যখন কোনো ব্যক্তি নিজেকে বিশেষ কোনো ধর্মাবলম্বি বলে প্রকাশ করতে চায়, তখন তাকে অবশ্যই জানতে হবে, জন্মগত দিক দিয়ে সে একজন মানুষ, যাকে খোদার সুরতে, আদমের ঔরশ থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। তাকে জানতে হবে ও মানতে হবে, খোদা কেবল মানুষ সৃষ্টি করেছেন; তিনি কোনো ধর্মালম্বি সৃষ্টি করেন নি, প্রথম মানুষ হলেন হযরত আদম (আ.)। যাকে খোদা মাটি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তাঁর সঙ্গী বিবি হাওয়া, তাকেও খোদা সৃষ্টি করেছেন, প্রথম মানুষ হযরত আদম (আ.) এর পঞ্জর দিয়ে যদিও সকল রহস্য রয়েছে খোদার জানা, তবে মানুষ যেন পরষ্পর মিলেমিশে সুখে শান্তিতে বাস করতে পারে সে জন্যই একই বংস, একই গোত্র, একই রূহ দিয়ে তাদের সৃষ্টি করেছেন। সকলের মধ্যেই রয়েছে একই রূহ, তবে কতিপয় অভিশপ্ত ইবলিসের প্রতারণায় বিপন্ন হয়ে নিজেদের ক্ষতি নিজেরাই করে বসে আছে।
এখন প্রশ্ন হলো, যারা নিজেদের একটা কিছু ভেবে বসে আছে, তারা সত্যিই বিপন্ন, বখে যাওয়া কুলটা ইবলিসের শৃঙ্খলে বন্দি। তাদের বিবেক কিছু থাকতে পারে, তবে উক্ত ব্যক্তি স্বাধীনতা বলতে যা কিছু মনে করা হয় সে সকল অধিকার থেকে হয়ে আছে বঞ্চিত। মানুষ আজ দ্বিমুখী হয়ে পড়েছে। কতিপয় ব্যক্তি পূতপবিত্র খোদার কাজে থাকতে চায় ব্যস্ত, আর কতিপয় ব্যক্তি ইবলিসের কবলে হয়ে আছে কবলিত। জগতে মানুষের মাঝে যতো প্রকার ভাগাভাগি তার সবটাই সৃষ্টি ইবলিসের কুমন্ত্রনায়।
খোদা বারবার নবী-রাসুল প্রেরণ করেছেন মানুষের মধ্যে ঐক্য ভ্রাতৃত্ব সৃষ্টিকল্পে, খোদার দিকে ফিরিয়ে নেবার জন্য। তিনি পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন, নবীদের মধ্যে কোনো ভাগাভাগি চলবে না।
মানবরূপে আগত খোদার জীবন্ত কালাম ও পাকরূহ, খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ, গোটা বিশ্ববাসিকে এক কাতারে, খোদার একক দরবারে পৌছে দেবার জন্যই আহ্বান জানিয়েছেন, তাদের পাপের মাশুল শোধ দিয়েছেন নিজের পূতপবিত্র রক্তের মূল্যে। তিনি তার কালামে প্রকাশ করেছেন, তারা যেন এক হতে পারে (ইউহোন্না ১৩ ঃ ৩৪)
আপনি আশ্চর্য হবেন, বর্তমান বিশ্ব কেবল ইবলিসের নিয়ন্ত্রনে হচ্ছে পরিচালিত। কোনো মানুষ যখন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের মধ্যে হয়ে ওঠেন সমর্পিত, ঠিক তখনই হয়ে ওঠেন এক নতুন সৃষ্টি, তিনি তখন পরিচালিত হতে থাকেন পাকরূহের দ্বারা আর অন্যকেও তিনি উৎসাহিত উদ্দিপীত করতে থাকেন পরিচালিত হতে, ন্যয় সুন্দর সত্যের পতে, বেগুনাহ মসিহের পথে। গুনাহগার কেবল খোদার রহমতে খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের পূতপবিত্র রক্তের মুল্যে নাজাত লাভ করে থাকে।
ধর্মকর্ম মানুষের নাজাতের জন্য যথেষ্ট নয়! মানুষ ইতোমধ্যে খোদার পথ থেকে হয়ে আছে বিতাড়িত। কোনো কলুষিত রক্তের দ্বারা স্নাত ব্যক্তি নিষ্কলুস হতে পারে না। প্রশ্নই জাগে না! মানুষের নাজাত লাভ রয়েছে খোদার রহমতে পূতপবিত্র ঈসা মসিহের জানের কোরবানির দ্বারা সাধিত।
আমরা সকলে একক পরিবারের সন্তান, যদিও আমরা বিগড়ে যাওয়া দলে তবুও আমরা পরষ্পর ভ্রাতাভগ্নি সম্পর্কে রয়েছি যুক্ত। গোটা বিশ্ববাসির পাপের কাফফারা শোধ দিয়েছেন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ। কেবল মসিহের মাধ্যমে আমাদের জন্য অপূর্ব সুযোগ রয়েছে নতুন সৃষ্টি হবার, পরষ্পর একই প্লাটফর্মে মিলিত হবার। আর এ অপার সুযোগ উম্মুক্ত রয়েছে গোটা বিশ্ববাসির জন্য। (ইউহোন্না ৩ ঃ১৬-১৭)
এখন প্রশ্ন হলো, যারা নিজেদের একটা কিছু ভেবে বসে আছে, তারা সত্যিই বিপন্ন, বখে যাওয়া কুলটা ইবলিসের শৃঙ্খলে বন্দি। তাদের বিবেক কিছু থাকতে পারে, তবে উক্ত ব্যক্তি স্বাধীনতা বলতে যা কিছু মনে করা হয় সে সকল অধিকার থেকে হয়ে আছে বঞ্চিত। মানুষ আজ দ্বিমুখী হয়ে পড়েছে। কতিপয় ব্যক্তি পূতপবিত্র খোদার কাজে থাকতে চায় ব্যস্ত, আর কতিপয় ব্যক্তি ইবলিসের কবলে হয়ে আছে কবলিত। জগতে মানুষের মাঝে যতো প্রকার ভাগাভাগি তার সবটাই সৃষ্টি ইবলিসের কুমন্ত্রনায়।
খোদা বারবার নবী-রাসুল প্রেরণ করেছেন মানুষের মধ্যে ঐক্য ভ্রাতৃত্ব সৃষ্টিকল্পে, খোদার দিকে ফিরিয়ে নেবার জন্য। তিনি পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন, নবীদের মধ্যে কোনো ভাগাভাগি চলবে না।
মানবরূপে আগত খোদার জীবন্ত কালাম ও পাকরূহ, খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ, গোটা বিশ্ববাসিকে এক কাতারে, খোদার একক দরবারে পৌছে দেবার জন্যই আহ্বান জানিয়েছেন, তাদের পাপের মাশুল শোধ দিয়েছেন নিজের পূতপবিত্র রক্তের মূল্যে। তিনি তার কালামে প্রকাশ করেছেন, তারা যেন এক হতে পারে (ইউহোন্না ১৩ ঃ ৩৪)
আপনি আশ্চর্য হবেন, বর্তমান বিশ্ব কেবল ইবলিসের নিয়ন্ত্রনে হচ্ছে পরিচালিত। কোনো মানুষ যখন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের মধ্যে হয়ে ওঠেন সমর্পিত, ঠিক তখনই হয়ে ওঠেন এক নতুন সৃষ্টি, তিনি তখন পরিচালিত হতে থাকেন পাকরূহের দ্বারা আর অন্যকেও তিনি উৎসাহিত উদ্দিপীত করতে থাকেন পরিচালিত হতে, ন্যয় সুন্দর সত্যের পতে, বেগুনাহ মসিহের পথে। গুনাহগার কেবল খোদার রহমতে খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহের পূতপবিত্র রক্তের মুল্যে নাজাত লাভ করে থাকে।
ধর্মকর্ম মানুষের নাজাতের জন্য যথেষ্ট নয়! মানুষ ইতোমধ্যে খোদার পথ থেকে হয়ে আছে বিতাড়িত। কোনো কলুষিত রক্তের দ্বারা স্নাত ব্যক্তি নিষ্কলুস হতে পারে না। প্রশ্নই জাগে না! মানুষের নাজাত লাভ রয়েছে খোদার রহমতে পূতপবিত্র ঈসা মসিহের জানের কোরবানির দ্বারা সাধিত।
আমরা সকলে একক পরিবারের সন্তান, যদিও আমরা বিগড়ে যাওয়া দলে তবুও আমরা পরষ্পর ভ্রাতাভগ্নি সম্পর্কে রয়েছি যুক্ত। গোটা বিশ্ববাসির পাপের কাফফারা শোধ দিয়েছেন খোদাবন্দ হযরত ঈসা মসিহ। কেবল মসিহের মাধ্যমে আমাদের জন্য অপূর্ব সুযোগ রয়েছে নতুন সৃষ্টি হবার, পরষ্পর একই প্লাটফর্মে মিলিত হবার। আর এ অপার সুযোগ উম্মুক্ত রয়েছে গোটা বিশ্ববাসির জন্য। (ইউহোন্না ৩ ঃ১৬-১৭)