Monday, September 1, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

বিশ্বাস হৃদয়গত (এম এ ওয়াহাব)

alorfoara by alorfoara
January 4, 2023
in সংখ্যা ২৬ (০১-০২-২০২৩), সম্পাদকীয়
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter


“বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর” এটি একটি প্রবাদ বাক্য। বাক্যটির সমর্থনে কালাম ভিত্তিক বহু আয়াত রয়েছে তুলে ধরার মতো। বলতে পারেন পুরো ধর্মগ্রন্থ কেবল বিশ্বাসের বিষয়। ইব্রানী পত্রে ১১ অধ্যায়টি সম্পূর্ণ বিশ্বাস ভিত্তিক বিষয়। যেমন ১১ ঃ ১ আমরা যা পাব বলে আশা করে আছি তা যে আমরা পাবই এই নিশ্চয়তাই হল ইমান বা বিশ্বাস। বিশ্বাস হল হৃদয়ের ধন যা খাদ্যদ্রব্য পরিধেয় পোশাক বা সময় লগ্নের নিরিখে বিচার্য হতে পারে না। কেবল পৌত্তলিক স¤প্রদায় নিজেদের বেধে রেখেছেন সময়ের রশি দিয়ে।

ইফিষীয় পত্রে ২ ঃ ৮-১০ খোদার রহমতে ঈমান স্থাপনের মাধ্যমে তোমরা নাজাত পেয়েছো, যা কোনো কর্মের ফল নয়। খোদাকে না দেখেই বিশ্বাস করতে হবে, তিনি আছেন, তিনি সনাতন, আদিতে যেমন ছিলেন, বর্তমানেও একই আছেন, আর গোটা ভবিষ্যত জুড়ে থাকবেন সম কর্মক্ষম।

মহামহিম খোদা তাঁর কুদরতী পরিচয় দিয়ে আসছেন বিন্দু বিন্দু করে, যেমন বিশাল কোনো একক শিক্ষা, ব্যক্তির কাছে প্রকাশ করা হয়, তার ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী। পুরো বিষয়টা কয়েকটি স্তরে ভাগ করে শেখানো হয়ে থাকে, যাকে বলা চলে পাঠক্রম, তা ১ থেকে শুরু করে ১৬ কলা পর্যন্ত সাধারণ ভাগে পরিবেশন করা হয়। কিছু অংক কষতে দেখেছি কলায় কলায় ভাগ করে। প্রথম স্তরে উত্তীর্ণ হবার পরে প্রমোশন দেয়া হয় দ্বিতীয় স্তরে বা শ্রেণীতে, এমনি করে এগিয়ে চলা মানুষের সভ্যতা ও ধারণক্ষমতা বিকাশের সাথে সাথে তার উপর অধিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়, যা ইতোপূর্বে তার পক্ষে সম্পাদন করা ছিল অসম্ভব ব্যাপার। একটি কচি ডাবের পক্ষে বেছন দেয়া সম্ভব নয়, ডাবটিকে বৃন্তে যুক্ত থেকে পরিপক্ক হতে হবে; বাল্য বিবাহ সে কারণে নিশিদ্ধ।

খোদর বিষয় অনেকেই অনেক বর্ণনা দিয়ে থাকে, আর এ সকল তার নাজিলকৃত বাক্যের আলোকে রচিত। কথাটা যদি অন্যভাবে বলা চলে, যাকে দেখিনি তার বিষয় শুনে শুনে আমরা যে ধারণা ও ছবি রচনা করে চলি, তা বাস্তবে যুৎসই হয় না। দীর্ঘদিন ধরে আমি লেখালেখির সাথে রয়েছি জড়িয়ে। একদা কোনো এক ফলোআপ মিটিং পরিচালনার জন্য কক্সবাজার গিয়েছিলাম। সাথে ৪/৫জনের একটি দল ছিল। আমন্ত্রিত মেহমানদের মধ্যে একজন আইনজীবি ছিলেন। কথা প্রসঙ্গে তিনি আমার লেখার গভীরতা ও মর্মার্থ নিয়ে ভুয়সী প্রশংসার ঝড় তুলছেন, তা দেখে আমাদের সফর সঙ্গী তাকে বললেন, যার বিষয়ে আপনি জ্বালাময়ি বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি তো আপনার ডান পাশেই বসে আছেন। কথাটা বলার সাথে সাথে দাউ দাউ করা প্রজ্জ্বলিত আগুনের মধ্যে যেন এক বালতি পানি ঢেলে দেয়া হলো; অমনি চুপসে গেলেন। একটু দম নিয়ে তিনি বললেন, ওয়াহাব সাহেবের সম্বন্ধে আমার ধারণা ছিল, বিশাল বপু পাগড়ি দাড়ি টুপি পরিহিত বড়মাপের মানুষ- আসলে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়, এই ক্ষুদে অবয়বের মানুষটি, এত সুন্দর করে, অজানা তত্ত¡, অবলীলায়, গড় গড় করে লিখে যাচ্ছেন।

কথাটা শুনে মনে পড়লো, পাইলট সেফার্স, অতি উচ্চমূল্যের কলমের কার্যকারিতা নিয়ে, আর আমার হাতে থাকা সামান্য দামের ম্যাটাডোর বলপয়েন্ট কলমের কার্যকারিতার বিষয়ে। আসলে, কলম তো কোনো কিছু লিখে না, ওর মধ্যে ভর্তি আছে স্রেফ কালি- যিনি লেখক, লেখা জোখা তো কেবল তারই দায়িত্ব। কলমটিকে ধরে চুমু খেলে মুখে বড়জোড় কালি লেগে যেতে পারে, অধিক লাভ নেই সেক্ষেত্রে। বিশ্বের তাবৎ মানুষ জন্মসূত্রে খোদার প্রতিনিধি; যা প্রত্যয়ের সাথে বলতে পারি। খোদা মানুষ সৃষ্টি করেছেন, স্বীয় সুরতে, আপন প্রতিনিধি করে। যাদের সাথে  খোদ খোদার যতটুকু পরিচয় ঘটেছে, তারা ততটুকুই বর্ণনা দিতে পারবে তাঁর বিষয়ে। যেমন আকাশের বর্ণনা দিতে শুনেছি কুয়োর ব্যাঙ্গের মুখে। খোদা মহান, আর যার সাথে তাঁর পরিচয় ঘটেছে অন্ততঃ একবার. তিনি তো পুনরায় জগতের ক্লেদ কালিমায় জড়িয়ে পড়তে চাইবেন না। মহান মাবুদের বয়ান দিতে দিতে দিন-রাত ফুরিয়ে যাবে। হযরত ইউহোন্না বলেছেন, তাঁর বর্ণনা খুটে খুটে লেখা হলে গোটা বিশ্ব ছেয়ে যাবে, তারপরও থেকে যাবে অপ্রকাশিত অধ্যায়। সৃষ্টি কি পারে স্রষ্টার সার্বিক বর্ণনা দিতে (আইউব ৩৮ ঃ ৪)। আমরা কি পারি নিজেদের ভূমিষ্ট হবার সময়কার পরিবেশ বর্ণনা দিতে। কেবল অনুমান মাত্র। হাসপাতালের সেবিকা, বিশেষ করে লেবার ওয়ার্ডের কর্মরত যারা থাকেন, তারা হাজার হাজার বাচ্চা খালাস করার কাজে থাকে ব্যস্ত। তাদের অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা প্রচুর, তাই বলে তারা নিজেরা যখন মায়ের উপর থেকে ভূমিষ্ট হলেন, তখনকার বর্ণনা যদি জানতে চাওয়া হয়, বা নিজ চোখে দেখা বর্ণনার বিষয় লিখতে বলা হয়, তখন তো তাদের কলম থেমে যাবে। বিশ্বের মানুষগুলো একই পর্যায়ে পড়ে আছে। আদমের সাথে তারা সকলেই এদন কানন থেকে বিতাড়িত। বেহেশত সম্বন্ধে স্বরচিত বর্ণনা দিয়ে গোটা বিশ্ব ভরে তুলছে। দেশি-বিদেশি ভাষা নিয়ে ঠাসাঠাসি করে ফিরছে। ভাষা কি পারে আশা মিটাতে। মানুষ পতিত। এ খবরটুকুই ব্যক্তির জন্য যথেষ্ট। বস্তিতে আগুন লেগেছে। ডাকো ফায়ার ব্রিগেড। জাহাজ ডুবেছে, ডাকো উদ্ধার কর্মী। আদমের জাহাজ সম্পূর্ণ ডুবে গেছে, নিজেদের হাতে নেই কোনো উদ্ধারের ব্যবস্থা। চাই ঐশি উদ্ধার কর্মী, স্যালভেশন আর্মী। চাই ঐশি মেষ, নিখুঁত মেষ, পাপের কাফফারা শোধ দেবার নিমিত্তে দেয়া হবে কোরবানি।

ডুবন্ত ব্যক্তিদের দ্বারা বা তাদের মধ্য থেকে তেমন বেগুনাহ মেষ বেছে নেয়া সম্পূর্ণ অসম্ভব! সকলেই পাপ করেছে, খোদার গৌরব হারিয়ে বসেছে। মানুষ সম্পূর্ণ অসহায়! আর্তচীৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী করে তুলছে। যার হাতে যা কিছু রয়েছে তা উচ্চধ্বনি তুলে বাজিয়ে চলছে, হয়তো মাবুদের অবস্থান নিয়ে একটুকুও ভাবছে না। মাবুদ দয়াপরবশ হয়ে ঘোষণা দিলেন, তিনি উদ্ধারের ব্যবস্থা, অতি উত্তম খাঁটি অবিচল ব্যবস্থা প্রেরণ করলেন, যার বিষয়ে তিনি আদমের পতনের সাথে সাথে ঘোষণা দিয়েছিলেন (পয়দায়েশ ৩ ঃ ১৫) তার আগমনের কথা।

মানুষ ধর্মটাকে বা ধর্মীয় বাণী জীবন-জীবিকার উপকরণে পরিণত করে কামাই রোজগার করে আসছে অবাধে, মজা পেয়েছে, বিনা পুজির ব্যবসা। এ ব্যবসা বা নাজায়েজ ব্যবসা হাত ছাড়া হোক তা কোনোভাবেই মেনে নিতে চায় না, চাইতে পারে না। হযরত পৌলের সময় তিনি যখন ইফিষ শহরে মসিহের বিষয়ে প্রচার করছিলেন, তখন দীমীত্রিয় নামে একজন স্বর্ণকার শহরে গোলমাল শুরু করে দিল, তার বক্তব্য ছিল পরিষ্কার। লোকজন যদি সাকারের পূজা বন্ধ করে দেয় তবে তাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে, ফলে তাদের না খেয়ে মরতে হবে। নিরাকারের আবার পূজা হয় কি করে। দেবী আর্তেমিস হলেন একমাত্র দেবতা, আর তার পূজাই হবে মুক্তির একমাত্র উপায় (প্রেরিত ১৯ ঃ ২৩-৪১) দ্রষ্টব্য!

আসলে মহান খোদা হলেন রুহানি সত্ত¡ার অস্তিত্বে অস্তিত্বমান। তিনি রূহ। তিনি সত্য। তিনি করুনার পারাবার। তাঁর বন্দেগি হবে রূহে ও সত্যে (ইউহোন্না ৪ ঃ ২৪) ধর্ম হলো রুহানি শিক্ষা। মানুষ দুটি দেহ নিয়ে জীবন যাপন করে। একটি হলো শারীরিক আর একটি হলো রুহানি। খোদার সেবা বা আরাধনা কোনো জৈবিক বিষয়ের দ্বারা বা শারীরিক কসরতের দ্বারা হতে পারে না সাধিত। ওঝা বদ্য নিজেদের কেরামতি জাহির করার জন্য অবোধ লোকদের সাতঘাটের জল আনতে বলে, তাও আবার অতি প্রত্যুষে। আসলে এক ঘটিতে যখন সাত ঘাটের জল ভরা হয়, তখন কি তা আর সাত ভাগে অবস্থান করে না একাকার হয়ে যায়! হায়রে অবোধ সমাজ। দেখে হাসি পায় আবার করুনাও হয়, কবে এদের চোখ খুলবে, স্পষ্ট দেখতে পাবে, ডান বায়ের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করতে শিখতে, জালনোট আর আসল নোটের মধ্যে যে শুক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে তা বুঝতে পারবে। খোদার কালাম যুগে যুগে সমভাবে রয়েছে কার্যকর, তবে ভক্ত অনুসারিদের হতে হচ্ছে পরিপক্ক (মথি ৪ ঃ ২৪)।

খাদ্যের মধ্যে খোদার এবাদত থাকতে পারে কি, কেননা তিনি নিজে তো অন্ন গ্রহন করেন না। ঘুমের মধ্যে কি তাকে সম্মান দেয়া চলে, তার নেই ঘুম, সদা জাগ্রত মেহেরবান খোদা, ভক্তের পানে রয়েছেন সততঃ সজাগ। বিশ্বাসের ফলে খোদার সখ্যতা লাভ করা চলে, কর্মের বা খাদ্যের পরিবর্তন করে অথবা সময় পরিবর্তনে সর্বত্র বিরাজমান সর্বদর্শী খোদার কি এসে যায়। ভ্রান্ত যুগে অন্ধ ও অজ্ঞ মানুষকে পরিচালনা করার একটা উপায় হতে পারে।

আপনি খাওয়া-দাওয়া করছেন আপনার দেহটিকে সুস্থ্য রাখার জন্য আর খোদার কালাম বয়ে আনে রুহানি জীবনে তরক্কি শক্তি। খাদ্যদ্রব্য যদি সঠিকভাবে হজম না হয় তবে তেমন খাদ্য আপনাকে জ্বালায়, একইভাবে খোদার কালামের উদ্দেশ্য ও মর্মার্থ যদি বুঝতে না পারেন তবে তো আপনি রয়ে গেলেন আবদ্ধ কেবল পশুর কাতারে, খোদার প্রতিনিধি হতে আর পারলেন কোথা!

খোদা হলেন মহব্বত। খোদার উপস্থিতি বয়ে আনে মহব্বত, আনন্দ, শান্তি, সহ্যগুন, দয়ার স্বভাব, ভালস্বভাব, বিশ্বস্ততা, নম্রতা নিজেকে দমন (গালাতীয় ৫ ঃ ২২-২৩)। বিশ্বাস করে মসিহের কাছে নিবেদিত হোন, দেখবেন আপনার জীবনে সাধিত হলো আমুল পরিবর্তন (২করিন্থীয় ৫ ঃ ১৭-২১)।

২করিন্থীয় ১২ ঃ ৯, ইফিষীয় ৩ ঃ ১৬, কলষীয় ১ ঃ ১১, ১ তীমথিয় ১ ঃ ১২, ইউহোন্না ১৫ ঃ ৪, ৫, ৭, ২করিন্থীয় ৩ ঃ ৪,৫, ২করিন্থীয় ১২ ঃ ৯,১০, ইফিষীয় ৬ ঃ ১০, ইশাইয়া ৪০ ঃ ২৯-৩১, ইশাইয়া ৪১ ঃ ১০, ইশাইয়া ৪৫ ঃ ২৪, ফিলিপীয় ৪ ঃ ১৩।


ShareTweet
Next Post

বিশ্বাসহেতু নাজাত (এম এ ওয়াহাব)

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

সৌদি আরবে আকস্মিক বন্যা, ভেসে গেল কয়েকটি গাড়ি

সৌদি আরবে আকস্মিক বন্যা, ভেসে গেল কয়েকটি গাড়ি

September 1, 2025
বৃদ্ধাকে মারধর পুত্রবধূর, আছাড় মারলেন ছেলেও

বৃদ্ধাকে মারধর পুত্রবধূর, আছাড় মারলেন ছেলেও

September 1, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা