অনেপনীয় কালি দিয়ে লিখতে হবে, প্রশ্ন তাহলে থেকে যায়, তা কালি দিয়ে কোথায় লিখতে হবে, নিশ্চয়ই কোনো অক্ষয় বস্তুর উপর আবার তা থাকতে হবে কর্মক্ষম কেননা লেখাটা নিষ্কৃয় অলসভাবে কোথাও পড়ে থাকলে লেখার মূল উদ্দেশ্য তো আর ফলপ্রশু হবে না। কোনো কিছু লেখা হয় অবস্থার পরিবর্তন করার নিমিত্তে, অর্থাৎ নির্দেশনা অনুযায়ী সকলে পদক্ষেপ নিবে, সচল কর্মক্ষম হবে, নতুন করে সমাজকে ঢেলে সাজাবে, বিগত দিনের অচল অবস্থার পরিবর্তন হবে, জীবন ও সমাজে আসবে একটি প্রণোদনা, পারষ্পারিক প্রেম সহযোগিতার আবেশ, ধুয়ে যাবে অতীতের সর্বপ্রকার জড়াব্যধি ক্লেদ-কালিমা, যা হলো নির্দেশনার প্রধান উদ্দেশ্য।
এ ধরুন মানব জাতিকে নিয়ে কথা বলা হলে প্রথমেই যে বিষয়টি নজরে পড়ে তা হলো, গোটা বিশ্ববাসি আজ ভুলের শিকার। এইমাত্র ভূমিষ্ট হওয়া শিশুটি অজান্তেই চরম ভুলের রাজ্যে করছে পদাপর্ণ। আর তা হলো একই মানুষ আজ পারষ্পরিক বিবদমান অগণিত খন্ডে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ যেন কারো জলটুকু স্পর্শ করার অধিকার রাখে না, অথচ মজার বিষয় হলো, তাঁরা সকলেই মাত্র একটি উৎস থেকে তা সংগ্রহ করতে বাধ্য, নিরুপায়! একই ছাদের নীচে বাস করতে সকলে বাধ্য, একই অক্সিজেন টেনে নিয়ে তবে জীবন ধারন। প্রাকৃতিক দান তো সবই একই খোদার উদার হস্তের দান বা সৃষ্টি। তবে মানুষ কেন মানুষ সহ্য করতে পারছে না। এর কারণ অনেকেই আবিষ্কার করার উপায খুঁজেছে তবে প্রত্যেকটি প্রচেষ্টা হলো অন্ধকার গহŸরে থেকে আলোর উৎস খোঁজার ব্যর্থ প্রয়াশ মাত্র। যেমন আদমের বিতাড়ণের পর থেকে যারাই তার ঔরষজাত তারা সকলেই বয়ে বেড়াচ্ছে অবাধ্যতার রক্ত নিজ নিজ ধমনিতে। তার প্রকৃষ্ট ফল দেখা গেল ভাই সহোদরকে স্বার্থের টানা পোড়নে হত্যা করে বসলো।
এ প্রবণতা অদ্যাবধি জোরে সোরে বহমান দুনিয়া জুড়ে সকল মানুষের মধ্যে, তা নবী-রাসুলগণও বাদ নেই এ প্রবনতা থেকে। আপনি আমি যাব কোথা! খোদার কালাম কোনো পাথরের ফলকের উপর লিখে লাভ নেই, অবশ্যই তা লিখতে হবে মানুষের হৃদয় ফলকের উপর যার ফলে তার মধ্যে একটা পরিবর্তন সাধিত হতে পারে।
তাই কোনো কিছু লেখার শর্ত থাকতে পারে বহুবিধ তবে একমাত্র শর্ত হতে পারে না। আর বহুবিধ শর্তের কোনোই মূল্য থাকবে না যদি দলিলের বাস্তবায়ন না ঘটে প্রকৃত জীবনে, জীবনের পরিবর্তন আনয়নে। যেমন ছোট্ট একটা প্রেসক্রিপশন তা তখনই ফলপ্রশু হবে যখন রোগীটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে, ফিরে পায় হৃত স্বাস্থ, হয়ে ওঠে পুনরায় কর্মক্ষম, যেমন কিতাব পাকে রয়েছে, যদি কেউ মসিহের সাথে যুক্ত হয় তবে সে এক নতুন মানুষে পরিণত হয়ে ওঠে, তার পুরাতন ‘ছিট’ আর থাকলো না বরং সে সম্পূর্ণ এক নতুন মানুষে হয়ে ওঠলো পরিণত, আর তা হতে হবে খোদ মসিহের মতো যিনি হলেন সম্পূর্ণ বেগুনা, প্রেমের পরাকাষ্টা বাতেনি খোদার হুবহু প্রকাশ। যে তাকে প্রত্যাখ্যান করে সে প্রকারান্তরে স্বয়ং খোদাকে দেখার সুযোগ থেকে হলো বঞ্চিত।
ধর্মিয় ক্ষেত্রে কতকগুলো ঠুনকে শর্ত আরোপ করে মানুষকে সাহায্য করা হচ্ছে যেই তীমিরে ছিল সেই তীমিরেই যেন তারা থেকে যায়। আইয়ামে জাহেলিয়ার পরিবর্তন করে আর একটা জাহেলিয়ায় যদি তাদের সোপর্দ করা হয় তবে পুরাতনের মধ্যে এমন কিই বা ক্ষতি ছিল। ময়লা জলে ধৌত করে পূর্বাবস্তায় ফেলে রাখা হলে শ্রমটাই পন্ড হতে বাধ্য।
আজ আমাদের সমাজে ধর্মের কোনো ঠিক ঠিকানা নেই। তবে প্রত্যেকটি ধর্ম যেভাবে বাণিজ্যাশ্রিত হয়ে আছে তাতে এর দ্বারা যে কাঙ্খিত সুফল প্রত্যাশা করা হয়েছিল তা উৎপন্ন না হয়ে ফলতে থাকলো পার্থিব স্বার্থ, যদিও বলা হয় ধর্ম ব্যক্তির রুহানি জীবনে বয়ে আনে অমূল পরিবর্তন। তা অবশ্যই ধর্মের বাণী জীবনে প্রয়োগের ফলে তেমনটি প্রত্যাশা করা সমীচিন। তা নির্দেশনা ফলাও করে প্রচার করা উত্তম, তবে জীবনে প্রয়োগ করা হলো অতি উত্তম।
ধর্মের দ্ধজাধারি ব্যক্তিদের কাছে আমার সহজ সরল প্রশ্ন থাকলো, আপনারা যদি সর্বজনীন কল্যান সাধনের জন্য ধর্ম চর্চা করে থাকেন তবে একটু ক্ষতিয়ে নিন, আপনাদের কৃচ্ছ্রতার দ্বারা আপনারা কতটুকু রুহানি ফায়দা হাসিল করতে পেরেছেন, না তা আপনাদের মন ভুলানো ছেলে খেলা মাত্র? যদি রুহানি বিষয় হয়ে থাকে আপনাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যবস্তু তবে বিশ্বের মানুসের মধ্যে বিভেদের দেয়াল ক্রমেই বিলীন হতে বাধ্য, আর যদি কেবল পার্থিব স্বার্থের জন্য কেবল ছুটাছুটি করে থাকেন তবে তেমন ক্ষেত্রে প্রতিযোগীতা থাকবে সীমাবদ্ধ এবং তা মধ্যাকর্ষণ বলয় ছেড়ে যাবার উপায় নেই।
আজ আমাদের এমন একটি সহায় চাই যিনি বর্তমানকার বাধ-বিভেদের উর্দ্ধে থেকে গোটা বিশ্ববাসিকে আপন ভাববে, তুলে নিবে স্বীয় ক্রোড়ে। আমরা সকলে অসহায়! তাই একজন অভাবিত সহায় হলেন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ, যিনি সকল পরিশ্রান্ত ভারাক্রান্ত লোকদের উদাত্ত আহŸান জানিয়েছেন তাঁর দরদ ভরা হৃদয়ে আশ্রয় নিতে। না না রংয়ের না না আকৃতির ফুল দিয়ে যখন মালা গাঁথা হয় তখন সবকটি ফুল মাত্র একটি সূত্রে গাঁথা হয়ে যায়, আর সেই সূত্রটি হলেন মসিহ নিজে, যিনি তাঁর সাথে আমাদের জুড়ে নিয়েছেন, হয়েছি আমরা মুক্ত পাপ দুশ্চিন্তামুক্ত।
এ ধরুন মানব জাতিকে নিয়ে কথা বলা হলে প্রথমেই যে বিষয়টি নজরে পড়ে তা হলো, গোটা বিশ্ববাসি আজ ভুলের শিকার। এইমাত্র ভূমিষ্ট হওয়া শিশুটি অজান্তেই চরম ভুলের রাজ্যে করছে পদাপর্ণ। আর তা হলো একই মানুষ আজ পারষ্পরিক বিবদমান অগণিত খন্ডে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ যেন কারো জলটুকু স্পর্শ করার অধিকার রাখে না, অথচ মজার বিষয় হলো, তাঁরা সকলেই মাত্র একটি উৎস থেকে তা সংগ্রহ করতে বাধ্য, নিরুপায়! একই ছাদের নীচে বাস করতে সকলে বাধ্য, একই অক্সিজেন টেনে নিয়ে তবে জীবন ধারন। প্রাকৃতিক দান তো সবই একই খোদার উদার হস্তের দান বা সৃষ্টি। তবে মানুষ কেন মানুষ সহ্য করতে পারছে না। এর কারণ অনেকেই আবিষ্কার করার উপায খুঁজেছে তবে প্রত্যেকটি প্রচেষ্টা হলো অন্ধকার গহŸরে থেকে আলোর উৎস খোঁজার ব্যর্থ প্রয়াশ মাত্র। যেমন আদমের বিতাড়ণের পর থেকে যারাই তার ঔরষজাত তারা সকলেই বয়ে বেড়াচ্ছে অবাধ্যতার রক্ত নিজ নিজ ধমনিতে। তার প্রকৃষ্ট ফল দেখা গেল ভাই সহোদরকে স্বার্থের টানা পোড়নে হত্যা করে বসলো।
এ প্রবণতা অদ্যাবধি জোরে সোরে বহমান দুনিয়া জুড়ে সকল মানুষের মধ্যে, তা নবী-রাসুলগণও বাদ নেই এ প্রবনতা থেকে। আপনি আমি যাব কোথা! খোদার কালাম কোনো পাথরের ফলকের উপর লিখে লাভ নেই, অবশ্যই তা লিখতে হবে মানুষের হৃদয় ফলকের উপর যার ফলে তার মধ্যে একটা পরিবর্তন সাধিত হতে পারে।
তাই কোনো কিছু লেখার শর্ত থাকতে পারে বহুবিধ তবে একমাত্র শর্ত হতে পারে না। আর বহুবিধ শর্তের কোনোই মূল্য থাকবে না যদি দলিলের বাস্তবায়ন না ঘটে প্রকৃত জীবনে, জীবনের পরিবর্তন আনয়নে। যেমন ছোট্ট একটা প্রেসক্রিপশন তা তখনই ফলপ্রশু হবে যখন রোগীটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে, ফিরে পায় হৃত স্বাস্থ, হয়ে ওঠে পুনরায় কর্মক্ষম, যেমন কিতাব পাকে রয়েছে, যদি কেউ মসিহের সাথে যুক্ত হয় তবে সে এক নতুন মানুষে পরিণত হয়ে ওঠে, তার পুরাতন ‘ছিট’ আর থাকলো না বরং সে সম্পূর্ণ এক নতুন মানুষে হয়ে ওঠলো পরিণত, আর তা হতে হবে খোদ মসিহের মতো যিনি হলেন সম্পূর্ণ বেগুনা, প্রেমের পরাকাষ্টা বাতেনি খোদার হুবহু প্রকাশ। যে তাকে প্রত্যাখ্যান করে সে প্রকারান্তরে স্বয়ং খোদাকে দেখার সুযোগ থেকে হলো বঞ্চিত।
ধর্মিয় ক্ষেত্রে কতকগুলো ঠুনকে শর্ত আরোপ করে মানুষকে সাহায্য করা হচ্ছে যেই তীমিরে ছিল সেই তীমিরেই যেন তারা থেকে যায়। আইয়ামে জাহেলিয়ার পরিবর্তন করে আর একটা জাহেলিয়ায় যদি তাদের সোপর্দ করা হয় তবে পুরাতনের মধ্যে এমন কিই বা ক্ষতি ছিল। ময়লা জলে ধৌত করে পূর্বাবস্তায় ফেলে রাখা হলে শ্রমটাই পন্ড হতে বাধ্য।
আজ আমাদের সমাজে ধর্মের কোনো ঠিক ঠিকানা নেই। তবে প্রত্যেকটি ধর্ম যেভাবে বাণিজ্যাশ্রিত হয়ে আছে তাতে এর দ্বারা যে কাঙ্খিত সুফল প্রত্যাশা করা হয়েছিল তা উৎপন্ন না হয়ে ফলতে থাকলো পার্থিব স্বার্থ, যদিও বলা হয় ধর্ম ব্যক্তির রুহানি জীবনে বয়ে আনে অমূল পরিবর্তন। তা অবশ্যই ধর্মের বাণী জীবনে প্রয়োগের ফলে তেমনটি প্রত্যাশা করা সমীচিন। তা নির্দেশনা ফলাও করে প্রচার করা উত্তম, তবে জীবনে প্রয়োগ করা হলো অতি উত্তম।
ধর্মের দ্ধজাধারি ব্যক্তিদের কাছে আমার সহজ সরল প্রশ্ন থাকলো, আপনারা যদি সর্বজনীন কল্যান সাধনের জন্য ধর্ম চর্চা করে থাকেন তবে একটু ক্ষতিয়ে নিন, আপনাদের কৃচ্ছ্রতার দ্বারা আপনারা কতটুকু রুহানি ফায়দা হাসিল করতে পেরেছেন, না তা আপনাদের মন ভুলানো ছেলে খেলা মাত্র? যদি রুহানি বিষয় হয়ে থাকে আপনাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যবস্তু তবে বিশ্বের মানুসের মধ্যে বিভেদের দেয়াল ক্রমেই বিলীন হতে বাধ্য, আর যদি কেবল পার্থিব স্বার্থের জন্য কেবল ছুটাছুটি করে থাকেন তবে তেমন ক্ষেত্রে প্রতিযোগীতা থাকবে সীমাবদ্ধ এবং তা মধ্যাকর্ষণ বলয় ছেড়ে যাবার উপায় নেই।
আজ আমাদের এমন একটি সহায় চাই যিনি বর্তমানকার বাধ-বিভেদের উর্দ্ধে থেকে গোটা বিশ্ববাসিকে আপন ভাববে, তুলে নিবে স্বীয় ক্রোড়ে। আমরা সকলে অসহায়! তাই একজন অভাবিত সহায় হলেন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ, যিনি সকল পরিশ্রান্ত ভারাক্রান্ত লোকদের উদাত্ত আহŸান জানিয়েছেন তাঁর দরদ ভরা হৃদয়ে আশ্রয় নিতে। না না রংয়ের না না আকৃতির ফুল দিয়ে যখন মালা গাঁথা হয় তখন সবকটি ফুল মাত্র একটি সূত্রে গাঁথা হয়ে যায়, আর সেই সূত্রটি হলেন মসিহ নিজে, যিনি তাঁর সাথে আমাদের জুড়ে নিয়েছেন, হয়েছি আমরা মুক্ত পাপ দুশ্চিন্তামুক্ত।