অন্ধকার হলো আলোর বিপরীত অবস্থা। যে স্থান রয়েছে আলোর আওতা থেকে দূরে অথবা যথা আলোর সূত্র ও উৎস নিভে গেছে উক্ত স্থান অবশ্যই ডুবে আছে অমানিশার গভীরে। আর অন্ধকারে কেউ কাজ করতে পারে না, ভালো মন্দ সবকিছু একাকার হয়ে ওঠে অন্ধকারে। তবে মজার বিষয় হলো, অন্ধকার দূর করতে চাই আলো, আর আলোর উৎস হলেন একমাত্র খোদা, যিনি নিজেই নূর, আর তাঁর সাথে রয়েছেন যারা যুক্ত তাদের ডাকা হয়েছে নুরুল আলম অর্থাৎ জগতের জ্যোতি হিসেবে।
প্রশ্ন হলো, কি করে আমরা খোদার সাথে মিলিত হতে পারি অথবা তাঁর মধ্যে ডুবে যেতে পারি! বর্তমান বিশ্বে বা অতীত বিশ্বের কোথাও এমন কোনো স্থান ছিল না বা নেই যেথা পরমকরুনাময় খোদা নিজেকে বন্দি করে রেখেছেন, এ পৃথিবীটা হলো আদমের জন্য নির্বাশিত স্থান। গোটা বিশ্বাবাসি যে স্থান থেকে নেমে এসেছে অর্থাৎ আদমকে যে স্থান থেকে বহিস্কার করা হয়েছে ওটাই হলো মানুষের জন্য নিরুপিত স্থান, আর সেখানেই মানুষ অনন্তকাল ধরে বসবাস করবে। প্রশ্ন হলো, আমরা কি করে তথায় পৌছাবো, এ প্রশ্নটি প্রত্যেকের মাথায় নিয়ত ঘুরপাক খাচ্ছে। মানুষ নিজেদের প্রচেষ্টায় অনেকগুলো পন্থা আবিস্কার করে চলছে সেই নূরেপূর্ণস্থানে হাজির হবার জন্য, যেমন নিত্যদিনকার কর্মসূচী তা জীবিকার জন্য হোক অথবা রুহানি ফায়দা অর্জনের জন্য হোক, প্রত্যেকে একটা নির্ঘন্ট অনুযায়ী শ্রম দিয়ে ফিরছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত নিজস্ব প্রচেষ্টায় কোনো বোজোর্গানের পক্ষে পাপের রাজ্য থেকে মুক্তি লাভ আদৌ সম্ভব হয়ে ওঠেনি, এর কারণ বিষয়টি পরিষ্কারভাবে পাক-কালামে বর্ণিত রয়েছে, ‘সকলে পাপ করেছে…’ আরো বর্ণনা রয়েছে, মানবের ধার্মিকতা খোদার কাছে তুচ্ছনীয় ছেড়া মলিন কর্দমাক্ত নেকড়া তুল্য। তাই মানুষের নিজস্ব ধার্মিকতা দিয়ে কারোর পক্ষেই পাপের সাগর পার হয়ে আসা সম্ভব নয়। চাই তার জন্য অপরিহার্য ঐশি সাহায্য এবং তা হতে হবে নিষ্কলুষ।
খোদা নিজেই সে ব্যবস্থা নিয়েছেন মানুষের প্রতি অসীম প্রেম প্রকাশ করতে গিয়ে। তিনি তার পূতপবিত্র কালাম ও রূহ জগতে প্রেরণ করেছেন মানব রূপে, তিনি মানুষের পাপের কাফফারা পরিশোধ করেছেন নিজের নিষ্কলঙ্ক রক্তের মূল্যে। আর উক্ত অভিনব অভাবিত ব্যবস্থা হলো মানবরূপে আগত আলাহপাকের রূহ ও কালাম খোদাবন্দ হযরত ঈসা কালেমাতুলাহ। তিনি তাঁর বেগুনাহ রক্তের দামে সকল গুনাহগারদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত শোধ দিয়েছেন মর্মবিদারক সলিবে আপন মৃত্যুর মাধ্যমে। সুতরাং প্রত্যেক অনুতপ্ত গুনাহগার বিশ্বাসের মাধ্যমে পেয়ে গেল মুক্তির অভাবিত অপূর্ব সুযোগ, খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের মাধ্যমে। তিনি হলেন অদৃশ্য আলাহপাকের দৃশ্যমান হুবহু প্রকাশ, যার হাতে রয়েছে গোটা বিশ্বের অসহায় পতিত মানুষের মুক্তির অপূর্ব ব্যবস্থা ও সমাধান। যে কেউ মসিহকে পেয়েছে সেই পেয়ে গেছে খোদার সাথে যুক্ত হবার সুনিশ্চিত উপায়।
কেবল বিশ্বাসেই গুনাহগার পায় নাজাত। আর এ বিশ্বাস কোনো দলগত সিদ্ধান্ত নয় বরং আপনি ও সলিবে পুনরুত্থিত খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের সাথে যৌথ অভিযাত্রা
প্রশ্ন হলো, কি করে আমরা খোদার সাথে মিলিত হতে পারি অথবা তাঁর মধ্যে ডুবে যেতে পারি! বর্তমান বিশ্বে বা অতীত বিশ্বের কোথাও এমন কোনো স্থান ছিল না বা নেই যেথা পরমকরুনাময় খোদা নিজেকে বন্দি করে রেখেছেন, এ পৃথিবীটা হলো আদমের জন্য নির্বাশিত স্থান। গোটা বিশ্বাবাসি যে স্থান থেকে নেমে এসেছে অর্থাৎ আদমকে যে স্থান থেকে বহিস্কার করা হয়েছে ওটাই হলো মানুষের জন্য নিরুপিত স্থান, আর সেখানেই মানুষ অনন্তকাল ধরে বসবাস করবে। প্রশ্ন হলো, আমরা কি করে তথায় পৌছাবো, এ প্রশ্নটি প্রত্যেকের মাথায় নিয়ত ঘুরপাক খাচ্ছে। মানুষ নিজেদের প্রচেষ্টায় অনেকগুলো পন্থা আবিস্কার করে চলছে সেই নূরেপূর্ণস্থানে হাজির হবার জন্য, যেমন নিত্যদিনকার কর্মসূচী তা জীবিকার জন্য হোক অথবা রুহানি ফায়দা অর্জনের জন্য হোক, প্রত্যেকে একটা নির্ঘন্ট অনুযায়ী শ্রম দিয়ে ফিরছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত নিজস্ব প্রচেষ্টায় কোনো বোজোর্গানের পক্ষে পাপের রাজ্য থেকে মুক্তি লাভ আদৌ সম্ভব হয়ে ওঠেনি, এর কারণ বিষয়টি পরিষ্কারভাবে পাক-কালামে বর্ণিত রয়েছে, ‘সকলে পাপ করেছে…’ আরো বর্ণনা রয়েছে, মানবের ধার্মিকতা খোদার কাছে তুচ্ছনীয় ছেড়া মলিন কর্দমাক্ত নেকড়া তুল্য। তাই মানুষের নিজস্ব ধার্মিকতা দিয়ে কারোর পক্ষেই পাপের সাগর পার হয়ে আসা সম্ভব নয়। চাই তার জন্য অপরিহার্য ঐশি সাহায্য এবং তা হতে হবে নিষ্কলুষ।
খোদা নিজেই সে ব্যবস্থা নিয়েছেন মানুষের প্রতি অসীম প্রেম প্রকাশ করতে গিয়ে। তিনি তার পূতপবিত্র কালাম ও রূহ জগতে প্রেরণ করেছেন মানব রূপে, তিনি মানুষের পাপের কাফফারা পরিশোধ করেছেন নিজের নিষ্কলঙ্ক রক্তের মূল্যে। আর উক্ত অভিনব অভাবিত ব্যবস্থা হলো মানবরূপে আগত আলাহপাকের রূহ ও কালাম খোদাবন্দ হযরত ঈসা কালেমাতুলাহ। তিনি তাঁর বেগুনাহ রক্তের দামে সকল গুনাহগারদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত শোধ দিয়েছেন মর্মবিদারক সলিবে আপন মৃত্যুর মাধ্যমে। সুতরাং প্রত্যেক অনুতপ্ত গুনাহগার বিশ্বাসের মাধ্যমে পেয়ে গেল মুক্তির অভাবিত অপূর্ব সুযোগ, খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের মাধ্যমে। তিনি হলেন অদৃশ্য আলাহপাকের দৃশ্যমান হুবহু প্রকাশ, যার হাতে রয়েছে গোটা বিশ্বের অসহায় পতিত মানুষের মুক্তির অপূর্ব ব্যবস্থা ও সমাধান। যে কেউ মসিহকে পেয়েছে সেই পেয়ে গেছে খোদার সাথে যুক্ত হবার সুনিশ্চিত উপায়।
কেবল বিশ্বাসেই গুনাহগার পায় নাজাত। আর এ বিশ্বাস কোনো দলগত সিদ্ধান্ত নয় বরং আপনি ও সলিবে পুনরুত্থিত খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের সাথে যৌথ অভিযাত্রা