Monday, September 1, 2025
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
  • হোম
  • ই-সংখ্যা
  • অডিও বই
  • গান
  • সকল সংখ্যা
  • তথ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বহির্বিশ্ব
  • সম্পাদকীয়
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
No Result
View All Result
দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা
No Result
View All Result

আলো (এম এ ওয়াহাব)

alorfoara by alorfoara
December 13, 2022
in সংখ্যা ২৩ (০৩-১২-২০২২), সম্পাদকীয়
0
0
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter
গোটা বিশ্বে রয়েছে আলোর অপরিহার্যতা। কেননা কালো বা অন্ধকার দূর করার জন্য আলোর বিকল্প খুঁজে পাবার নয়। আলোর আরবি শব্দ হলো নূর আর ইংরেজি ভাষায় লাইট বলে চিহ্নিত করা হয়। প্রত্যেকটি ভাষায় রয়েছে আলোর বর্ণনা।

সৃষ্টিলগ্নে পৃথিবীটা ছিল ঘোর অন্ধকারে ডুবে। অন্ধকারে কিছুই দেখার জো নেই। বিশ্ব নির্মাতা মহাজ্ঞানি খোদা বললেন আলো হোক আর আলো হলো অর্থাৎ দিবানিশি আলো দান করার জন্য তিনি এক মহাজ্যেতি স্থাপন করলেন যাকে আমরা সূর্য বলে থাকি। দিবা নিশি সে আলো দিয়ে চলছে বিশ্বস্তভাবে। দিনের বেলায় সূর্য আলো দেয় তা আমরা জানি তাই বলে রাতেও সুর্য আলো দেয় তা কি করে মানি।

প্রিয় ভ্রাতা, আমাদের এ অঞ্চলে যখন রাত তখন বিশ্বের বিপরীত গোলার্ধে হয়ে থাকে দিবস। আর রাতের আঁধার বলতে যা বোঝানো হয় তা হলো সূর্যের অনুপস্থিতি। যেখানে আলো নেই তাই হলো অন্ধকার। যেমন কোনো লোক তার মনের গোপন দুঃখ ব্যাথা জ্বালা-যন্ত্রণা প্রকাশ করতে অনিহা বোধ করছে তখন তেমন অবস্থাকে বলা হয় অন্ধকারে রেখে দেয়া, বিকাশ না করা। তাই আলো হলো অপরিহায্য একটি শক্তি আর আলোতে মেশানো থাকে তাপ, তা তাপ ছাড়া মানুষ বা কোনো প্রাণীকুল বাঁচতে পারে না। তাছাড়া  বন-বনানি বেচে থাকে ও খাদ্য গ্রহন করে আলো ও তাপের মধ্য দিয়ে। যতক্ষণ সূর্য থাকে দেদীপ্যমান ততক্ষণ বিকল্প আলো খোজার প্রয়োজন পড়ে না, তাছাড়া রাতের বেলায় জ্বল-জ্বল করে জ্বলে থাকা বিদ্যুতের আলো সৌরালোকে নিষ্প্রভ মনে হয়। আমরা অনেক কিছু উপভোগ করে চলি তবে বিকল হয়ে গেলে কতোটা মেরামত করার ক্ষমতা রাখি। তখন বিশেষজ্ঞ ডাকতে হয়।

মানুষ যে বরাবর কম খরচে উত্তম আলো খুঁজে ফিরছে তার প্রমান আপনি নিজেও। আপনার বয়স যদি ৮০ বৎসর হয় আর আপনি যদি কোনো গ্রামে জন্মগ্রহণ, শিক্ষা-দীক্ষা গ্রহণ ও বড় হয়ে থাকেন তবে আপনার অবশ্যই জানা থাকবে প্রদীপের কথা আর তা জ্বালাতে প্রয়োজন পড়তো কেরোসিন তেলের। মোম দিয়েও আলো ধরে রাখা সম্ভব। বর্তমানকার বিদ্যুৎ প্রবাহ দিয়ে আলোর কাজ করা হয়। তাই সর্বক্ষেত্রে চাই আলো এবং তা হতে হবে উত্তম ও কম খরচে।

খোদা হলেন আলো বা নূর বা লাইট। তার অর্থ, তাঁর মধ্যে অন্ধকারের কোনো খেলা নেই। তিনি নিজেকে তেমন প্রমাণ করেছেন, যা কিছু বলেছেন তা বাস্তবায়িত করে প্রমান দিয়েছেন, তবে তিনি ক্রোধে ধীর ও দয়াতে মহান। একটি দুষ্ট দ্রুত মারা যাক তা তাঁর কাম্য নয়, কেননা সময় কথা বলে যার অর্থ হলো কোনো এক সময় উক্ত দুষ্ট ব্যক্তি মনের পরিবর্তন করতঃ প্রকৃত সত্য জানতে পেরে সম্পূর্ণ বদলে গেছে, আপ্রাণ খোদার গৌরবে মানব কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন, সবার কাছে হয়ে উঠেছেন বরেণ্য এক ব্যক্তি।

খোদার আলো মনের দুয়ার খুলে দেয়, গোপনে রোপন করা বিষয় প্রকাশ করে, আর তাই আমাদের হতে হবে একমাত্র কাম্য। রাতের অভিসারে যা কিছু ঘটে তা দিবালোকে সবার কাছে প্রকাশ হয়ে যায়। আমাদের জীবন কোনো গোপন জীবন নয়, অনধিকারের জীবন নয়। সুমহান মাবুদ নিজ সুরতে আমাদের সৃষ্টি করেছেন তাঁরই প্রতিনিধিত্ব করণের জন্য। এ অধিকার হলো ঐশি অধিকার। যা কোনো গোপনীয়তার ধার ধারে না। বিশ্বের সকল মানুষ একই আদমের ঔরষজাত। তিনি প্রথম মানুষ আদমকে তদ্রুপ দোয়া করেছেন ক্ষমতাবান করেছেন প্রজাবন্ত ও বহুসংখ্যায় সন্তান উৎপাদান করার নিমিত্তে।

আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো আলো যা অন্ধকারের সম্পূর্ণ বিপরীত ও পরিপন্থী। আলো হলো পরিষ্কার বিষয়, চেতনাদৃপ্ত করে প্রেম ত্যাগ সহমর্মীতা অন্যের কল্যাণের জন্য নিবেদনে। আর অন্ধকার হলো হীনস্বার্থপরতা যা চরিতার্থ করার জন্য প্রয়োজনবোধে কখনো পায়ে পড়ে আবার সুযোগমত ঘাড়েও ধরে। প্রেমের কারণে মানুষ খুন করা অবান্তর চিন্তা; তা মানব প্রেম বলুন আর খোদা প্রেম বলুন। যে মানুষকে খোদা নিজ প্রতিনিধি হিসেবে সৃষ্টি করেছেন, আলো-বাতাস দিয়ে পরিপোষন করে চলছেন সেই খোদার প্রতিনিধিকে আপনি খুন করবেন আর তার অযুহাত হলো আপনার মতোবাদে সে বিশ্বাস করে নি বলে, তা কোনোভাবেই মেনে নেবার মতো নয়। আদম শোনেনি খোদার হুকুম, প্রধান্য দিয়েছে অভিশপ্ত ইবলিসের মন্ত্রণা। যার কুফল আপনি আমি আজ পর্যন্ত ভুগে চলছি। নেহাত জোড় বরাত, মানবজাতিকে পাপের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত করার জন্য খোদার তরফ থেকে মুক্তির অভাবিত উপায়, পূতপবিত্র ঐষি মেষ খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ জগতে আবির্ভূত হয়েছেন এবং আমাদের পাপের মূল্য শোধ দিয়েছেন নিজের বেগুনাহ রক্তে, যার ফলে গোটা বিশ্ববাসি আজ হতে পেরেছে অভিযোগ আপত্তি থেকে অবমুক্ত। তবে মজার বিষয় হলো এ দাতব্য দান অনেকের কাছেই রয়ে গেছে অজানা, আর সে কারণেই আলোর সন্তানদের উপর ঐশি আজ্ঞা রয়েছে গোটা বিশ্বে এ খুশির খবরটুকু জরুরী ভিত্তিতে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য।

আলো হলো প্রেম, সহমর্মীতা সমবেদনা, গোটা বিশ্বমানব নিয়ে চিন্তা ভাবনা, মানব কল্যাণ ছাড়া অন্য কিছু বোঝে না। খোদা মানুষকে অত্যন্ত প্রেম করেছেন, চূড়ান্ত প্রেম, তিনি নিজে আলো বা ভাষান্তরে নূর। তাই কোন কুক্ষণে সেই নূর মানুষের হীনস্বার্থ চরিতার্থের কারণে মশিলিপ্ত করা হলো তা সকলের কাছেই রয়েছে সুবিদিত। খোদার সর্বোত্তম প্রেমের জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে গিয়ে মসিহ নিজের পূতপবিত্র প্রাণ উৎসর্গ করতে পর্যন্ত কুণ্ঠবোধ করেন নি। আর অপর দিকে অন্ধকারের কিট মানুষ হত্যা করে ফিরছে সেই পূতপবিত্র মাবুদের নাম করে। আমরা কোন অন্ধকারের অর্থাৎ জাহেলিয়ার মধ্যে বাস করছি বিবেচনা করে দেখুন। একদিকে বাণিজ্য আর একদিকে সন্ত্রাসি ও জিঘাংসা গোটা বিশ্বকে হুলুস্থুল অশান্ত করে তুলছে। আলোর সন্তানদের এখনই সময় চেতনাদৃপ্ত হবার, নড়ে চড়ে বসার। কাঁথা মুড়িয়ে দিয়ে ঘুমালে যমে ছাড়বে না কিন্তু। গোটা বিশ্বটাকে গিলে খাবার মনোরথ নিয়ে প্লেগের বিস্তার, প্রতিশেধকের চেয়ে এখন আক্রান্তদের সুস্থ করে তোলা বড়ই জরুরী।

আপনার যদি কোনো কিছু করণিয় থাকে তবে কাল-বিলম্ব না করে অভিযানে অংশ নিন, ছড়িয়ে দিন সুসংবাদ যা মসিহ আপনার আমার মুক্তির জন্য নিজের রক্তের মূল্যে ক্রয় করেছেন। তাঁর কাছে চলে আসুন উপভোগ করুন এ দাতব্য পরিত্রাণ। তিনি যেমন দুনিয়ার নূর তাঁর পরশে আপনিও পরিণত হয়ে গেছেন সেই ঐশি নূরে, আপনি জ্বলে ওঠেছেন ফলে আপনার চারপাশ থেকে অন্ধকার দূর হয়ে গেছে, কেননা বিশ্বাসে আপনি হয়ে গেছেন আলোর সন্তান। কিতাবে তাই যথার্থ বর্ণিত রয়েছে, যদি কেউ মসিহের সাথে যুক্ত হয়ে থাকে তবে সে এক নতুন সৃষ্টি হয়ে গেল, তারপর উক্ত পরিবর্তীত ব্যক্তি সেই কাজগুলোতেই ব্যস্ত থাকবেন যা যা মসিহ নিজে করেছেন। তিনি মানুষকে ভালোবেসেছেন। মানুষের কল্যাণ নিয়ে তিনি সদা ভাবতেন। মানুষকে সদা-সর্বদা ন্যায় সত্য সুন্দরের পথে করেছেন পরিচালনা। মানসিক ব্যধি ইবলিসের কবল ও পাপের নিগড় থেকে মুক্ত করার জন্যই তিনি মাশুল শোধ দিয়েছেন। আর আলোর কাজ হলো মানুষকে ভালোবাসা, মানুষের কল্যাণের জন্য নিয়ত চিন্তা সাধনা শ্রম দান করা।

মসিহ দুনিয়ার নূর বা আলো! তাঁর পরশে সরস ব্যক্তিরা আত্ম-অহমিকা অভিমানে ভোগতে পারে কি? মানুষ হত্যা করার জন্য তিনি কাওকে কোথাও পরামর্শ দিয়েছেন কি?

আদম নিজেকে অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছিলেন, হলেন আলোর রাজ্য থেকে বিতাড়িত, অন্ধকারের অতলে গোটা বিশ্ব হলো নিপতিত। বর্তমান বিশ্বে যা কিছু চলছে তা একদিকে অন্ধকারের কারসাজি আর একদিকে অন্ধকারের কুপ থেকে মুক্তি লাভের কৃচ্ছ্রতা প্রানান্তকর প্রচেষ্টা, দেশ-বিদেশ চষে ফেরা যদি কোথাও মুক্তির গন্ধ খুঁজে পাওয়া যায়, যদি কারো ভান্ডারে তেমন কোনো সম্পদ লুকিয়ে রাখে, যদি কেউ দয়াপরবশতার কারণে ঐশি ভান্ডার থেকে দু’এক কণা দান করে এমন অজানা আতঙ্কগ্রস্থ মনোভাব নিয়ে দৌড়ঝাপ দিতে দেখা যাচ্ছে।

বলুন একজন পাপী আর দশজন পাপীর সমন্বয় হওয়াতে পাপের পরিমান বাড়বে না নেকের পরিমান বৃদ্ধি পাবে? কোনো মানুষ তো আর নেককার নেই, তা নবী-রাসুল থেকে সবধরণের বিশেষ বিশেষ লোক কেউই বাদ নেই, অবশ্য সকলে মিলে খোদার দরবারে ফরিয়াদ জানায়, আর তাতে প্রমাণ হয়, নিজেরা নিজেদের পাপ অপরাধের খতিয়ান বুঝতে পেরেছে। নিঃসন্দেহে বলা চলে পাপ বোধ পাপ মুক্তি পূর্বশর্ত। যেমন অসুস্থ বোধ না করলে তাকে চিকিৎসকের কাছে নেয়া সম্ভব নয়।

আমরা আদম কুল সকলে গুনাহগার। আদি পিতা-মাতা আদম হাওয়া প্রথমে হয়েছেন খোদার অবাধ্য আর বিপরীত দিকে হলেন অভিশপ্ত ইবলিসের অনুরক্ত। তাৎক্ষণিক শাস্তি বেহেশত থেকে বিতারণ। আর কুফল বইতে শুরু করলো ভ্রাতৃ হত্যার মাধ্যমে। আদমকুলে কোনো পবিত্র ব্যক্তি অদ্যাবধি জন্মায় নি, সকলেই খোদার গৌরব হারা দোষি ব্যক্তি। খোদা মানুষের পাপের কাফফারা পরিশোধ দেবার জন্য এবং পূতপবিত্রতার পরাকাষ্টা প্রদর্শণের জন্য ঐশি মেষ খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহকে জগতে প্রেরণ করলেন আর তাই হলো মানবজাতির জন্য তথা তাদের মুক্তির জন্য এক উৎকৃষ্ট দৃষ্টান্ত।

বলুন মসিহের আলোর রাজ্যে এসে আজ পর্যন্ত কেউ ক্লান্ত হয়েছে! আমার জানামতে কাউকে আমি পস্তাতে দেখি নি। চলার পথে জীবনে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত আসবে, আবার ভক্তবৃন্দগণ সংশোধিত সুরক্ষিত হয় মসিহের অপার কৃপায়, সদা পরিচালিত হয় পাকরূহের সঠিক পরিচালনায়, কিতাবে তাই প্রত্যাশার বাণী রয়েছে, কালামের সেবকদের দ্বিগুন আশির্বাদ পাওয়া উচিৎ। আমি তা পেয়েছি, তাই শুকরিয়া আদায় করি দিবা নিশি মসিহের নেক দরবারে অর্থাৎ আলোর উৎস যে মাবুদ তাঁর দরবারে।

সংক্ষেপে বলতে হয়, আমরা নূরের সন্তান, অন্ধকারের কারসাজি আমাদের সম্পূর্ণ বেমানান।


ShareTweet
Next Post

আলোর প্রভাব (এম এ ওয়াহাব)

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

  • Amy1660 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Valerie2737 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
  • Haven4448 on ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

Recent News

বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি, জবাব চাইল আদালত

বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি, জবাব চাইল আদালত

August 31, 2025
আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র

আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র

August 31, 2025
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা

No Result
View All Result
  • ১ করিন্থীয়
  • ২ করিন্থীয়
  • Home 2
  • Home 3
  • Home 4
  • Home 5
  • Home 6
  • Sample Page
  • অজানাকে জানা
  • অডিও বই
  • অভিযান
  • আমরা কীভাবে প্রার্থনা করি?
  • আলোর দিশারী
  • আলোর ফোয়ারা
  • আলোর যাত্রী
  • ই-সংখ্যা
  • ইউহোন্না
  • কিতাবুল মুক্কাদ্দাস
  • ক্যাটাগরি
  • খো-ই-মহব্বত্
  • খোদার নাজাত আপনার জন্যও প্রস্তুত
  • গান
  • গালাতীয়
  • জীবন দাতা
  • জীবনের আহবান- ৩
  • জীবনের আহবান-১
  • জীবনের আহবান-২
  • জীবনের আহবান-৪
  • দৃষ্টি খুলে দাও
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ১
  • নাজাত লাভের উপায় কী?- ২
  • নিবেদন
  • নূরের প্রদীপ
  • প্রশংসা গীত (কোরাস্)
  • প্রেরিত
  • বিজয়
  • বিমূর্ত প্রেম
  • মথি
  • মসীহ্ সম্বন্ধে আপনি কি চিন্তা করেন?
  • মার্ক
  • ম্যাগাজিন
  • যোগাযোগ
  • রোমীয়
  • লূক
  • সকল সংখ্যা
  • সম্পাদকীয়
  • সেতু

দি সাপ্তাহিক আলোর ফোয়ারা