল, ঘর দখল স্বভাবে হয়েছে পরিণত, এবং তা বহুলাংশে ধর্মের আবরণে জড়িয়ে ও সাধারণ মানুষের চোখে ধুলো ছিটিয়ে ভাষা ধর্মের বাহক, তার অর্থ এমন হতে পারে না, বিশেষ কোনো ভাষাই হবে ধর্মের বাহক। ধর্ম বলতে কতগুলো নির্দেশনা, যা মহাজ্ঞানী, মহান ¯্রষ্টা, করুণাময় প্রেম ও ত্যাগের পারাবার আলাহপাকের তরফ থেকে দত্ত, কেবলমাত্র তার বান্দাদের সুখের ও শান্তির জন্য যা রচিত। প্রত্যেক ভাষাভাষী তা ধারণ ও জীবনে প্রয়োগ করার অধিকার রাখে। মহাজ্ঞানী আলাহপাক ওই বিষবৃক্ষের বিষয়ে আগেই সাবধান করে দিয়েছিলেন তাঁর মনঃপুত প্রতিনিধিদের, যেন বিষবৃক্ষ ও কল্যাণি বৃক্ষের মধ্যে গোল পাকিয়ে না বসে।
পরিতাপের বিষয়, আজ আমরা সকলেই পরাভ‚ত। ভ্রাতার রক্তে ভ্রাতার হস্ত হচ্ছে রঞ্জিত। কোনো সরকার শতভাগ সফল হতে পারছে না বিষবৃক্ষের মূলোৎপাটনকল্পে। যা হচ্ছে, তা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো প্রচেষ্টা। কে খোদার পক্ষে আর কে খোদার বিপক্ষে তা বোঝার সহজ চিহ্ন হলো, কে মানুষের কল্যাণে কর্মরত আর কে মানুষের ক্ষতিসাধনে ব্যস্ত, তা খুঁজে দেখা। খোদার সেবার নামে মানব হত্যা কেবল অভিশপ্ত ইবলিসের কারসাজি। আমাদের দেশে অধিকাংশ ধর্মধাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অবৈধভাবে জমি দখলের মাধ্যমে। আবেদ যখন কায়মনবাক্যে মাবুদের কাছে সমর্পিত হয়, তখন তার মনে অবশ্যই জবরদখলের চিত্র ভেসে ওঠতে বাধ্য। ফলে সে ব্যর্থ হয়ে পড়ে একাগ্রচিত্তে মাবুদের সাথে মিলে যেতে। মিয়া বিবি একখাটে শয়ন করে তবে মাঝখানে থাকে একটি কোল বালিশ। দৃশ্যটি নেহায়েত মন্দ নয়। ব্যক্তিজীবনে তথা সমাজদেহে যে অভিশপ্ত বিষবৃক্ষ আমরা নিজের হাতে বপন করেছি তা উৎপাটন করার ক্ষমতা আমাদের হাতে নেই। আমাদের অবশ্যই ফরিয়াদ জানাতে হবে তাঁর কাছে, যিনি সমস্ত ক্ষমতা রাখেন, সমস্ত কিছুর ওপর। মানুষের পক্ষে যা অসম্ভব, সর্বশক্তিমান মাবুদের কাছে তা সাধন করা খুবই সহজ। ঈসা মসিহ সে কথাই বলেছেন, মানুষের পক্ষে যা অসম্ভব কিন্তু আলাহর পক্ষে সবই সম্ভব।
সাদাছড়ি চলার পথে অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে তারই জন্য, যে কিনা জন্মান্ধ বা হারিয়ে ফেলেছে দৃষ্টিশক্তি। তাই বলে চক্ষুষ্মান ব্যক্তি সাদাছড়ি নিয়ে হাঁটতে থাকলে তা হবে অবশ্যই নাটকের মহড়া।
পতিত মানুষ কোনোভাবেই মহান আলাহপাকের ওপর আস্থাবান থাকতে আর পারছে না। পাপের ফলে মানুষের জীবনে এমন অবক্ষয়। অপকর্ম বা খোদাবিরোধী কাজকর্ম থেকে যতক্ষণ পর্যন্ত সে ফিরে না আসবে, ততক্ষণে ঐশী প্রেম থেকে থাকবে দূরীকৃত। আর খোদার রহমত থেকে বঞ্চিত ব্যক্তি প্রতিনিয়ত জ্বালা-যন্ত্রণার মধ্যে বাস করতে হচ্ছে বাধ্য, যার উৎকৃষ্ট দৃষ্টান্ত বর্তমান বিশ্ব।